শেষের পাতা
ওয়াসার পানি পরীক্ষায় প্রয়োজন ৭৫ লাখ ৬১ হাজার টাকা
স্টাফ রিপোর্টার
১৬ মে ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১০:২৮ পূর্বাহ্ন
রাজধানী ঢাকায় ওয়াসার ১ হাজার ৬৫টি পানির নমুনা সংগ্রহ ও তা পরীক্ষা করতে ৭৫ লাখ ৬১ হাজার টাকা প্রয়োজন বলে জানিয়েছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। গতকাল বুধবার হাইকোর্টে এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পাঠানো হয়েছে বলে জানান রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহার হোসেন সাজু। আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চে বিষয়টি উপস্থাপন করা হবে বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে, ঢাকা ওয়াসার বিভিন্ন এলাকার পানির ব্যাকটারোলজিক্যাল পরীক্ষার জন্য ৫০ লাখ এবং ভৌত রাসায়নিক পরীক্ষার জন্য ২৫ লাখসহ মোট ৭৫ লাখ ৬১ হাজার টাকা ব্যয় হবে। মোতাহার হোসেন সাজু আরো বলেন, ঢাকায় বিভিন্ন এলাকায় ওয়াসার গ্রাহকের অভিযোগের ভিত্তিতে বিভিন্ন স্পট থেকে পানির ১ হাজার ৬৪টি নমুনা সংগ্রহ করে তা আইসিডিডিআরবি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বুয়েটের সংশ্লিষ্ট পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করা হবে। এখন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় যদি এই অর্থায়ন করে তাহলে পানি পরীক্ষার কাজ শুরু হবে। বিষয়টি আদালতের সামনে উপস্থাপন করা হবে।’
রাজধানীর কোন কোন এলাকায় ওয়াসার পানি বেশি অনিরাপদ এবং প্রতিষ্ঠানটির পানি পরীক্ষায় কি পরিমাণ অর্থ প্রয়োজন এবং অর্থায়ন কে করবে এ বিষয়ে আদেশের পরও গত ১৩ই মে প্রতিবেদন না দেয়ায় উষ্মা প্রকাশ করে হাইকোর্ট। এর আগে গত ৮ই মে শুনানিকালে পানি পরীক্ষার প্রতিবেদন দাখিলের পরিবর্তে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পানি পরীক্ষায় কমিটি গঠন এবং কমিটির কার্যপরিধি তুলে ধরা হয়। পাশাপাশি প্রতিবেদনে ওয়াসাকে ১১টি জোনে ভাগ করে পরীক্ষার কথা বলা হয়। এদিনও পরীক্ষার প্রতিবেদন জমা না দেয়ায় অসন্তোষ দেখায় হাইকোর্ট।
তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে, ঢাকা ওয়াসার বিভিন্ন এলাকার পানির ব্যাকটারোলজিক্যাল পরীক্ষার জন্য ৫০ লাখ এবং ভৌত রাসায়নিক পরীক্ষার জন্য ২৫ লাখসহ মোট ৭৫ লাখ ৬১ হাজার টাকা ব্যয় হবে। মোতাহার হোসেন সাজু আরো বলেন, ঢাকায় বিভিন্ন এলাকায় ওয়াসার গ্রাহকের অভিযোগের ভিত্তিতে বিভিন্ন স্পট থেকে পানির ১ হাজার ৬৪টি নমুনা সংগ্রহ করে তা আইসিডিডিআরবি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বুয়েটের সংশ্লিষ্ট পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করা হবে। এখন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় যদি এই অর্থায়ন করে তাহলে পানি পরীক্ষার কাজ শুরু হবে। বিষয়টি আদালতের সামনে উপস্থাপন করা হবে।’
রাজধানীর কোন কোন এলাকায় ওয়াসার পানি বেশি অনিরাপদ এবং প্রতিষ্ঠানটির পানি পরীক্ষায় কি পরিমাণ অর্থ প্রয়োজন এবং অর্থায়ন কে করবে এ বিষয়ে আদেশের পরও গত ১৩ই মে প্রতিবেদন না দেয়ায় উষ্মা প্রকাশ করে হাইকোর্ট। এর আগে গত ৮ই মে শুনানিকালে পানি পরীক্ষার প্রতিবেদন দাখিলের পরিবর্তে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পানি পরীক্ষায় কমিটি গঠন এবং কমিটির কার্যপরিধি তুলে ধরা হয়। পাশাপাশি প্রতিবেদনে ওয়াসাকে ১১টি জোনে ভাগ করে পরীক্ষার কথা বলা হয়। এদিনও পরীক্ষার প্রতিবেদন জমা না দেয়ায় অসন্তোষ দেখায় হাইকোর্ট।