দেশ বিদেশ
নিরাপদ খাদ্যের বিষয়ে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না: হাইকোর্ট
স্টাফ রিপোর্টার
১৬ মে ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১০:২০ পূর্বাহ্ন
খাদ্যে ভেজাল দিয়ে মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলা যাবে না, এটা মানুষের মৌলিক অধিকার। স্বাস্থ্যই যদি ঠিক না থাকে তাহলে জাতি কীভাবে এগোবে-এমন মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট। গতকাল বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমের হাইকোর্ট বেঞ্চে দুধ ও দইয়ে ভেজালের বিরুদ্ধে করা রিটের শুনানিকালে এই মন্তব্য করেন আদালত।
ভেজালকারীদের সতর্ক করে হাইকোর্ট বলেছেন, কোন কোন কোম্পানির দুধ ক্ষতিকর তা জানতে চায় মানুষ। নিরাপদ খাদ্যের বিষয়ে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। সে যেই হোক তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে। নিরাপদ খাদ্য মানুষের মৌলিক অধিকার। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের স্বাস্থ্য ঠিক না হলে জাতি গঠন হবে কীভাবে? আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। বিএসটিআই এর পক্ষে অ্যাডভোকেট সরকার এম আর হাসান মামুন এবং নিরপাদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের পক্ষে অ্যাডভোকেট মো. ফরিদুল ইসলাম শুনানিতে অংশ নেন।
এর আগে বাজারে প্রচলিত তরল দুধের ৯৬টির মধ্যে ৯৩টির নমুনাতে মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর রাসায়নিক উপাদান পাওয়া গেছে উল্লেখ করে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ একটি প্রতিবেদন দাখিল করে হাইকোর্টে। তবে, কোন কোন কোম্পানির দুধে এসব ক্ষতিকর উপাদান রয়েছে, তা সুনির্দিষ্ট না করায় সংশ্লিষ্ট কোম্পানির নাম আদালতে উপস্থাপন করতে বলেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে জড়িতদের নাম-ঠিকানা ১৫ই মে’র মধ্যে আদালতে দাখিলের জন্য নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেয়া হয়। তবে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ তা দাখিল না করে সময়ের আবেদন করে। হাইকোর্ট তাদেরকে ২৩শে জুন পর্যন্ত সময় দেন ।
ভেজালকারীদের সতর্ক করে হাইকোর্ট বলেছেন, কোন কোন কোম্পানির দুধ ক্ষতিকর তা জানতে চায় মানুষ। নিরাপদ খাদ্যের বিষয়ে কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। সে যেই হোক তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে। নিরাপদ খাদ্য মানুষের মৌলিক অধিকার। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের স্বাস্থ্য ঠিক না হলে জাতি গঠন হবে কীভাবে? আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। বিএসটিআই এর পক্ষে অ্যাডভোকেট সরকার এম আর হাসান মামুন এবং নিরপাদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের পক্ষে অ্যাডভোকেট মো. ফরিদুল ইসলাম শুনানিতে অংশ নেন।
এর আগে বাজারে প্রচলিত তরল দুধের ৯৬টির মধ্যে ৯৩টির নমুনাতে মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর রাসায়নিক উপাদান পাওয়া গেছে উল্লেখ করে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ একটি প্রতিবেদন দাখিল করে হাইকোর্টে। তবে, কোন কোন কোম্পানির দুধে এসব ক্ষতিকর উপাদান রয়েছে, তা সুনির্দিষ্ট না করায় সংশ্লিষ্ট কোম্পানির নাম আদালতে উপস্থাপন করতে বলেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে জড়িতদের নাম-ঠিকানা ১৫ই মে’র মধ্যে আদালতে দাখিলের জন্য নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেয়া হয়। তবে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ তা দাখিল না করে সময়ের আবেদন করে। হাইকোর্ট তাদেরকে ২৩শে জুন পর্যন্ত সময় দেন ।