দেশ বিদেশ
বর্ষার আগেই মশা নিধনের নির্দেশ হাইকোর্টের
স্টাফ রিপোর্টার
১৬ মে ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:৪৯ পূর্বাহ্ন
রাজধানীর মশা নিয়ন্ত্রণে দুই সিটি করপোরেশনের নেয়া কার্যক্রমে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে ঢাকা মহানগরীতে দ্রত মশা নিয়ন্ত্রণে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে দুই সিটি করপোরেশনের নির্বাহী কর্মকর্তাকে (সিইও) নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহসান এবং বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই ক্ষোভ প্রকাশ করেন। এ সময় আদালত বলেন, এটা আমার, আপনার সবার দেশ। ২০ তলা ভবনেও মশা আছে। সামনে বর্ষাকাল আসছে, চিকুনগুনিয়া এবং ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব রয়েছে। আপনারা মশা নিধনে যথাযথ পদক্ষেপ নেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মনজিল মোরশেদ। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার এবিএম আব্দুল্লা আল মাহমুদ বাশার।
ব্যারিস্টার এবিএম আব্দুল্লা আল মাহমুদ বাশার জানান, ঢাকা মহানগরীর বায়ুদূষণ রোধে হাইকোর্টের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে সকাল-বিকেল রাস্তায় সঠিকভাবে পানি ছিটানো হচ্ছে কি না তার ব্যাখ্যা দিতে নির্ধারিত সময় বুধবার সকালে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ দুই সিটি করপোরেশনের সিইও আবদুল হাঁই ও মোস্তাফিজুর রহমান হাইকোর্টে উপস্থিত হন। এ সময় আদালত তাদের রাজধানীর ধুলা নিয়ন্ত্রণ ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনার বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দিতে আরও একমাস সময় দিয়ে এ বিষয়ে আগামী ২৬ জুন পরবর্তী শুনানির দিন ঠিক করেন। তিনি আরও জানান, সিটি করপোরেশনের কাজের বিষয়ে দুই সিইওকে বিভিন্ন প্রশ্ন করে আদালত বলেন, একটু বৃষ্টি হলেই হাঁটু পানি জমে যায়, নিষ্কাশনে সু-ব্যবস্থা নেই। ধুলা, পানি নিষ্কাশন ও মশা নিধনের বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে হাইকোর্ট বলেন, রাজধানীতে অনেক মশা। ঠিকমতো ওষুধ ছিটানো হয় না। যদিও ওষুধ ছিটায় তা দুই নম্বর। মশার কারণে নগরীর শিক্ষার্থীসহ অনেকের সমস্যা হচ্ছে। বিশেষ করে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে (ডিএনসিসি) অ্যাম্বাসেডররা থাকেন, বিদেশি ক্রেতারা থাকেন। তাদের যাতে মশার কারণে কোনো সমস্যা না হয় সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। উল্লেখ্য, গত ৫ মে ঢাকা মহানগরীর বায়ুদূষণ রোধে উচ্চ আদালতের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে সকাল-বিকেল পানি ছিটানোর সঠিক তথ্য প্রতিবেদনে ব্যাখ্যা না করায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সিইও মোস্তাফিজুর রহমান ও উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএরসিসি) সিইও আবদুল হাঁইকে আজ (বুধবার) আদালতে উপস্থিত হওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট।
ব্যারিস্টার এবিএম আব্দুল্লা আল মাহমুদ বাশার জানান, ঢাকা মহানগরীর বায়ুদূষণ রোধে হাইকোর্টের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে সকাল-বিকেল রাস্তায় সঠিকভাবে পানি ছিটানো হচ্ছে কি না তার ব্যাখ্যা দিতে নির্ধারিত সময় বুধবার সকালে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ দুই সিটি করপোরেশনের সিইও আবদুল হাঁই ও মোস্তাফিজুর রহমান হাইকোর্টে উপস্থিত হন। এ সময় আদালত তাদের রাজধানীর ধুলা নিয়ন্ত্রণ ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনার বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দিতে আরও একমাস সময় দিয়ে এ বিষয়ে আগামী ২৬ জুন পরবর্তী শুনানির দিন ঠিক করেন। তিনি আরও জানান, সিটি করপোরেশনের কাজের বিষয়ে দুই সিইওকে বিভিন্ন প্রশ্ন করে আদালত বলেন, একটু বৃষ্টি হলেই হাঁটু পানি জমে যায়, নিষ্কাশনে সু-ব্যবস্থা নেই। ধুলা, পানি নিষ্কাশন ও মশা নিধনের বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে হাইকোর্ট বলেন, রাজধানীতে অনেক মশা। ঠিকমতো ওষুধ ছিটানো হয় না। যদিও ওষুধ ছিটায় তা দুই নম্বর। মশার কারণে নগরীর শিক্ষার্থীসহ অনেকের সমস্যা হচ্ছে। বিশেষ করে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে (ডিএনসিসি) অ্যাম্বাসেডররা থাকেন, বিদেশি ক্রেতারা থাকেন। তাদের যাতে মশার কারণে কোনো সমস্যা না হয় সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। উল্লেখ্য, গত ৫ মে ঢাকা মহানগরীর বায়ুদূষণ রোধে উচ্চ আদালতের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে সকাল-বিকেল পানি ছিটানোর সঠিক তথ্য প্রতিবেদনে ব্যাখ্যা না করায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সিইও মোস্তাফিজুর রহমান ও উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএরসিসি) সিইও আবদুল হাঁইকে আজ (বুধবার) আদালতে উপস্থিত হওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট।