খেলা
যেকোনো মুহূর্তে নামতে প্রস্তুত ইমরুল কায়েস
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৬ মে ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:৪৮ পূর্বাহ্ন
বিশ্বকাপের প্রাথমিক দলে জায়গা হয়নি বাঁহাতি ওপেনার ইমরুল কায়েসের। তবে ইমরুল বলেছেন, দলের প্রয়োজনে যেকোনো মুহূর্তে নামতে প্রস্তুত আছেন তিনি। বর্তমানে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের এলিট ক্যাম্পে থাকা ইমরুল বলেন, ‘যদি সুযোগ আসে তবে আমি যেকোনো মুহূর্তে, যেকোনো কন্ডিশনে দলের জন্য নামতে প্রস্তত।’
যখনই প্রয়োজন হয়েছে ইমরুলের শরণাপন্ন হয়েছে বিসিবি। ইমরুলও যেন সবসময় তার ব্যাগ গুছিয়েই রাখেন! অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত গত বিশ্বকাপের শুরুতে চোটে পড়েন ওপেনার এনামুল হক বিজয়। বিকল্প হিসেবে দলে নেয়া হয় ইমরুলকে। এছাড়া গত এশিয়া কাপের মাঝপথে তামিম ইকবালের চোটের কারণে সুযোগ পান এ বাঁহাতি। আরব আমিরাতে উড়ে গিয়েই দলের জয়ে অবদান রাখেন ইমরুল। ঘরের মাটিতে গত ডিসেম্বরে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজে তিনি ছিলেন দুর্দান্ত। তিন ম্যাচের দুটিতে সেঞ্চুরি হাঁকান। অপরটিতে অল্পের জন্য ছুঁতে পারেননি তিন অংকের ম্যাজিকাল ফিগার। এরপর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে খারাপ খেলায় বাদ পড়েন তিনি। ছিলেন না বাংলাদেশের গত নিউজিল্যান্ড সফরে। এখন ইমরুলের সতীর্থরা আয়ারল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলছে আর তিনি সময় কাটাচ্ছেন দেশে। তবে ইমরুল বসে নেই, ঘাম ঝড়াচ্ছেন এলিট ক্যাম্পে। ৩০ ক্রিকেটারকে নিয়ে গত ১২ই মে শুরু হয়েছে বিসিবির এলিট ক্যাম্প। ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লীগের (ডিপিএল) সেরা পারফর্মারদের সঙ্গে এ ক্যাম্পে রয়েছেন জাতীয় দলের বাইরে থাকা ক্রিকেটাররাও। ক্যাম্প চলবে ৩০শে মে পর্যন্ত। ক্যাম্প আয়োজনের মূল লক্ষ্য খেলোয়াড়দের ফিট রাখা। যাতে বিশ্বকাপ দলে থাকা কেউ ইনজুরিতে পড়লে বিকল্প খেলোয়াড় বেছে নিতে সুবিধা হয়। সেজন্যই এ ক্যাম্পে রয়েছেন এনামুল হক বিজয়-ইমরুল কায়েসদের মতো ক্রিকেটাররা। বিসিসির ক্যাম্প আয়োজনের উদ্যোগকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন ইমরুল। তিনি বলেন, ‘নিজের স্কিলগুলো ঝালিতে নিতে পারছি। এটা আমার জন্য ভালো। কেউ চোটে পড়লো এরপর একজনকে দলে নিলেন, হুট করে আন্তর্জাতিক ম্যাচের চাপ সামলানো কিন্তু কঠিন। তবে এই ক্যাম্প আপনার প্রস্তুতিতে সহায়তা করবে। আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে, ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক ম্যাচের ফিটনেস চাহিদা সমান নয়। আমি মনে করি, এই ক্যাম্পে যারা ডাক পেয়েছি সবাই সৌভাগ্যবান। কারণ, কেউ চোটে পড়লে (বিশ্বকাপ দলের) এই ক্যাম্প থেকেই বিকল্প খেলোয়াড় নেয়া হবে। এ জন্যই আমরা এটিকে খুব গুরুত্ব সহকারে নিয়েছি।’ দলে আসা-যাওয়ার মধ্যে থাকা ইমরুল সবক্ষেত্রেই ইতিবাচক। ৩২ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার বলেন, ‘যখন কেউ দলে আসা-যাওয়ার মধ্যে থাকে, তখন সে অনেক কিছু বুঝতে পারে। দল থেকে বাদ পড়লে আমি অনেক কিছু উপলব্ধি করতে পারি। আর দলে সুযোগ পেলে আমি সেটা কাজে লাগাতে পারি। আর বারবার বাদ পড়াটা আমার কাছে এখন আর খারাপ লাগে না।’ আগামীকাল ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনাল খেলতে নামবে বাংলাদেশ। এরপর ইংল্যান্ডে বিশ্বকাপের জন্য উড়াল দেবে টাইগাররা। আর চূড়ান্ত দল ঘোষণার জন্য ২৩শে পর্যন্ত সময় পাচ্ছে বিসিবি। মূল টুর্নামেন্টের আগে ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ রয়েছে মাশরাফিদের। বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ২রা জুন দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে।
যখনই প্রয়োজন হয়েছে ইমরুলের শরণাপন্ন হয়েছে বিসিবি। ইমরুলও যেন সবসময় তার ব্যাগ গুছিয়েই রাখেন! অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত গত বিশ্বকাপের শুরুতে চোটে পড়েন ওপেনার এনামুল হক বিজয়। বিকল্প হিসেবে দলে নেয়া হয় ইমরুলকে। এছাড়া গত এশিয়া কাপের মাঝপথে তামিম ইকবালের চোটের কারণে সুযোগ পান এ বাঁহাতি। আরব আমিরাতে উড়ে গিয়েই দলের জয়ে অবদান রাখেন ইমরুল। ঘরের মাটিতে গত ডিসেম্বরে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজে তিনি ছিলেন দুর্দান্ত। তিন ম্যাচের দুটিতে সেঞ্চুরি হাঁকান। অপরটিতে অল্পের জন্য ছুঁতে পারেননি তিন অংকের ম্যাজিকাল ফিগার। এরপর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে খারাপ খেলায় বাদ পড়েন তিনি। ছিলেন না বাংলাদেশের গত নিউজিল্যান্ড সফরে। এখন ইমরুলের সতীর্থরা আয়ারল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলছে আর তিনি সময় কাটাচ্ছেন দেশে। তবে ইমরুল বসে নেই, ঘাম ঝড়াচ্ছেন এলিট ক্যাম্পে। ৩০ ক্রিকেটারকে নিয়ে গত ১২ই মে শুরু হয়েছে বিসিবির এলিট ক্যাম্প। ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লীগের (ডিপিএল) সেরা পারফর্মারদের সঙ্গে এ ক্যাম্পে রয়েছেন জাতীয় দলের বাইরে থাকা ক্রিকেটাররাও। ক্যাম্প চলবে ৩০শে মে পর্যন্ত। ক্যাম্প আয়োজনের মূল লক্ষ্য খেলোয়াড়দের ফিট রাখা। যাতে বিশ্বকাপ দলে থাকা কেউ ইনজুরিতে পড়লে বিকল্প খেলোয়াড় বেছে নিতে সুবিধা হয়। সেজন্যই এ ক্যাম্পে রয়েছেন এনামুল হক বিজয়-ইমরুল কায়েসদের মতো ক্রিকেটাররা। বিসিসির ক্যাম্প আয়োজনের উদ্যোগকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন ইমরুল। তিনি বলেন, ‘নিজের স্কিলগুলো ঝালিতে নিতে পারছি। এটা আমার জন্য ভালো। কেউ চোটে পড়লো এরপর একজনকে দলে নিলেন, হুট করে আন্তর্জাতিক ম্যাচের চাপ সামলানো কিন্তু কঠিন। তবে এই ক্যাম্প আপনার প্রস্তুতিতে সহায়তা করবে। আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে, ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক ম্যাচের ফিটনেস চাহিদা সমান নয়। আমি মনে করি, এই ক্যাম্পে যারা ডাক পেয়েছি সবাই সৌভাগ্যবান। কারণ, কেউ চোটে পড়লে (বিশ্বকাপ দলের) এই ক্যাম্প থেকেই বিকল্প খেলোয়াড় নেয়া হবে। এ জন্যই আমরা এটিকে খুব গুরুত্ব সহকারে নিয়েছি।’ দলে আসা-যাওয়ার মধ্যে থাকা ইমরুল সবক্ষেত্রেই ইতিবাচক। ৩২ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার বলেন, ‘যখন কেউ দলে আসা-যাওয়ার মধ্যে থাকে, তখন সে অনেক কিছু বুঝতে পারে। দল থেকে বাদ পড়লে আমি অনেক কিছু উপলব্ধি করতে পারি। আর দলে সুযোগ পেলে আমি সেটা কাজে লাগাতে পারি। আর বারবার বাদ পড়াটা আমার কাছে এখন আর খারাপ লাগে না।’ আগামীকাল ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনাল খেলতে নামবে বাংলাদেশ। এরপর ইংল্যান্ডে বিশ্বকাপের জন্য উড়াল দেবে টাইগাররা। আর চূড়ান্ত দল ঘোষণার জন্য ২৩শে পর্যন্ত সময় পাচ্ছে বিসিবি। মূল টুর্নামেন্টের আগে ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ রয়েছে মাশরাফিদের। বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ২রা জুন দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে।