খেলা
গোপনে মাস্কট ও লোগো উন্মোচন
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৬ মে ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:৪৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সাউথ এশিয়ান (এএস) গেমস হয়েছে ২০১৬ সালে ভারতের শিলং ও গুয়াহাটিতে। দুই বছর পর এ গেমস নেপালে হওয়ার কথা ছিল। নেপাল পারেনি আয়োজন করতে। পিছিয়ে তারা তারিখ নির্ধারণ করেছিল চলতি বছরের ৯ থেকে ১৮ই মার্চ। তাও পারেনি। ১ থেকে ১০ই ডিসেম্বর নতুন তারিখ নির্ধারণ করে গত সোমবার চুপিসারে গেমসের লোগো ও মাস্কট উন্মোচন করেছে আয়োজক দেশটি। কোনো সদস্য দেশকে জানানোর প্রয়োজনই মনে করেনি নেপাল অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন!
নেপালের এমন আচরণে অবাক বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশন (বিওএ)। আয়োজক নেপালের সিদ্ধান্তহীনতার কারণে বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন ঠিকমতো গেমসের প্রস্তুতিতে নামতে পারছিল না। গেমস না হলে বাংলাদেশ গেমস আয়োজনের পরিকল্পনা নিয়ে রেখেছিল দেশের খেলাধুলার অন্যতম এ অভিভাবক সংস্থাটি। যাদের জন্য এই কালক্ষেপণ সেই নেপাল কাউকে কিছু না জানিয়ে মাস্কট ও লোগো উন্মোচন করলো! এ নিয়ে বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের মহাসচিব সৈয়দ শাহেদ রেজা বলেন, ‘নেপাল কিছুই জানায়নি বাংলাদেশকে। শুনেছি, অন্য কোনো সদস্য দেশের সঙ্গেও আলোচনা করেনি। এতে আমরা অবাক হয়েছি। ৩৫ বছর আগে নেপালের কাঠমুন্ডু থেকে যাত্রা করা দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় আসর এসএ গেমস শুরুর দিকে অনেকটা নিয়মিতই ছিল। এখনও অনিয়মিত। কখনো ২ বছর, কখনোবা ৩-৪ বছর পরও অনুষ্ঠিত হয়েছে এই গেমস। নেপালের এবারের আয়োজন নিয়ে সময়ক্ষেপণের কারণ তাদের অপ্রস্তুত ভেন্যু। ২০১৫ সালের ভয়াবহ ভূমিকম্পে দেশটির প্রধান ক্রীড়া স্থাপনা দসরথ স্টেডিয়ামসহ অনেক ভেন্যুই ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল। লোগো উন্মোচন করে নেপালের যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী এবং অলিম্পিক কর্মকর্তারা বলেছেন, আগস্টের মধ্যেই দসরথ স্টেডিয়ামসহ সব ভেন্যু তৈরি হয়ে যাবে। ভেন্যুর কারণে গেমস আর বিলম্বিত হবে না। এবারের এসএ গেমসে ডিসিপ্লিন ২৭টি। এর মধ্যে বাংলাদেশের অংশ নেয়ার সম্ভাবনা ২৩ ডিসিপ্লিনে। এক আসর বিরতি দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার এই গেমসে ফিরছে ক্রিকেট। ২০১৬ সালে ভারতের গুয়াহাটি ও শিলংয়ে অনুষ্ঠিত সর্বশেষ এসএ গেমসে বাংলাদেশ ৪ স্বর্ণ, ১৫ রৌপ্য ও ৫৬ ব্রোঞ্জপদক পেয়েছিল। ৪ সোনার দুটি পেয়েছিলেন সাঁতারু মাহফুজা খাতুন শিলা। বাকি ২টি পেয়েছেন ভারোত্তোলক মাবিয়া আক্তার সীমান্ত ও শ্যুটার শাকিল আহমেদ।
নেপালের এমন আচরণে অবাক বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশন (বিওএ)। আয়োজক নেপালের সিদ্ধান্তহীনতার কারণে বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন ঠিকমতো গেমসের প্রস্তুতিতে নামতে পারছিল না। গেমস না হলে বাংলাদেশ গেমস আয়োজনের পরিকল্পনা নিয়ে রেখেছিল দেশের খেলাধুলার অন্যতম এ অভিভাবক সংস্থাটি। যাদের জন্য এই কালক্ষেপণ সেই নেপাল কাউকে কিছু না জানিয়ে মাস্কট ও লোগো উন্মোচন করলো! এ নিয়ে বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের মহাসচিব সৈয়দ শাহেদ রেজা বলেন, ‘নেপাল কিছুই জানায়নি বাংলাদেশকে। শুনেছি, অন্য কোনো সদস্য দেশের সঙ্গেও আলোচনা করেনি। এতে আমরা অবাক হয়েছি। ৩৫ বছর আগে নেপালের কাঠমুন্ডু থেকে যাত্রা করা দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় আসর এসএ গেমস শুরুর দিকে অনেকটা নিয়মিতই ছিল। এখনও অনিয়মিত। কখনো ২ বছর, কখনোবা ৩-৪ বছর পরও অনুষ্ঠিত হয়েছে এই গেমস। নেপালের এবারের আয়োজন নিয়ে সময়ক্ষেপণের কারণ তাদের অপ্রস্তুত ভেন্যু। ২০১৫ সালের ভয়াবহ ভূমিকম্পে দেশটির প্রধান ক্রীড়া স্থাপনা দসরথ স্টেডিয়ামসহ অনেক ভেন্যুই ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল। লোগো উন্মোচন করে নেপালের যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী এবং অলিম্পিক কর্মকর্তারা বলেছেন, আগস্টের মধ্যেই দসরথ স্টেডিয়ামসহ সব ভেন্যু তৈরি হয়ে যাবে। ভেন্যুর কারণে গেমস আর বিলম্বিত হবে না। এবারের এসএ গেমসে ডিসিপ্লিন ২৭টি। এর মধ্যে বাংলাদেশের অংশ নেয়ার সম্ভাবনা ২৩ ডিসিপ্লিনে। এক আসর বিরতি দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার এই গেমসে ফিরছে ক্রিকেট। ২০১৬ সালে ভারতের গুয়াহাটি ও শিলংয়ে অনুষ্ঠিত সর্বশেষ এসএ গেমসে বাংলাদেশ ৪ স্বর্ণ, ১৫ রৌপ্য ও ৫৬ ব্রোঞ্জপদক পেয়েছিল। ৪ সোনার দুটি পেয়েছিলেন সাঁতারু মাহফুজা খাতুন শিলা। বাকি ২টি পেয়েছেন ভারোত্তোলক মাবিয়া আক্তার সীমান্ত ও শ্যুটার শাকিল আহমেদ।