বাংলারজমিন
সাব-রেজিস্ট্রারের দুর্নীতির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
স্টাফ রিপোর্টার, মুন্সীগঞ্জ থেকে
১৫ মে ২০১৯, বুধবার, ১০:১২ পূর্বাহ্ন
মুন্সীগঞ্জ সদর সাব-রেজিস্ট্রার মাইকেল মহিউদ্দিন আব্দুল্লাহর অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতা ও দুর্নীতির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে ভুক্তভোগী জনগণ ও দলিল লেখকরা। গতকাল দুপুরে মুন্সীগঞ্জ প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা জানান, দুর্নীতিবাজ ও স্বেচ্ছাচারী এই সাব রেজিস্ট্রার মুন্সীগঞ্জে দায়িত্ব পালনের শুরু থেকেই দলিল লেখক ও সাধারণ জনগণের সঙ্গে বিদ্বেষমূলক আচরণ করে আসছেন। তার অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতা ও দলিল লেখকদের সঙ্গে খারাপ আচরণের প্রতিবাদে ২০১৮ সালের প্রথম সপ্তাহে দলিল লেখক সমিতি ৭ দিনের কর্মবিরতি পালন করে। এরপর তিনি চাপে পড়ে তার অন্যায্য দাবি-দাওয়া থেকে সরে এসে আর ভুল হবে না এমন স্বীকারোক্তি দিয়ে আন্দোলন থামান। এর পর থেকে তিনি ব্যক্তিগতভাবে দলিল লেখকদের হয়রানি শুরু করেন। যা এখনও চলমান। সংবাদ সম্মেলনে দলিল লেখকরা আন্দোলনের ৭ম দিনে দলিল লেখকদের সঙ্গে সমঝোতা বৈঠকের কথোপকথনের একটি অডিও টেপ এবং দলিল লেখকদের সঙ্গে দলিল প্রতি ঘুষ নির্ধারণের একটি বৈঠকের অডিও টেপ প্রকাশ করেন। সম্প্রতি তার স্বেচ্ছাচারিতায় হয়রানির শিকার মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদিন জানান, গত ৮ই মে আমার ১৫ জন মানুষ তিনটি হেবা ঘোষণা দলিল করতে তার অফিসে যায়। দুপুর ২টা ২ মিনিট পরে যাওয়াতে তিনি আমাদের দলিলগুলো করলেন না। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী সাড়ে তিনটা পর্যন্ত অফিস হলেও তিনি আমাদের ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দুপুর ২টা ২০ মিনিটে ভবন ত্যাগ করেন। একজন সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা ঠিক না। ভুক্তভোগী মো. নিলয় একটি দলিলের জন্য ১৫ হাজার টাকা ঘুষ দেয়ার কথা সাংবাদিকদের জানান।
সিনিয়র দলিল লেখক হাজী মনির উদ্দিন জানান, উনার অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার বিষয়ে কোন দলিল লেখক কোনো প্রতিবাদ করলে তাকে হয়রানির শিকার হতে হয়। আমার ৪০ বছরের দলিল লেখার ইতিহাসে কোনো সাব-রেজিস্ট্রারকে এমন দেখিনি। সিনিয়র লেখকদের তিনি তুই তোকারি করে কথা বলেন। তার দুর্নীতি আমরা প্রমাণ করতে পারবো। সাব-রেজিস্ট্রারের অনিয়ম দুর্নীতির শিকার দলিল লেখক ও সাধারণ জনগণ সাংবাদিকদের মাধ্যমে তার বিচার এবং অপসারণ দাবি করেন।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা জানান, দুর্নীতিবাজ ও স্বেচ্ছাচারী এই সাব রেজিস্ট্রার মুন্সীগঞ্জে দায়িত্ব পালনের শুরু থেকেই দলিল লেখক ও সাধারণ জনগণের সঙ্গে বিদ্বেষমূলক আচরণ করে আসছেন। তার অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতা ও দলিল লেখকদের সঙ্গে খারাপ আচরণের প্রতিবাদে ২০১৮ সালের প্রথম সপ্তাহে দলিল লেখক সমিতি ৭ দিনের কর্মবিরতি পালন করে। এরপর তিনি চাপে পড়ে তার অন্যায্য দাবি-দাওয়া থেকে সরে এসে আর ভুল হবে না এমন স্বীকারোক্তি দিয়ে আন্দোলন থামান। এর পর থেকে তিনি ব্যক্তিগতভাবে দলিল লেখকদের হয়রানি শুরু করেন। যা এখনও চলমান। সংবাদ সম্মেলনে দলিল লেখকরা আন্দোলনের ৭ম দিনে দলিল লেখকদের সঙ্গে সমঝোতা বৈঠকের কথোপকথনের একটি অডিও টেপ এবং দলিল লেখকদের সঙ্গে দলিল প্রতি ঘুষ নির্ধারণের একটি বৈঠকের অডিও টেপ প্রকাশ করেন। সম্প্রতি তার স্বেচ্ছাচারিতায় হয়রানির শিকার মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদিন জানান, গত ৮ই মে আমার ১৫ জন মানুষ তিনটি হেবা ঘোষণা দলিল করতে তার অফিসে যায়। দুপুর ২টা ২ মিনিট পরে যাওয়াতে তিনি আমাদের দলিলগুলো করলেন না। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী সাড়ে তিনটা পর্যন্ত অফিস হলেও তিনি আমাদের ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দুপুর ২টা ২০ মিনিটে ভবন ত্যাগ করেন। একজন সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা ঠিক না। ভুক্তভোগী মো. নিলয় একটি দলিলের জন্য ১৫ হাজার টাকা ঘুষ দেয়ার কথা সাংবাদিকদের জানান।
সিনিয়র দলিল লেখক হাজী মনির উদ্দিন জানান, উনার অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতার বিষয়ে কোন দলিল লেখক কোনো প্রতিবাদ করলে তাকে হয়রানির শিকার হতে হয়। আমার ৪০ বছরের দলিল লেখার ইতিহাসে কোনো সাব-রেজিস্ট্রারকে এমন দেখিনি। সিনিয়র লেখকদের তিনি তুই তোকারি করে কথা বলেন। তার দুর্নীতি আমরা প্রমাণ করতে পারবো। সাব-রেজিস্ট্রারের অনিয়ম দুর্নীতির শিকার দলিল লেখক ও সাধারণ জনগণ সাংবাদিকদের মাধ্যমে তার বিচার এবং অপসারণ দাবি করেন।