বাংলারজমিন
শাহজাদপুরে গণধর্ষণ মামলায় ৬ জনের যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
১৫ মে ২০১৯, বুধবার, ৯:০১ পূর্বাহ্ন
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে গৃহবধূ গণধর্ষণের দায়ে ছয় জনকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরো এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। গতকাল দুপুরে সিরাজগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক ফজলে খোদা মো. নাজির এ রায় প্রদান করেন। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলো- উপজেলার দরগার চর গ্রামের তোতা, আলহাজ, আলমগীর, বুলবুল, জুয়েল রানা ও রতন।
আদালতের স্পেশাল পিপি অ্যাডভোকেট আব্দুল হামিদ লাভলু বলেন, ২০১৬ সালের ২৬শে ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় শাহজাদপুর উপজেলার দরগার চর গ্রামের ফরিদ সরকারের স্ত্রী নাজমা খাতুন (২৫) বাবা-মার সঙ্গে একই এলাকার মাসুম বিল্লাহ’র বাড়িতে ওরশ শুনতে যান। ওরশ শেষে রাতে বাড়ি ফেরার সময় ভুল করে ঘরের চাবি বাবার বাড়িতে রেখে এসেছিলেন নাজমা। পরে স্বামী ফরিদকে সঙ্গে নিয়ে বাবার বাড়িতে চাবি আনতে যাচ্ছিলেন তারা। পথিমধ্যে একই এলাকার তোতা, আলহাজ, আলমগীর, বুলবুল, জুয়েল রানা ও রতন মিলে দু’জনকে আটক করে। একপর্যায়ে তারা স্বামী ফরিদকে মারপিট করে তাড়িয়ে দিয়ে স্ত্রী নাজমাকে জোরপূর্বক গণধর্ষণ করে। এ অবস্থায় গ্রামের লোকজন এগিয়ে এসে রাতেই তাদের উদ্ধার করে এবং ধর্ষক তোতা ও আলহাজকে আটক করে। এ ঘটনায় নাজমা খাতুন নিজেই বাদী হয়ে থানায় মামলা করেন। পরবর্তীতে গ্রামবাসীর সহায়তায় বাকি আসামিদেরও গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আসামিরা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
তদন্ত শেষে সবার বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয় পুলিশ। সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে বিচারক উল্লিখিত রায় প্রদান করেন।
আদালতের স্পেশাল পিপি অ্যাডভোকেট আব্দুল হামিদ লাভলু বলেন, ২০১৬ সালের ২৬শে ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় শাহজাদপুর উপজেলার দরগার চর গ্রামের ফরিদ সরকারের স্ত্রী নাজমা খাতুন (২৫) বাবা-মার সঙ্গে একই এলাকার মাসুম বিল্লাহ’র বাড়িতে ওরশ শুনতে যান। ওরশ শেষে রাতে বাড়ি ফেরার সময় ভুল করে ঘরের চাবি বাবার বাড়িতে রেখে এসেছিলেন নাজমা। পরে স্বামী ফরিদকে সঙ্গে নিয়ে বাবার বাড়িতে চাবি আনতে যাচ্ছিলেন তারা। পথিমধ্যে একই এলাকার তোতা, আলহাজ, আলমগীর, বুলবুল, জুয়েল রানা ও রতন মিলে দু’জনকে আটক করে। একপর্যায়ে তারা স্বামী ফরিদকে মারপিট করে তাড়িয়ে দিয়ে স্ত্রী নাজমাকে জোরপূর্বক গণধর্ষণ করে। এ অবস্থায় গ্রামের লোকজন এগিয়ে এসে রাতেই তাদের উদ্ধার করে এবং ধর্ষক তোতা ও আলহাজকে আটক করে। এ ঘটনায় নাজমা খাতুন নিজেই বাদী হয়ে থানায় মামলা করেন। পরবর্তীতে গ্রামবাসীর সহায়তায় বাকি আসামিদেরও গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আসামিরা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
তদন্ত শেষে সবার বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয় পুলিশ। সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে বিচারক উল্লিখিত রায় প্রদান করেন।