খেলা
সহজ জয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
স্পোর্টস ডেস্ক
১৪ মে ২০১৯, মঙ্গলবার, ১২:৪২ অপরাহ্ন
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে আরো একবার ব্যাটে-বলে জ্বলে উঠল বাংলাদেশ। দলীয় পারফরম্যান্সে ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে সহজ জয় তুলে নিলো মাশরাফি বিন মর্তুজার। এ জয়ে ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্টের ফাইনালে বাংলাদেশ। ত্রিদেশীয় ওয়ানডে সিরিজে ফিরতি দেখায় ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৫ উইকেটে হারিয়েছে বাংলাদেশ। দুই দলের প্রথম দেখায় ২৬২ রান তাড়ায় বাংলাদেশ জিতেছিল ৮ উইকেটে।
আগামী ১৭ মে হবে ফাইনাল, আবারো মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ডাবলিনের মালাহাইডে সোমবার আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ২৪৭ রান তুলেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বাংলাদেশ সেটি পেরিয়ে যায় ১৬ বল বাকি থাকতে।
মুস্তাফিজুর রহমানের ৪ উইকেট ও মাশরাফির ৩ উইকেট বড় ভূমিকা রেখেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজকে আড়াই শর মধ্যে বেঁধে রাখতে। লক্ষ্য নাগালে রাখতে নিয়ন্ত্রিত বোলিং করা দুই স্পিনার সাকিব আল হাসান ও মেহেদী হাসান মিরাজের অবদানও কম ছিল না অবশ্য। পরে সৌম্য সরকারের টানা দ্বিতীয় ফিফটি ও মুশফিকুর রহিমের প্রথম ফিফটিতে অনায়াসেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ। মুস্তাফিজ হয়েছেন ম্যাচসেরা।
এদিন টস জিতে ব্যাট করতে নেমে সুনীল অ্যামব্রিসের আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে ভালো শুরুর ইঙ্গিত দিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। প্রথম পাঁচ ওভারে ক্যারিবীয়রা তুলে ফেলেছিল ৩৫ রান। এরপরই দৃশ্যপটে হাজির মাশরাফি। অ্যামব্রিসকে ফিরিয়ে বাংলাদেশ অধিনায়ক ভাঙেন ৩৭ রানের উদ্বোধনী জুটি। স্লিপে সৌম্যর দারুণ এক ক্যাচ হওয়ার আগে অ্যামব্রিসের ব্যাট থেকে আসে ২৩ রান। শেষের দিকে জোড়া আঘাত হানেন মুস্তাফিজও। তাতে আড়াইশর আগেই থেমে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংস। ১০৮ বলে ৬ চার ও এক ছক্কায় সর্বোচ্চ ৮৭ রান করেন হোপ। হোল্ডার ৭৬ বলে ৩ চার ও এক হক্কায় করেন ৬২ রান।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের শুরুটা হয় দারুণ। এক প্রান্তে সাবধানী শুরু করেন তামিম। অন্য প্রান্তে ঝড় তোলেন সৌম্য। বাঁহাতি ব্যাটসম্যান পঞ্চম ওভারে কেমার রোচকে দুই চার ও এক ছক্কায় তোলেন ১৫ রান। প্রথম পাঁচ ওভারে রান আসে ৩৫। তামিম ২১ রানে অ্যাশলে নার্সের বলে সাজঘরে ফেরেন। পরে সাকিব আল হাসান ও সৌম্য সরকার আউট হলে কিছটা চাপে পরে বাংলাদেশ। মুশফিকুর রহিমের ব্যাট থেকে আসে ৬৩ রান। মোহাম্মদ মিথুনের ৪৩ রানের ইনিংসে জয়ে পথটা সহজ হয়ে যায়। শেষদিকে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ (৩০) জয় নিয় মাঠ ছাড়েন।
আগামী ১৭ মে হবে ফাইনাল, আবারো মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ডাবলিনের মালাহাইডে সোমবার আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ২৪৭ রান তুলেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বাংলাদেশ সেটি পেরিয়ে যায় ১৬ বল বাকি থাকতে।
মুস্তাফিজুর রহমানের ৪ উইকেট ও মাশরাফির ৩ উইকেট বড় ভূমিকা রেখেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজকে আড়াই শর মধ্যে বেঁধে রাখতে। লক্ষ্য নাগালে রাখতে নিয়ন্ত্রিত বোলিং করা দুই স্পিনার সাকিব আল হাসান ও মেহেদী হাসান মিরাজের অবদানও কম ছিল না অবশ্য। পরে সৌম্য সরকারের টানা দ্বিতীয় ফিফটি ও মুশফিকুর রহিমের প্রথম ফিফটিতে অনায়াসেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ। মুস্তাফিজ হয়েছেন ম্যাচসেরা।
এদিন টস জিতে ব্যাট করতে নেমে সুনীল অ্যামব্রিসের আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে ভালো শুরুর ইঙ্গিত দিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। প্রথম পাঁচ ওভারে ক্যারিবীয়রা তুলে ফেলেছিল ৩৫ রান। এরপরই দৃশ্যপটে হাজির মাশরাফি। অ্যামব্রিসকে ফিরিয়ে বাংলাদেশ অধিনায়ক ভাঙেন ৩৭ রানের উদ্বোধনী জুটি। স্লিপে সৌম্যর দারুণ এক ক্যাচ হওয়ার আগে অ্যামব্রিসের ব্যাট থেকে আসে ২৩ রান। শেষের দিকে জোড়া আঘাত হানেন মুস্তাফিজও। তাতে আড়াইশর আগেই থেমে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংস। ১০৮ বলে ৬ চার ও এক ছক্কায় সর্বোচ্চ ৮৭ রান করেন হোপ। হোল্ডার ৭৬ বলে ৩ চার ও এক হক্কায় করেন ৬২ রান।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের শুরুটা হয় দারুণ। এক প্রান্তে সাবধানী শুরু করেন তামিম। অন্য প্রান্তে ঝড় তোলেন সৌম্য। বাঁহাতি ব্যাটসম্যান পঞ্চম ওভারে কেমার রোচকে দুই চার ও এক ছক্কায় তোলেন ১৫ রান। প্রথম পাঁচ ওভারে রান আসে ৩৫। তামিম ২১ রানে অ্যাশলে নার্সের বলে সাজঘরে ফেরেন। পরে সাকিব আল হাসান ও সৌম্য সরকার আউট হলে কিছটা চাপে পরে বাংলাদেশ। মুশফিকুর রহিমের ব্যাট থেকে আসে ৬৩ রান। মোহাম্মদ মিথুনের ৪৩ রানের ইনিংসে জয়ে পথটা সহজ হয়ে যায়। শেষদিকে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ (৩০) জয় নিয় মাঠ ছাড়েন।