অনলাইন
সিরাজগঞ্জে পুলিশের ওপর ছাত্রলীগের হামলা
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
১৪ মে ২০১৯, মঙ্গলবার, ১২:৩৯ অপরাহ্ন
সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে পুলিশের সঙ্গে মারমুখি আচরণ ও হামলার অভিযোগে উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক আবু সায়েম তালুকদারসহ অন্তত ১১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে পুলিশের পক্ষ থেকে মামলা দায়ের করা হয়েছে। সোমবার রাতে থানার উপ-পরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। এ ঘটনার পর পুলিশ রাতেই অভিযান চালিয়ে ইসমাইল হোসেন (১৮) নামে এজাহারভুক্ত এক আসামীকে গ্রেপ্তার করেছে।
কাজিপুর থানার ওসি এ কে এম লুৎফর রহমান জানান, সোমবার চালিতাডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে স্মার্টকার্ড বিতরণ কার্যক্রম চলছিল। আগতরা লাইনে দাড়িয়ে কার্ড গ্রহন করছিলেন। এ অবস্থায় বিকেল ৪টার দিকে উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক আবু সায়েম তালুকদার সেখানে পৌছে অবৈধভাবে লাইনের বাইরের লোকজনকে আগে কার্ড প্রদানের জন্য কর্তব্যরত ব্যক্তিদের উপর চাপ প্রয়োগ করতে থাকে। এ নিয়ে আগত ব্যক্তি ও ছাত্র নেতাদের মধ্যে তর্ক বিতর্ক ও বিশৃঙ্খলা শুরু হয়।
এ অবস্থায় ঘটনাস্থলে কর্তব্যরত পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনের চেষ্টা করলে ছাত্রনেতা আবু সায়েম তালুকদারের নেতৃত্বে বেশ কয়েকজন পুলিশের উপর চড়াও হন। এসময় তারা পুলিশের সঙ্গে ধাক্কাধাক্কি, গালাগালি ও পোশাক ধরে টানাহেচড়া করেন। সংবাদ পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সেখান পৌছলে ছাত্রনেতারা সটকে পড়েন।
ওসি আরও বলেন, এ ঘটনায় থানার উপ-পরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বাদী হয়ে ১০/১১ জনের বিরুদ্ধে রাতেই থানায় মামলা দায়ের করেছেন। রাতেই অভিযান চালিয়ে এজাহারভুক্ত আসামী চালিতাডাঙ্গা গ্রামের মৃত ভুলু মিয়ার ছেলে ইসমাইল হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
এ বিষয়ে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রাজু আহম্মেদ জানান, ঘটনার সময় শুধু যে ছাত্রলীগ নেতা আবু সায়েম ভুল করেছে, তা নয়। পুলিশের অসদাচরণের কারনে গ্রামবাসীও তাদের উপরে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছিল। এ অবস্থায় ভুল বোঝাবুজির কারনে কিছু অনাঙÍাকিত ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার পর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানসহ আওয়ামীলীগের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের সাথে নিয়ে থানায় গিয়ে পুলিশের সাথে কথা বলেছি। আমরা তাদের আশ্বস্ত করেছি, ঘটনা যাই হোক উপযুক্ত বিচার দেয়া হবে।
এ বিষয়ে জানতে উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু সায়েম তালুকদারের মোবাইলে ফোন করলেও তা বন্ধ থাকায় তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
কাজিপুর থানার ওসি এ কে এম লুৎফর রহমান জানান, সোমবার চালিতাডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে স্মার্টকার্ড বিতরণ কার্যক্রম চলছিল। আগতরা লাইনে দাড়িয়ে কার্ড গ্রহন করছিলেন। এ অবস্থায় বিকেল ৪টার দিকে উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক আবু সায়েম তালুকদার সেখানে পৌছে অবৈধভাবে লাইনের বাইরের লোকজনকে আগে কার্ড প্রদানের জন্য কর্তব্যরত ব্যক্তিদের উপর চাপ প্রয়োগ করতে থাকে। এ নিয়ে আগত ব্যক্তি ও ছাত্র নেতাদের মধ্যে তর্ক বিতর্ক ও বিশৃঙ্খলা শুরু হয়।
এ অবস্থায় ঘটনাস্থলে কর্তব্যরত পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনের চেষ্টা করলে ছাত্রনেতা আবু সায়েম তালুকদারের নেতৃত্বে বেশ কয়েকজন পুলিশের উপর চড়াও হন। এসময় তারা পুলিশের সঙ্গে ধাক্কাধাক্কি, গালাগালি ও পোশাক ধরে টানাহেচড়া করেন। সংবাদ পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সেখান পৌছলে ছাত্রনেতারা সটকে পড়েন।
ওসি আরও বলেন, এ ঘটনায় থানার উপ-পরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বাদী হয়ে ১০/১১ জনের বিরুদ্ধে রাতেই থানায় মামলা দায়ের করেছেন। রাতেই অভিযান চালিয়ে এজাহারভুক্ত আসামী চালিতাডাঙ্গা গ্রামের মৃত ভুলু মিয়ার ছেলে ইসমাইল হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
এ বিষয়ে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রাজু আহম্মেদ জানান, ঘটনার সময় শুধু যে ছাত্রলীগ নেতা আবু সায়েম ভুল করেছে, তা নয়। পুলিশের অসদাচরণের কারনে গ্রামবাসীও তাদের উপরে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছিল। এ অবস্থায় ভুল বোঝাবুজির কারনে কিছু অনাঙÍাকিত ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার পর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানসহ আওয়ামীলীগের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের সাথে নিয়ে থানায় গিয়ে পুলিশের সাথে কথা বলেছি। আমরা তাদের আশ্বস্ত করেছি, ঘটনা যাই হোক উপযুক্ত বিচার দেয়া হবে।
এ বিষয়ে জানতে উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু সায়েম তালুকদারের মোবাইলে ফোন করলেও তা বন্ধ থাকায় তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।