অনলাইন
ময়মনসিংহ জেলা যুবলীগের সদস্য রাসেল ছুরিকাঘাতে নিহত
স্টাফ রিপোর্টার ময়মনসিংহ থেকে
১৪ মে ২০১৯, মঙ্গলবার, ১০:৪১ পূর্বাহ্ন
ময়মনসিংহ শহরে জেলা যুবলীগের সদস্য রেজাউল করিম রাসেল ওরফে পিলপিল রাসেল (৩৫) ছুরিকাঘাতে নিহত হয়েছেন। পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছে।
গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টায় শহরের মৃত্যুঞ্জয় স্কুল এলাকায় স্থানীয় ডিফেন্স পার্টির কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে বলে নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
রেজাউল করিম রাসেল শহরতলি শম্ভুগঞ্জের হরিপুর এলাকার জালাল উদ্দিন ওরফে জালাল ডিলারের ছেলে। নিহত রাসেল ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতিও ছিলেন।
কোতোয়ালি মডেল থানার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. আল-আমিন জানান, রাসেলের পিঠে ছুরিকাঘাতের দুইটি চিহ্ন পাওয়া গেছে। কারা তাকে হত্যা করেছে তা জানা যায়নি।
রাসেলের বড় বোন জেসমিন আক্তার গণমাধ্যমকে জানান, রাত ২টায় তার ছোট ভাই রাসেলকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করে দুর্বৃত্তরা। গুরুতর অবস্থায় তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
রাসেলের লাশ ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে রয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছেন।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান আজ মঙ্গলবার সকালে বলেন, 'প্রাথমিকভাবে হত্যাকান্ডের কোনো কারণ জানা যায়নি। ঘটনার পর পরই হত্যাকান্ডের কারণ জানতে পুলিশ মাঠে নেমেছে। তবে যারা এ হত্যার সঙ্গে জড়িত, তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে।
গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টায় শহরের মৃত্যুঞ্জয় স্কুল এলাকায় স্থানীয় ডিফেন্স পার্টির কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে বলে নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
রেজাউল করিম রাসেল শহরতলি শম্ভুগঞ্জের হরিপুর এলাকার জালাল উদ্দিন ওরফে জালাল ডিলারের ছেলে। নিহত রাসেল ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতিও ছিলেন।
কোতোয়ালি মডেল থানার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. আল-আমিন জানান, রাসেলের পিঠে ছুরিকাঘাতের দুইটি চিহ্ন পাওয়া গেছে। কারা তাকে হত্যা করেছে তা জানা যায়নি।
রাসেলের বড় বোন জেসমিন আক্তার গণমাধ্যমকে জানান, রাত ২টায় তার ছোট ভাই রাসেলকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করে দুর্বৃত্তরা। গুরুতর অবস্থায় তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
রাসেলের লাশ ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে রয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছেন।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান আজ মঙ্গলবার সকালে বলেন, 'প্রাথমিকভাবে হত্যাকান্ডের কোনো কারণ জানা যায়নি। ঘটনার পর পরই হত্যাকান্ডের কারণ জানতে পুলিশ মাঠে নেমেছে। তবে যারা এ হত্যার সঙ্গে জড়িত, তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে।