ভারত
ওড়িশায় ফণীর তান্ডব চলবে আরও ঘন্টা তিনেক
কলকাতা প্রতিনিধি
৩ মে ২০১৯, শুক্রবার, ১২:২২ অপরাহ্ন
ঘন ঘন গতিপথ পাল্টে ‘অতি শক্তিশালী প্রবল ঘূর্ণিঝড়’ ফণী পূর্বাভাসের আগেই ঘণ্টায় ১৯৫ কিলোমিটার গতিবেগে ওড়িশা উপকূলে আছড়ে পড়েছে। শুক্রবার সকাল ৯টায় ফণী পুরীর কাছে স্থলভূমিতে আঘাত হেনেছে বলে আবহাওয়া দপ্তর সুত্রে জানানো হয়েছে। তারপর তটরেখা ধরে পশ্চিমবঙ্গে ঢুকে দক্ষিণবঙ্গের ওপর দিয়ে বাংলাদেশের দিকে চলে যাবে। ওড়িশার উপকূল বর্তী বিভিন্ন জেলায় তান্ডব চলছে ঝড়ের। আবহাওয়া দপ্তরের মতে, ৫০ কিলোমিটার ব্যসার্ধ জুড়ে আরও ঘন্টা তিনেক চলবে এই তান্ডব। সর্বশেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী ওড়িশার গঞ্জাম জেলা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হযেছে। ক্ষতিগ্রস্থ হযেছে জগতসিংপুরও। প্রাথমিক খবরে জানা গেছে, বহু গাছ উৎপাটিত হয়েছে। জলমগ্ন হয়ে পড়েছে বহু এলাকা। পর্যটক শহর পুরীরও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। পুরীর জগন্নাথ মন্দির সম্পূর্ণ বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। বিদ্যুৎহীন পুরী, গোপালপুরসহ বিভিন্ন এলাকা।
সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, আরও কয়েক ঘণ্টা ওড়িশাতেই থাকবে ঘূর্ণিঝড়। এমনিতেই ওড়িশার গোপালপুর, পুরী,পারাদ্বীপের মতো জায়গায় ভারী বৃষ্টি চলছে। একজনের মৃত্যুর খবর জানিয়েছে অল ইন্ডিয়া রেডিও। জরুরিভিত্তিতে বৈঠক করেছেন ওড়িশার মুখ্যসচিব। জানা গেছে, ফণী গতিপথ বদলে স্থলভাগের পরিবর্তে তটরেখা ধরেই পশ্চিমবঙ্গের দিকে এগিয়ে চলেছে। ফলে গতি যতটা কমবে বলে আশা করা গিযেছিল ততটা কমবে না। জানা গেছে, যে পথে ফণী এগুচ্ছে সেই পথে ওড়িশার ১০ হাজার গ্রাম এবং ৫২টা শহর পড়বে। তবে বিভিন্ন জেলা থেকে প্রায় ১০ লক্ষ মানুষকে নিরাপদ স্থানে এবং আশ্রয়কেন্দ্রে আগেই সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। দক্ষিণ থেকে পশ্চিমবঙ্গমুখী প্রায় দেড়শত ট্রেন বাতিল করা হয়েছে।
পুরীতে নৌবাহিনীর ২টি জাহাজ ত্রাণ ও উদ্ধার সামগ্রী নিয়ে অপেক্ষা করছে। এদিকে ফণী ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে প্রবল হাওয়ার সঙ্গে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। পর্যটক শহর দীঘায় সমুদ্র রুদ্র গর্জনে পাড়ে আছড়ে পড়ছে। সৈকতের আশেপাশে কাউকে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় খড়গপুরে বসে পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছেন। মমতার সব নির্বাচনী সভা বাতিল করা হয়েছে। সতর্কতা হিসেবে পশ্চিমবঙ্গের সব বিদ্যালয় আজ থেকে ছুটি দেওয়া হয়েছে। কলকাতা বিমানবন্দর থেকে সব বিমানের উড়ান আজ বিকেল থেকে কাল দুপুর পর্যন্ত বন্ধ রাখা হয়েছে।
সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, আরও কয়েক ঘণ্টা ওড়িশাতেই থাকবে ঘূর্ণিঝড়। এমনিতেই ওড়িশার গোপালপুর, পুরী,পারাদ্বীপের মতো জায়গায় ভারী বৃষ্টি চলছে। একজনের মৃত্যুর খবর জানিয়েছে অল ইন্ডিয়া রেডিও। জরুরিভিত্তিতে বৈঠক করেছেন ওড়িশার মুখ্যসচিব। জানা গেছে, ফণী গতিপথ বদলে স্থলভাগের পরিবর্তে তটরেখা ধরেই পশ্চিমবঙ্গের দিকে এগিয়ে চলেছে। ফলে গতি যতটা কমবে বলে আশা করা গিযেছিল ততটা কমবে না। জানা গেছে, যে পথে ফণী এগুচ্ছে সেই পথে ওড়িশার ১০ হাজার গ্রাম এবং ৫২টা শহর পড়বে। তবে বিভিন্ন জেলা থেকে প্রায় ১০ লক্ষ মানুষকে নিরাপদ স্থানে এবং আশ্রয়কেন্দ্রে আগেই সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। দক্ষিণ থেকে পশ্চিমবঙ্গমুখী প্রায় দেড়শত ট্রেন বাতিল করা হয়েছে।
পুরীতে নৌবাহিনীর ২টি জাহাজ ত্রাণ ও উদ্ধার সামগ্রী নিয়ে অপেক্ষা করছে। এদিকে ফণী ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে প্রবল হাওয়ার সঙ্গে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। পর্যটক শহর দীঘায় সমুদ্র রুদ্র গর্জনে পাড়ে আছড়ে পড়ছে। সৈকতের আশেপাশে কাউকে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় খড়গপুরে বসে পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছেন। মমতার সব নির্বাচনী সভা বাতিল করা হয়েছে। সতর্কতা হিসেবে পশ্চিমবঙ্গের সব বিদ্যালয় আজ থেকে ছুটি দেওয়া হয়েছে। কলকাতা বিমানবন্দর থেকে সব বিমানের উড়ান আজ বিকেল থেকে কাল দুপুর পর্যন্ত বন্ধ রাখা হয়েছে।