দেশ বিদেশ
মোবাইল টাওয়ারের ক্ষতিকর দিক জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট
স্টাফ রিপোর্টার
২৬ এপ্রিল ২০১৯, শুক্রবার, ৯:৫৩ পূর্বাহ্ন
বিটিআরসি’র কাছে মানবদেহের জন্য মোবাইল টাওয়ারের ক্ষতিকর দিক জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) সমীক্ষা চালিয়ে চার মাসের মধ্যে বিষয়গুলো আদালতকে জানাতে বলা হয়েছে।
গতকাল মোবাইল টাওয়ারের রেডিয়েশন (তেজস্ক্রিয়তা) প্রতিরোধে করা এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ ও বিচারপতি ইকবাল কবিরের সমন্বয়ে গঠিত হাই কোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। এর আগে সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী একলাছ উদ্দিন ভূঁইয়া ও সরোয়ার আহাদ চৌধুরী পরিবেশবাদী ও মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস এন্ড পিস ফর বাংলাদেশের (এইচআরপিবি) পক্ষে রিটটি দায়ের করেন। একলাছ উদ্দিন ভূইয়া জানান, ক্ষতিকর রেডিয়েশন ছড়ানো মোবাইল টাওয়ার অপসারণে সমীক্ষা প্রতিবেদন চেয়েছেন হাইকোর্ট। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, খেলার মাঠ, অফিস আদালতের ছাদে ও জনসমাগম এলাকার আশপাশের ভবনে স্থাপিত মোবাইল টাওয়ার মানুষের জন্য কী ধরনের ক্ষতি করছে তা জানতে বিটিআরসিকে সমীক্ষা চালাতে বলেছেন আদালত। আগামী চার মাসের মধ্যে তার প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কাজী জিনাত হক। এ সময় মনজিল মোরসেদ বলেন, ২০১২ সালে একুশে টেলিভিশনের ‘একুশের চোখ’ অনুষ্ঠানে মোবাইল টাওয়ারের রেডিয়েশনের ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রচারিত হয়। এরপর এ ধরনের প্রতিবেদন সংযুক্ত করে হাইকোর্টে রিটটি দায়ের করা হয়। ওই রিটের শুনানি নিয়ে মোবাইল কোম্পানির টাওয়ারের রেডিয়েশনের মাত্রা এবং এর স্বাস্থ্য ও পরিবেশগত প্রভাব খতিয়ে দেখতে নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে বাংলাদেশ আণবিক শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যানকে বিভিন্ন মোবাইল কোম্পানির কয়েকটি মোবাইলফোন টাওয়ার পরিদর্শন করে রেডিয়েশনের বিষয়ে আদালতে একটি প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন। তিনি আরও বলেন, মামলার শুনানিতে আমরা ভারতের দু’টি রায় আদালতে দাখিল করেছি। সেখানে আমরা বলেছি আমাদের দেশের টাওয়ারের রেডিয়েশনের যে মাত্রা রয়েছে তা দশ ভাগের একভাগে কমিয়ে আনতে হবে।
গতকাল মোবাইল টাওয়ারের রেডিয়েশন (তেজস্ক্রিয়তা) প্রতিরোধে করা এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ ও বিচারপতি ইকবাল কবিরের সমন্বয়ে গঠিত হাই কোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। এর আগে সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী একলাছ উদ্দিন ভূঁইয়া ও সরোয়ার আহাদ চৌধুরী পরিবেশবাদী ও মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস এন্ড পিস ফর বাংলাদেশের (এইচআরপিবি) পক্ষে রিটটি দায়ের করেন। একলাছ উদ্দিন ভূইয়া জানান, ক্ষতিকর রেডিয়েশন ছড়ানো মোবাইল টাওয়ার অপসারণে সমীক্ষা প্রতিবেদন চেয়েছেন হাইকোর্ট। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, খেলার মাঠ, অফিস আদালতের ছাদে ও জনসমাগম এলাকার আশপাশের ভবনে স্থাপিত মোবাইল টাওয়ার মানুষের জন্য কী ধরনের ক্ষতি করছে তা জানতে বিটিআরসিকে সমীক্ষা চালাতে বলেছেন আদালত। আগামী চার মাসের মধ্যে তার প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কাজী জিনাত হক। এ সময় মনজিল মোরসেদ বলেন, ২০১২ সালে একুশে টেলিভিশনের ‘একুশের চোখ’ অনুষ্ঠানে মোবাইল টাওয়ারের রেডিয়েশনের ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রচারিত হয়। এরপর এ ধরনের প্রতিবেদন সংযুক্ত করে হাইকোর্টে রিটটি দায়ের করা হয়। ওই রিটের শুনানি নিয়ে মোবাইল কোম্পানির টাওয়ারের রেডিয়েশনের মাত্রা এবং এর স্বাস্থ্য ও পরিবেশগত প্রভাব খতিয়ে দেখতে নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে বাংলাদেশ আণবিক শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যানকে বিভিন্ন মোবাইল কোম্পানির কয়েকটি মোবাইলফোন টাওয়ার পরিদর্শন করে রেডিয়েশনের বিষয়ে আদালতে একটি প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন। তিনি আরও বলেন, মামলার শুনানিতে আমরা ভারতের দু’টি রায় আদালতে দাখিল করেছি। সেখানে আমরা বলেছি আমাদের দেশের টাওয়ারের রেডিয়েশনের যে মাত্রা রয়েছে তা দশ ভাগের একভাগে কমিয়ে আনতে হবে।