অনলাইন
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত
অনলাইন ডেস্ক
২৩ এপ্রিল ২০১৯, মঙ্গলবার, ১০:১৮ পূর্বাহ্ন
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগ নেতা মহিউদ্দিন সোহেল হত্যা মামলার আসামি মো. জাবেদ (২২) পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হয়েছেন। সোমবার রাতে ডবলমুরিং থানার আগ্রাবাদ জাম্বুরি মাঠে এই ঘটনা ঘটে। মহানগর পুলিশের সহকারী কমিশনার (ডবলমুরিং জোন) আশিকুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।
নিহত জাবেদ (২২) চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সরাইপাড়া ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. সাবের আহম্মেদের ঘনিষ্ঠ জন। তারা দু’জনেই মহিউদ্দিন সোহেল হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি।
পুলিশ কর্মকর্তা আশিক বলেন, একদল লোক ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছে- পুলিশ এমন খবর পেয়ে সেখানে অভিযানে যায়। এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তারা গুলি ছোঁড়ে। পুলিশও তখন পাল্টা গুলি চালায়। কিছুক্ষণ পর গোলাগুলি থামলে সেখানে জাবেদকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়।
জাবেদকে সেখান থেকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন বলে সহকারী কমিশনার আশিক জানান। তিনি বলেন, ঘটনাস্থল থেকে একটি চায়নিজ পিস্তল, দু’টি ম্যাগাজিন, দু’টি এলজি, ১৩ রাউন্ড গুলি ও ছুরি উদ্ধার করা হয়েছে।
জাবেদ পাহাড়তলী এলাকার ছাত্রলীগ নেতা মহিউদ্দিন সোহেল হত্যা মামলার আসামি। সোহেলকে গণপিটুনি দেয়ার সময় জাবেদ ছুরি মেরেছিল, ভিডিও ফুটেজে সেটা দেখা গেছে। জাবেদের কাছে যে চায়নিজ পিস্তলটি পাওয়া গেছে, সেটি সরকারি কোনো সংস্থার বলে মনে হচ্ছে।
পাহাড়তলী রেলওয়ে বাজারে হয়ে গত ৭ই জানুয়ারি সকালে মহিউদ্দিন সোহেলকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। পুলিশ ও ব্যবসায়ীরা সে সময় বলেছিলেন, বাজারের লোকজন ‘চাঁদাবাজি’তে অতিষ্ঠ হয়ে এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
কিন্তু মহিউদ্দিন সোহেলের পরিবার পরদিন সংবাদ সম্মেলন করে দাবি করে, পরিকল্পিতভাবে এই হত্যাকাণ্ড ঘটনো হয়েছে।
এরপর সোহেলের ভাই শাকিরুল ইসলাম শিশির হত্যা, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের অভিযোগে ২৭ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতপরিচয় আরও দেড়শ’ জনকে আসামি করে মামলা করেন।
পাহাড়তলী রেলওয়ে বাজার ব্যবসায়ী সমিতির আহ্বায়ক ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাবের আহম্মেদ, জাতীয় পার্টির নেতা ওসমান খান ও যুবদল নেতা শওকত খান রাজুকেও সেখানে আসামি করা হয়। ওসমান ও রাজুকে পুলিশ ইতিমধ্যে গ্রেপ্তার করেছে।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সাবেক সহ সম্পাদক সোহেল তার আগে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে ছিলেন। চট্টগ্রাম সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের অনুসারী হিসেবে তিনি পরিচিতি ছিলেন এলাকায়।
নিহত জাবেদ (২২) চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সরাইপাড়া ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. সাবের আহম্মেদের ঘনিষ্ঠ জন। তারা দু’জনেই মহিউদ্দিন সোহেল হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি।
পুলিশ কর্মকর্তা আশিক বলেন, একদল লোক ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছে- পুলিশ এমন খবর পেয়ে সেখানে অভিযানে যায়। এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তারা গুলি ছোঁড়ে। পুলিশও তখন পাল্টা গুলি চালায়। কিছুক্ষণ পর গোলাগুলি থামলে সেখানে জাবেদকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা যায়।
জাবেদকে সেখান থেকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন বলে সহকারী কমিশনার আশিক জানান। তিনি বলেন, ঘটনাস্থল থেকে একটি চায়নিজ পিস্তল, দু’টি ম্যাগাজিন, দু’টি এলজি, ১৩ রাউন্ড গুলি ও ছুরি উদ্ধার করা হয়েছে।
জাবেদ পাহাড়তলী এলাকার ছাত্রলীগ নেতা মহিউদ্দিন সোহেল হত্যা মামলার আসামি। সোহেলকে গণপিটুনি দেয়ার সময় জাবেদ ছুরি মেরেছিল, ভিডিও ফুটেজে সেটা দেখা গেছে। জাবেদের কাছে যে চায়নিজ পিস্তলটি পাওয়া গেছে, সেটি সরকারি কোনো সংস্থার বলে মনে হচ্ছে।
পাহাড়তলী রেলওয়ে বাজারে হয়ে গত ৭ই জানুয়ারি সকালে মহিউদ্দিন সোহেলকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। পুলিশ ও ব্যবসায়ীরা সে সময় বলেছিলেন, বাজারের লোকজন ‘চাঁদাবাজি’তে অতিষ্ঠ হয়ে এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
কিন্তু মহিউদ্দিন সোহেলের পরিবার পরদিন সংবাদ সম্মেলন করে দাবি করে, পরিকল্পিতভাবে এই হত্যাকাণ্ড ঘটনো হয়েছে।
এরপর সোহেলের ভাই শাকিরুল ইসলাম শিশির হত্যা, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের অভিযোগে ২৭ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতপরিচয় আরও দেড়শ’ জনকে আসামি করে মামলা করেন।
পাহাড়তলী রেলওয়ে বাজার ব্যবসায়ী সমিতির আহ্বায়ক ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাবের আহম্মেদ, জাতীয় পার্টির নেতা ওসমান খান ও যুবদল নেতা শওকত খান রাজুকেও সেখানে আসামি করা হয়। ওসমান ও রাজুকে পুলিশ ইতিমধ্যে গ্রেপ্তার করেছে।
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সাবেক সহ সম্পাদক সোহেল তার আগে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে ছিলেন। চট্টগ্রাম সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের অনুসারী হিসেবে তিনি পরিচিতি ছিলেন এলাকায়।