প্রথম পাতা
শেয়ারবাজারে উত্থান পতনের পেছনে কেউ জড়িত
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২২ এপ্রিল ২০১৯, সোমবার, ৯:৪৪ পূর্বাহ্ন
শেয়ার বাজারে সূচকের হঠাৎ উত্থান-পতনের পেছনে কেউ না কেউ জড়িত আছে বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বলেন, আমরা ১৯৯৬, ২০১০ সালে এই ধরনের ঘটনা দেখেছি। যারা এসব ঘটনার পেছনে জড়িত তাদেরকে খুঁজে বের করার কাজ চলছে। গতকাল বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি। মন্ত্রী বলেন, পুজিবাজার দেশের অর্থনীতির সঙ্গে জড়িত। দেশের অর্থনীতি ভালো হলে, পুঁজিবাজার ভালো থাকবে। আর পুঁজিবাজারে সূচকের উঠা-নামা এটা থাকবেই।
আরেক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, কোনো এজেন্ডা নিয়ে বৈঠক করিনি। সামনে জাতীয় বাজেট। শেয়ারবাজারের দিকে আমাদের খেয়াল রয়েছে। অর্থনীতির সঙ্গে শেয়ারবাজারের একটা সম্পর্ক রয়েছে। সুতরাং শেয়ারবাজার ভালো হওয়া দরকার।
এ সময় প্রশ্ন করা হয়, বন্ধের দিনে বৈঠক করার কারণ কী? এর উত্তরে তিনি বলেন, আপনারাই তো পত্রিকায় লিখছেন, মার্কেট নাই হয়ে গেছে। কোথায় দেখলেন মার্কেট ফল (পতন) করছে? সূচক ৫ হাজার ৯০০ হয়ে গিয়েছিল। এখন ৫ হাজার তিনশ আছে। তিনি বলেন, শেয়ারবাজারে এমন ওঠা-নামা হতেই পারে। বাজারে এখন আমি খারাপ কিছু দেখি না। ৫ হাজার ৯০০ থেকে ৫ হাজার ৩০০ হয়েছে, এতে কী এমন হয়ে গেছে। সব জায়গায় শেয়ারবাজারে ওঠা-নামা আছে।
মন্ত্রী বলেন, জাপানের শেয়ারবাজারে ১৯৮৯ সালে সূচক ছিল ৩৯ হাজার সেটা ২০০৭ সালে মাত্র ৭ হাজার পয়েন্টে নেমে আসে। আবার ভারতে সূচক ২১ হাজার পয়েন্ট থেকে ৭ হাজার পয়েন্টে নেমে আসে। মার্কেটে এই ধরনের উত্থান-পতন ঘটেই, এটা কোন বিষয় না।
তিনি বলেন, এসব দেখে আমাদের ভয় পেলে চলবে না। আমাদের মার্কেট অন্য দেশের মার্কেটের মত না, সেখানের বিনিয়োগকারীরা বুঝেশুনে মার্কেটে আসে। কিন্তু আমাদের এখানে যারা আসেন তারা বেশিরভাগই বুঝে-শুনে আসেন না। আর যদি বুঝে-শুনে আসতেন তাহলে আমাদের এত শক্তিশালী কমিশনের প্রয়োজন হতো না।
তিনি বলেন, শেয়ারবাজারে আমরা কাউকে জোর করে আনতে পারি না। এখানে যার খুশি সে আসবে। যার ইচ্ছা হবে না, সে আসবে না। তবে সামনে বাজেট, আমরা চাই শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীরা আসুক। ধীরে ধীরে দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগের দিকে চলে যাওয়ার চেষ্টা করছি।
অর্থমন্ত্রী বলেন, বাজারে বার বার এমন ঘটনা (পতন) ঘটছে, তার মানে এর পেছনে কেউ না কেউ আছে। একবার ১৯৯৬ সালে, আরেকবার ২০১০ সালে। ব্যবসায়ীদের জেলে পাঠানোর ঘটনা খুবই কম। কিন্তু আমাদের এখানে ব্যবসায়ীদের জেলে পাঠানো হচ্ছে।
তবে আমি মনে করি, এ মুহূর্তে বাজার পরিস্থিতি খারাপ নয়। এখন মূল্য আয় অনুপাত (পিই) বেশ কম; ১৫ থেকে ২০ এর মধ্যে আছে। একসময় মূল্য আয় অনুপাত ৯০ হয়ে গিয়েছিল।
আরেক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, কোনো এজেন্ডা নিয়ে বৈঠক করিনি। সামনে জাতীয় বাজেট। শেয়ারবাজারের দিকে আমাদের খেয়াল রয়েছে। অর্থনীতির সঙ্গে শেয়ারবাজারের একটা সম্পর্ক রয়েছে। সুতরাং শেয়ারবাজার ভালো হওয়া দরকার।
এ সময় প্রশ্ন করা হয়, বন্ধের দিনে বৈঠক করার কারণ কী? এর উত্তরে তিনি বলেন, আপনারাই তো পত্রিকায় লিখছেন, মার্কেট নাই হয়ে গেছে। কোথায় দেখলেন মার্কেট ফল (পতন) করছে? সূচক ৫ হাজার ৯০০ হয়ে গিয়েছিল। এখন ৫ হাজার তিনশ আছে। তিনি বলেন, শেয়ারবাজারে এমন ওঠা-নামা হতেই পারে। বাজারে এখন আমি খারাপ কিছু দেখি না। ৫ হাজার ৯০০ থেকে ৫ হাজার ৩০০ হয়েছে, এতে কী এমন হয়ে গেছে। সব জায়গায় শেয়ারবাজারে ওঠা-নামা আছে।
মন্ত্রী বলেন, জাপানের শেয়ারবাজারে ১৯৮৯ সালে সূচক ছিল ৩৯ হাজার সেটা ২০০৭ সালে মাত্র ৭ হাজার পয়েন্টে নেমে আসে। আবার ভারতে সূচক ২১ হাজার পয়েন্ট থেকে ৭ হাজার পয়েন্টে নেমে আসে। মার্কেটে এই ধরনের উত্থান-পতন ঘটেই, এটা কোন বিষয় না।
তিনি বলেন, এসব দেখে আমাদের ভয় পেলে চলবে না। আমাদের মার্কেট অন্য দেশের মার্কেটের মত না, সেখানের বিনিয়োগকারীরা বুঝেশুনে মার্কেটে আসে। কিন্তু আমাদের এখানে যারা আসেন তারা বেশিরভাগই বুঝে-শুনে আসেন না। আর যদি বুঝে-শুনে আসতেন তাহলে আমাদের এত শক্তিশালী কমিশনের প্রয়োজন হতো না।
তিনি বলেন, শেয়ারবাজারে আমরা কাউকে জোর করে আনতে পারি না। এখানে যার খুশি সে আসবে। যার ইচ্ছা হবে না, সে আসবে না। তবে সামনে বাজেট, আমরা চাই শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীরা আসুক। ধীরে ধীরে দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগের দিকে চলে যাওয়ার চেষ্টা করছি।
অর্থমন্ত্রী বলেন, বাজারে বার বার এমন ঘটনা (পতন) ঘটছে, তার মানে এর পেছনে কেউ না কেউ আছে। একবার ১৯৯৬ সালে, আরেকবার ২০১০ সালে। ব্যবসায়ীদের জেলে পাঠানোর ঘটনা খুবই কম। কিন্তু আমাদের এখানে ব্যবসায়ীদের জেলে পাঠানো হচ্ছে।
তবে আমি মনে করি, এ মুহূর্তে বাজার পরিস্থিতি খারাপ নয়। এখন মূল্য আয় অনুপাত (পিই) বেশ কম; ১৫ থেকে ২০ এর মধ্যে আছে। একসময় মূল্য আয় অনুপাত ৯০ হয়ে গিয়েছিল।