অনলাইন
ঋণখেলাপিদের আরো বড় ছাড় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২২ এপ্রিল ২০১৯, সোমবার, ৯:৩৩ পূর্বাহ্ন
ঋণখেলাপিদের জন্য আবারও বড় ছাড় দিল বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন ব্যবসায়ীরা চাইলে মেয়াদ শেষ হওয়ার পর আরো ছয় মাস টাকা না দিয়ে খেলাপিমুক্ত থাকতে পারবেন। এতে একজন ব্যবসায়ী ঋণ পরিশোধের জন্য আগের চেয়ে তিন থেকে ছয় মাস পর্যন্ত অতিরিক্ত সময় পাবেন। গত রোববার বাংলাদেশ ব্যাংক এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ঋণ শ্রেণীকরণ ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের নীতিমালায় পরিবর্তন এনে ঋণখেলাপিদের নতুন করে এ সুযোগ করে দিয়েছে, যা কার্যকর হবে আগামী জুন থেকে।
এর আগে ২রা এপ্রিল অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, ঋণখেলাপিরা ৯ শতাংশ সুদে ঋণ শোধ করতে পারবেন। এ জন্য তাদের এককালীন ২ শতাংশ টাকা জমা দিতে হবে। এরপর ১২ বছরের মধ্যে বাকি টাকা শোধ করতে পারবেন। ১লা মে থেকে নতুন এ সুবিধা কার্যকর হবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, স্থায়ী মেয়াদি ঋণের পুরো কিস্তি বা কিস্তির অংশ নির্দিষ্ট সময়ে পরিশোধ না করলে তা আরো ছয় মাস পর্যন্ত সময় পাবে। এরপরই এ ঋণকে মেয়াদোত্তীর্ণ বা খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত করা যাবে। তবে চলতি ও ডিমান্ড ঋণের কিস্তি নির্দিষ্ট মেয়াদে পরিশোধ না হলে তা খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানায়, ব্যাংক খাতের ৯ লাখ ১১ হাজার কোটি টাকা ঋণের মধ্যে স্থায়ী মেয়াদি ঋণ ৪০ শতাংশের বেশি। আর খেলাপি ঋণের বড় অংশই মেয়াদি ঋণ। এ ঋণ পরিশোধে সময় শেষ হওয়ার পর আরও ৬ মাস করে সময় পাবে। নতুন এ সুবিধার ফলে এসব ঋণের বড় অংশ নিয়মিত ঋণের তালিকায় চলে আসবে। যাতে কমে আসবে খেলাপি ঋণের পরিমাণ।
জানা গেছে, ২০০৯ সালের শুরুতে দেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার ৪৮১ কোটি টাকা। ২০১৮ সাল শেষে খেলাপি ঋণ বেড়ে হয়েছে ৯৩ হাজার ৯১১ কোটি টাকা। এ ছাড়া অবলোপন ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৩৭ হাজার ৮৬৬ কোটি টাকা। ফলে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার বেশি।
এর আগে ২রা এপ্রিল অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, ঋণখেলাপিরা ৯ শতাংশ সুদে ঋণ শোধ করতে পারবেন। এ জন্য তাদের এককালীন ২ শতাংশ টাকা জমা দিতে হবে। এরপর ১২ বছরের মধ্যে বাকি টাকা শোধ করতে পারবেন। ১লা মে থেকে নতুন এ সুবিধা কার্যকর হবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, স্থায়ী মেয়াদি ঋণের পুরো কিস্তি বা কিস্তির অংশ নির্দিষ্ট সময়ে পরিশোধ না করলে তা আরো ছয় মাস পর্যন্ত সময় পাবে। এরপরই এ ঋণকে মেয়াদোত্তীর্ণ বা খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত করা যাবে। তবে চলতি ও ডিমান্ড ঋণের কিস্তি নির্দিষ্ট মেয়াদে পরিশোধ না হলে তা খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানায়, ব্যাংক খাতের ৯ লাখ ১১ হাজার কোটি টাকা ঋণের মধ্যে স্থায়ী মেয়াদি ঋণ ৪০ শতাংশের বেশি। আর খেলাপি ঋণের বড় অংশই মেয়াদি ঋণ। এ ঋণ পরিশোধে সময় শেষ হওয়ার পর আরও ৬ মাস করে সময় পাবে। নতুন এ সুবিধার ফলে এসব ঋণের বড় অংশ নিয়মিত ঋণের তালিকায় চলে আসবে। যাতে কমে আসবে খেলাপি ঋণের পরিমাণ।
জানা গেছে, ২০০৯ সালের শুরুতে দেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার ৪৮১ কোটি টাকা। ২০১৮ সাল শেষে খেলাপি ঋণ বেড়ে হয়েছে ৯৩ হাজার ৯১১ কোটি টাকা। এ ছাড়া অবলোপন ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে ৩৭ হাজার ৮৬৬ কোটি টাকা। ফলে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার বেশি।