অনলাইন
দেশে অস্বাভাবিক সরকার আসতে পারে, আশঙ্কা মোশাররফের
স্টাফ রিপোর্টার
২২ এপ্রিল ২০১৯, সোমবার, ৩:০১ পূর্বাহ্ন
দেশে একটা অস্বাভাবিক সরকার আসতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ সোমবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে স্বাধীনতা ফোরাম আয়োজিত এক অবস্থান কর্মসূচিতে তিনি এ আশঙ্কা করেন। ‘রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় কারাবন্দী বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র এবং মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার’ শীর্ষক এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
তিনি বলেন, আজ দেশে একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতি ও অস্বাভাবিক সরকার রয়েছে। তবে অস্বাভাবিক বিষয় বেশীদিন স্থায়ী ও চিরস্থায়ী হতে পারে না। এটা পৃথিবীর ইতিহাসে প্রমাণিত। এই অস্বাভাবিক বিষয় থেকে অবশ্যই দেশ মুক্তি পাবে। এজন্য খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে তার নেতৃত্বে আন্দোলন করতে হবে। সেই আন্দোলনে যার যার অবস্থান থেকে শরীক হতে হবে এবং সেই আন্দোলনের জন্য প্রস্তুতি নেয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, আজকে বাংলাদেশের শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থা। বাংলাদেশে একটা ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। এদেশের গণতন্ত্র আজকে আওয়ামী লীগের বাক্সে বন্দী। আজকে দেশের অর্থনীতি লুটেরাদের হাতে। আজকে ঋণ খেলাপিদের হাতে দেশের অর্থনীতি। তাই শেয়ার বাজারে আজকে করুন অবস্থা।
তিনি বলেন, দেশে আজকে মানুষ নিরাপদ নয়। এই অবস্থা থেকে দেশকে রক্ষা করতে হলে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে। কিন্তু বেগম জিয়াকে কারাগারে রেখে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করা যাবে না। তাই বেগম জিয়াকে মুক্ত করে তার নেতৃত্বে গণতন্ত্র ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।
বিএনপির সিনিয়র এই নেতা বলেন, দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র শহীদ জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠিত করেছেন এবং খালেদা জিয়া স্বৈরাচারের হাত থেকে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করেছেন। সুতরাং এদেশের গণতন্ত্র হত্যা করার ইতিহাস আওয়ামী লীগের। আর গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের ইতিহাস বিএনপির। আর বর্তমান সরকার গণতন্ত্র ও দেশে জনগণকে ভয় পায়। তাই আজকে বেগম জিয়াকে কারারুদ্ধ করে রেখেছে।
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি আবু নাসের মোহাম্মাদ রহমাতুল্লাহর সভাপতিত্বে কর্মসূচিতে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
তিনি বলেন, আজ দেশে একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতি ও অস্বাভাবিক সরকার রয়েছে। তবে অস্বাভাবিক বিষয় বেশীদিন স্থায়ী ও চিরস্থায়ী হতে পারে না। এটা পৃথিবীর ইতিহাসে প্রমাণিত। এই অস্বাভাবিক বিষয় থেকে অবশ্যই দেশ মুক্তি পাবে। এজন্য খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে তার নেতৃত্বে আন্দোলন করতে হবে। সেই আন্দোলনে যার যার অবস্থান থেকে শরীক হতে হবে এবং সেই আন্দোলনের জন্য প্রস্তুতি নেয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, আজকে বাংলাদেশের শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থা। বাংলাদেশে একটা ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। এদেশের গণতন্ত্র আজকে আওয়ামী লীগের বাক্সে বন্দী। আজকে দেশের অর্থনীতি লুটেরাদের হাতে। আজকে ঋণ খেলাপিদের হাতে দেশের অর্থনীতি। তাই শেয়ার বাজারে আজকে করুন অবস্থা।
তিনি বলেন, দেশে আজকে মানুষ নিরাপদ নয়। এই অবস্থা থেকে দেশকে রক্ষা করতে হলে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে। কিন্তু বেগম জিয়াকে কারাগারে রেখে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করা যাবে না। তাই বেগম জিয়াকে মুক্ত করে তার নেতৃত্বে গণতন্ত্র ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।
বিএনপির সিনিয়র এই নেতা বলেন, দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র শহীদ জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠিত করেছেন এবং খালেদা জিয়া স্বৈরাচারের হাত থেকে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করেছেন। সুতরাং এদেশের গণতন্ত্র হত্যা করার ইতিহাস আওয়ামী লীগের। আর গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের ইতিহাস বিএনপির। আর বর্তমান সরকার গণতন্ত্র ও দেশে জনগণকে ভয় পায়। তাই আজকে বেগম জিয়াকে কারারুদ্ধ করে রেখেছে।
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি আবু নাসের মোহাম্মাদ রহমাতুল্লাহর সভাপতিত্বে কর্মসূচিতে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।