বিশ্বজমিন
২০ মিনিটে হত্যালীলা
মানবজমিন ডেস্ক
২২ এপ্রিল ২০১৯, সোমবার, ১:৪৪ পূর্বাহ্ন
মাত্র ২০ মিনিট সময়। এর মধ্যেই শ্রীলঙ্কায় লাশের স্তূপ বানিয়ে ফেলে সন্ত্রাসীরা। প্রথমে যে কয়েকটি সিরিজ বোমা হামলা হয় তা ওই প্রথম ২০ মিনিটেই। ১০ বছর আগে দেশটিতে গৃহযুদ্ধ শেষ হওয়ার পর এত বড় ভয়াবহতা আর কখনো দেখা যায় নি শ্রীলঙ্কায়। কখন, কিভাবে হামলা হয় এবং তার পরবর্তীতে সরকার কি করেছে তার টাইমলাইন এরকম:
রোববার সকাল ৮.৪৫ মিনিটে একই সঙ্গে চারটি স্থানে বিস্ফোরণ ঘটে। এগুলো হলো কলম্বোর সাংগ্রি-লা হোটেল, কলম্বোর কোচ্চিকাড়েতে অবস্থিত সেইন্ট অ্যান্থনি চার্চ, নেগোম্বোতে অবস্থিত সেইন্ট সেবাস্তিয়ান ক্যাথলিক চার্ট ও কিংসবারি হোটেলে।
সকাল ৮টা ৫০ মিনিটে বিস্ফোরণ হয় কলম্বোর সিনামন গ্রান্ড হোটেলে। ৯টা ৫ মিনিটে বিস্ফোরণ হয় বাত্তিকালোয়ায় জিয়ন রোমান ক্যাথলিক চার্চে। এ অবস্থায় সকাল ১১টা ৩০ মিনিটে জরুরি ভিত্তিতে নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বেঠক করেন প্রধানমন্ত্রী রণিল বিক্রমাসিংহে। সকাল ১১টা ৪০ মিনিটে দু’দিনের জন্য সারাদেশে সব স্কুল বন্ধ ঘোষণা করে সরকার। দুপুর ১২টা ১৫ মিনিটে জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান জানান প্রেসিডেন্ট মাইথ্রিপালা সিরিসেনা। দুপুর ১টা ৪৫ মিনিটে দেহিওয়েলায় জাতীয় চিড়িয়াখানার কাছে নিউ ট্রপিক্যাল ইন হোটেলে বিস্ফোরণ হয়। বিকাল ২টা ১৫ মিনিটে বিস্ফোরণ হয় কলম্বোর দেমাতাগোড়ায় একটি এপার্টমেন্টে। সেখানে পুলিশ তল্লাশি করতে গিয়েছিল। এ ঘটনায় তিন পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হন। বিকাল ২টা ২০ মিনিটে কর্তৃপক্ষ দেহিওয়েলায় অবস্থিত জাতীয় চিড়িয়াখানা বন্ধ ঘোষণা করে। ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ সহ বড় বড় সব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ ঘোষণা করে সরকার বিকাল ২টা ৩০ মিনিটে। বিকাল ২টা ৪৫ মিনিটে সারাদেশে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ ঘোষণা করে সরকার। বিকাল ৪টায় সব পরিবহন বন্ধ করে দেয়া হয়। বিকাল ৪টা ৩০ মিনিটে অনির্দিষ্টকালের জন্য রাষ্ট্রীয় সব বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে সরকার। বিকাল ৫টায় মন্ত্রীপরিষদের জরুরি বৈঠক বসে। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী রণিল বিক্রমাসিংহে। বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে পুলিশ ঘোষণা করে নিহতের সংখ্যা ২০৭। আহত ৪৫০। সন্ধ্যা ৭টায় পুলিশ বিস্ফোরক বহনকারী একটি ভ্যানের সন্ধান পায়। সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে পর্যটন বিষয়ক প্রধান কর্মকর্তা বলেন, নিহতদের মধ্যে ৩২ জন বিদেশী। আর আহত ৩০ জন। রাত ৮টা ৫০ মিনিটে হামলার সতর্কতা থাকা সত্ত্বেও কেন গোয়েন্দা সংস্থাগুলো ব্যর্থ হলো তা তদন্তের নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী। রাত ৯টা ৩০ মিনিটে পুলিশ ঘোষণা করে তারা গ্রেপ্তার করেছে ১৩ জনকে। তারা সবাই শ্রীলঙ্কান। রাত ১০টা ৩০ মিনিটে একটি মসজিদে পেট্রোল বোমা হামলা হয়। অগ্নিসংযোগ করা হয় দুটি দোকানে। এ দুটি দোকানের মালিক মুসলিমরা।
রোববার সকাল ৮.৪৫ মিনিটে একই সঙ্গে চারটি স্থানে বিস্ফোরণ ঘটে। এগুলো হলো কলম্বোর সাংগ্রি-লা হোটেল, কলম্বোর কোচ্চিকাড়েতে অবস্থিত সেইন্ট অ্যান্থনি চার্চ, নেগোম্বোতে অবস্থিত সেইন্ট সেবাস্তিয়ান ক্যাথলিক চার্ট ও কিংসবারি হোটেলে।
সকাল ৮টা ৫০ মিনিটে বিস্ফোরণ হয় কলম্বোর সিনামন গ্রান্ড হোটেলে। ৯টা ৫ মিনিটে বিস্ফোরণ হয় বাত্তিকালোয়ায় জিয়ন রোমান ক্যাথলিক চার্চে। এ অবস্থায় সকাল ১১টা ৩০ মিনিটে জরুরি ভিত্তিতে নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বেঠক করেন প্রধানমন্ত্রী রণিল বিক্রমাসিংহে। সকাল ১১টা ৪০ মিনিটে দু’দিনের জন্য সারাদেশে সব স্কুল বন্ধ ঘোষণা করে সরকার। দুপুর ১২টা ১৫ মিনিটে জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান জানান প্রেসিডেন্ট মাইথ্রিপালা সিরিসেনা। দুপুর ১টা ৪৫ মিনিটে দেহিওয়েলায় জাতীয় চিড়িয়াখানার কাছে নিউ ট্রপিক্যাল ইন হোটেলে বিস্ফোরণ হয়। বিকাল ২টা ১৫ মিনিটে বিস্ফোরণ হয় কলম্বোর দেমাতাগোড়ায় একটি এপার্টমেন্টে। সেখানে পুলিশ তল্লাশি করতে গিয়েছিল। এ ঘটনায় তিন পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হন। বিকাল ২টা ২০ মিনিটে কর্তৃপক্ষ দেহিওয়েলায় অবস্থিত জাতীয় চিড়িয়াখানা বন্ধ ঘোষণা করে। ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ সহ বড় বড় সব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ ঘোষণা করে সরকার বিকাল ২টা ৩০ মিনিটে। বিকাল ২টা ৪৫ মিনিটে সারাদেশে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ ঘোষণা করে সরকার। বিকাল ৪টায় সব পরিবহন বন্ধ করে দেয়া হয়। বিকাল ৪টা ৩০ মিনিটে অনির্দিষ্টকালের জন্য রাষ্ট্রীয় সব বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে সরকার। বিকাল ৫টায় মন্ত্রীপরিষদের জরুরি বৈঠক বসে। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী রণিল বিক্রমাসিংহে। বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে পুলিশ ঘোষণা করে নিহতের সংখ্যা ২০৭। আহত ৪৫০। সন্ধ্যা ৭টায় পুলিশ বিস্ফোরক বহনকারী একটি ভ্যানের সন্ধান পায়। সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে পর্যটন বিষয়ক প্রধান কর্মকর্তা বলেন, নিহতদের মধ্যে ৩২ জন বিদেশী। আর আহত ৩০ জন। রাত ৮টা ৫০ মিনিটে হামলার সতর্কতা থাকা সত্ত্বেও কেন গোয়েন্দা সংস্থাগুলো ব্যর্থ হলো তা তদন্তের নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী। রাত ৯টা ৩০ মিনিটে পুলিশ ঘোষণা করে তারা গ্রেপ্তার করেছে ১৩ জনকে। তারা সবাই শ্রীলঙ্কান। রাত ১০টা ৩০ মিনিটে একটি মসজিদে পেট্রোল বোমা হামলা হয়। অগ্নিসংযোগ করা হয় দুটি দোকানে। এ দুটি দোকানের মালিক মুসলিমরা।