অনলাইন
রূপগঞ্জে গ্যাস বিস্ফোরণে নিহত ২
অনলাাইন ডেস্ক
২২ এপ্রিল ২০১৯, সোমবার, ১১:০৮ পূর্বাহ্ন
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে একটি বাসায় গ্যাস বিস্ফোরণে দু’জন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন আরও ৭ জন। তিতাস গ্যাসের হাইপ্রেসার পাইপলাইন থেকে নেয়া অবৈধ গ্যাস সংযোগের কারণেই এ ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আজ ভোরে উপজেলার সাওঘাট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন, মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর থানার কোমরপুর এলাকার দুদু মিয়ার ছেলে শামিম (৩০) ও ঝালকাঠি জেলার নলছিটি থানার কয়া এলাকার রহিম বিশ্বাসের ছেলে হেলাল বিশ্বাস ওরফে রাকিব (২৫)। তারা দু’জনই স্থানীয় নেক্সট এক্সোসরিস লিমিটেড নামক একটি পোশাক কারখানার শ্রমিক ছিলেন।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশে উপজেলার সাওঘাট এলাকায় রাবেয়া আক্তার মিলি নামে এক আইনজীবীর দোতলা বাসায় পাশ দিয়ে স্থাপিত তিতাস গ্যাসের হাই-প্র্রেসারের পাইপলাইন থেকে অবৈধভাবে গ্যাসের সংযোগ নেয়া হয়। সেখান থেকে আবাসিক গ্যাস সংযোগ নেয়াটা পুরোটাই ঝুঁকিপূর্ণ।
ওই ভবনটি স্থানীয় নেক্সট এক্সোসরিস লিমিটেড নামের পোশাক কারখানার শ্রমিকদের কাছে ভাড়া দেয়া হয়। শবে বরাতের কারণে মিল-কারখানা বন্ধ থাকায় গ্যাসের প্রেসার ছিল অধিক। ভোর সোয়া ৩টার দিকে হঠাৎ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ সময় পুরো এলাকা কেঁপে ওঠে।
পরে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে এসে গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় ৬ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করেন এবং ৩ জনকে স্থানীয় ক্লিনিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়। এদের মধ্যে শামিম ও হেলাল বিশ্বাস ওরফে রাকিবকে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসকরা।
আহতরা হলেন, নেক্সট এক্সোসরিস লিমিটেড নামের পোশাক কারখানার শ্রমিক তরিকুল ইসলাম, লিয়াকত আলী, হযরত আলী, আরিফ, আনোয়ার হোসেন, ফারুক মিয়া, আরিফুর রহমান। আহতদের মধ্যে লিয়াকত ও আরিফের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে বাড়ির মালিক রাবেয়া আক্তার মিলি বলেন, অন্যরা যেভাবে অবৈধ গ্যাস সংযোগ নিয়েছে আমিও সেভাবেই নিয়েছি। তবে আমার বাড়িতে পরিকল্পিতভাবে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে।
এ বিষয়ে তিতাস গ্যাসের সোনারগাঁও জোনের সুপারভাইজার ইসমাইল হোসেন বলেন, এর আগেও এ ধরনের আরো বেশ কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে। গ্যাসের প্রেসার অধিক ছিল। হয়তো বিল্ডিংয়ের ভেতরে গ্যাস ছড়িয়ে ছিল। আগুনের সংস্পর্শে গ্যাস বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটতে পারে। খবর পেয়ে ভুলতা ফাঁড়ি পুলিশ ও কাঞ্চন ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
এ বিষয়ে ভুলতা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ইন্সপেক্টর রফিকুল হক বলেন, দুজন মারা গেছেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেই তাদের ময়নাতদন্ত করা হচ্ছে। উর্ধতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
নিহতরা হলেন, মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর থানার কোমরপুর এলাকার দুদু মিয়ার ছেলে শামিম (৩০) ও ঝালকাঠি জেলার নলছিটি থানার কয়া এলাকার রহিম বিশ্বাসের ছেলে হেলাল বিশ্বাস ওরফে রাকিব (২৫)। তারা দু’জনই স্থানীয় নেক্সট এক্সোসরিস লিমিটেড নামক একটি পোশাক কারখানার শ্রমিক ছিলেন।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশে উপজেলার সাওঘাট এলাকায় রাবেয়া আক্তার মিলি নামে এক আইনজীবীর দোতলা বাসায় পাশ দিয়ে স্থাপিত তিতাস গ্যাসের হাই-প্র্রেসারের পাইপলাইন থেকে অবৈধভাবে গ্যাসের সংযোগ নেয়া হয়। সেখান থেকে আবাসিক গ্যাস সংযোগ নেয়াটা পুরোটাই ঝুঁকিপূর্ণ।
ওই ভবনটি স্থানীয় নেক্সট এক্সোসরিস লিমিটেড নামের পোশাক কারখানার শ্রমিকদের কাছে ভাড়া দেয়া হয়। শবে বরাতের কারণে মিল-কারখানা বন্ধ থাকায় গ্যাসের প্রেসার ছিল অধিক। ভোর সোয়া ৩টার দিকে হঠাৎ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ সময় পুরো এলাকা কেঁপে ওঠে।
পরে স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে এসে গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় ৬ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করেন এবং ৩ জনকে স্থানীয় ক্লিনিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়। এদের মধ্যে শামিম ও হেলাল বিশ্বাস ওরফে রাকিবকে মৃত ঘোষণা করেন কর্তব্যরত চিকিৎসকরা।
আহতরা হলেন, নেক্সট এক্সোসরিস লিমিটেড নামের পোশাক কারখানার শ্রমিক তরিকুল ইসলাম, লিয়াকত আলী, হযরত আলী, আরিফ, আনোয়ার হোসেন, ফারুক মিয়া, আরিফুর রহমান। আহতদের মধ্যে লিয়াকত ও আরিফের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে বাড়ির মালিক রাবেয়া আক্তার মিলি বলেন, অন্যরা যেভাবে অবৈধ গ্যাস সংযোগ নিয়েছে আমিও সেভাবেই নিয়েছি। তবে আমার বাড়িতে পরিকল্পিতভাবে এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে।
এ বিষয়ে তিতাস গ্যাসের সোনারগাঁও জোনের সুপারভাইজার ইসমাইল হোসেন বলেন, এর আগেও এ ধরনের আরো বেশ কয়েকটি ঘটনা ঘটেছে। গ্যাসের প্রেসার অধিক ছিল। হয়তো বিল্ডিংয়ের ভেতরে গ্যাস ছড়িয়ে ছিল। আগুনের সংস্পর্শে গ্যাস বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটতে পারে। খবর পেয়ে ভুলতা ফাঁড়ি পুলিশ ও কাঞ্চন ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
এ বিষয়ে ভুলতা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ইন্সপেক্টর রফিকুল হক বলেন, দুজন মারা গেছেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেই তাদের ময়নাতদন্ত করা হচ্ছে। উর্ধতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।