এক্সক্লুসিভ
যোবায়েরের তথ্যের ভিত্তিতে বোরকা উদ্ধার
ফেনী প্রতিনিধি
২১ এপ্রিল ২০১৯, রবিবার, ৮:১২ পূর্বাহ্ন
মাদরাসা ছাত্রী নুসরাত জাহান রাফিকে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় সরাসরি জড়িত যোবায়েরের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে ছদ্মবেশে ব্যবহৃত বোরকা উদ্ধার করেছে পিবিআই। শনিবার দুপুরে পিবিআই’র একটি দল রিমান্ডে থাকা যোবায়েরকে নিয়ে সোনাগাজী যায়। এসময় তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে সোনাগাজী সরকারি কলেজের পেছনের খাল থেকে বোরকা উদ্ধার করে পিবিআই।
নুসরাত হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও পিবিআই’র পরিদর্শক মো. শাহ আলম জানান, যোবায়ের হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। তাকে গত ৯ই এপ্রিল সোনাগাজী থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরদিন তাকে আদালতে হাজির করে ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করে। আদালত ১১ই এপ্রিল তার রিমান্ড শুনানি করে। এসময় আদালত তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে। সম্প্রতি তাকে কারাগার থেকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে হত্যার সঙ্গে নিজের সম্পৃক্ততা স্বীকার করে। পরে তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে তাকে নিয়ে শনিবার দুপুরে অভিযান চালায় পিবিআই। এর আগে নুসরাত হত্যার ঘটনায় সরাসরি জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার কামরুন নাহার মনির দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে শুক্রবার দুপুরে পিবিআই’র একটি দল মনিকে নিয়ে অভিযান চালায়। এসময় সোনাগাজী পৌর শহরের মানিক মিয়া প্লাজায় একটি বোরকার দোকানে গিয়ে দোকান মালিকের সঙ্গে কথা বলে বোরকা কেনার সত্যতা পায় পিবিআই। ওই দোকান থেকে মনি বোরকা কিনেছিলো বলে পিবিআইকে মনি জানায়। মনির কাছ থেকে হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়ার পর হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয়া পুরুষদের গায়ে থাকা তিনটি বোরকার একটি উদ্ধার করেছে পিবিআই।
গত ৬ই এপ্রিল সকালে নুসরাত আলিমের আরবি প্রথমপত্র পরীক্ষা দিতে গেলে মাদরাসায় দুর্বৃত্তরা গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এ ঘটনায় দগ্ধ নুসরাত ঢাকা মেডিকেল কলেজের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১০ই এপ্রিল রাতে মারা যায়। পরদিন ১১ই এপ্রিল বিকালে তার জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। এ ঘটনায় মাদরাসার অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলাকে প্রধান আসামি করে ৮ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরো ৪/৫ জনকে আসামি করে নুসরাতের ভাই মাহমুদুল হাসান নোমান সোনাগাজী মডেল থানায় মামলা করেন। বৃহস্পতিবার রাত পর্যন্ত ওই মামলায় এজাহার নামীয় ৮ জনসহ ১৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পিবিআই। এদের মধ্যে ৫ জন হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।
নুসরাত হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও পিবিআই’র পরিদর্শক মো. শাহ আলম জানান, যোবায়ের হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। তাকে গত ৯ই এপ্রিল সোনাগাজী থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরদিন তাকে আদালতে হাজির করে ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করে। আদালত ১১ই এপ্রিল তার রিমান্ড শুনানি করে। এসময় আদালত তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে। সম্প্রতি তাকে কারাগার থেকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করলে সে হত্যার সঙ্গে নিজের সম্পৃক্ততা স্বীকার করে। পরে তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে তাকে নিয়ে শনিবার দুপুরে অভিযান চালায় পিবিআই। এর আগে নুসরাত হত্যার ঘটনায় সরাসরি জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার কামরুন নাহার মনির দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে শুক্রবার দুপুরে পিবিআই’র একটি দল মনিকে নিয়ে অভিযান চালায়। এসময় সোনাগাজী পৌর শহরের মানিক মিয়া প্লাজায় একটি বোরকার দোকানে গিয়ে দোকান মালিকের সঙ্গে কথা বলে বোরকা কেনার সত্যতা পায় পিবিআই। ওই দোকান থেকে মনি বোরকা কিনেছিলো বলে পিবিআইকে মনি জানায়। মনির কাছ থেকে হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়ার পর হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয়া পুরুষদের গায়ে থাকা তিনটি বোরকার একটি উদ্ধার করেছে পিবিআই।
গত ৬ই এপ্রিল সকালে নুসরাত আলিমের আরবি প্রথমপত্র পরীক্ষা দিতে গেলে মাদরাসায় দুর্বৃত্তরা গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এ ঘটনায় দগ্ধ নুসরাত ঢাকা মেডিকেল কলেজের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১০ই এপ্রিল রাতে মারা যায়। পরদিন ১১ই এপ্রিল বিকালে তার জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। এ ঘটনায় মাদরাসার অধ্যক্ষ সিরাজ-উদ-দৌলাকে প্রধান আসামি করে ৮ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরো ৪/৫ জনকে আসামি করে নুসরাতের ভাই মাহমুদুল হাসান নোমান সোনাগাজী মডেল থানায় মামলা করেন। বৃহস্পতিবার রাত পর্যন্ত ওই মামলায় এজাহার নামীয় ৮ জনসহ ১৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পিবিআই। এদের মধ্যে ৫ জন হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।