অনলাইন
মেঘনায় অভিযানে ১৭ জেলেসহ ৬৩ টি মাছ ধরার নৌকা আটক
চাঁদপুর প্রতিনিধি
১৯ এপ্রিল ২০১৯, শুক্রবার, ১১:১৪ পূর্বাহ্ন
চাঁদপুরে মেঘনায় জেলা প্রশাসন- নৌ-পুলিশ সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে ১৭ জেলেসহ ৬৩ টি ইঞ্জিন চালিত মাছ ধরার নৌকা আটক করে । আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয় ৫ টি মাছের আড়ৎ । এ সময় জেলেদের অতর্কিত হামলায় অভিযানে অংশ নেয়া টিমের উপর ইট পাটকেল নিক্ষেপ করলে আত্মরক্ষার্থে নৌ পুলিশ ও কোষ্টগার্ড কর্তৃক ৬ রাউন্ড রাবার বুলেট ও ১ রাউন্ড ফাঁকাগুলি ছোড়ে। জেলেদের ছোঁড়া ইটের আঘাতে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল্লাহ আল মাহমুদ জামান ও ফরিদগন্জ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মিজানুর রহমান আহত হয়।
বৃহস্পতিবার বিকেল ৪ টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত টানা অভিযানে পদ্মা ও মেঘনা নদীর মিনি কক্সবাজার খ্যাত পর্যটন স্পট, গোয়ালিয়র চর, রাজরাজেস্বর ইউনিয়নের পদ্মা তীরবর্তী পুরো এলাকা, শরীয়তপুর সীমান্ত সংলগ্ন কাটাখালি , সাইলুরের ছাই ফ্যাক্টরি এলাকা, আনন্দবাজার, টিলাবাড়ি এলাকায় সাড়াশি অভিযান অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল্লাহ আল মাহমুদ জামান এর নেতৃর্ত্বে উপস্থিত ছিলেন, চাঁদপুর নৌ থানার ওসি আবু তাহের, কোষ্টগার্ড কমান্ডার আবদুল মালেক, ফরিদগন্জ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মিজানুর রহমান, নৌ পুলিশ ও কোষ্টগার্ড এবং নৌ বাহিনীর সদস্যবৃন্দ ।
চাঁদপুর নৌ-ফাঁড়ির ইনচার্জ আবু তাহের জানায়, টানা ৬ ঘন্টার সাড়াশি অভিযান চালিয়ে ৬৩ টি ইঞ্জিন চালিত মাছ ধরার নৌকা আটক করে ব্যবহারের অনুপযোগী করা হয়। ৫ টি মাছের আড়ৎ আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয়। এ সময় পৌনে ৪ লাখ মিটার কারেন্ট জাল আটক করে পুড়িয়ে ফেলা হয়, আটক ১ মণ জাটকা গরীব দুস্থ্যদের মধ্যে বিতরণ করা হয়।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল্লাহ আল মাহমুদ জামান জানায়, রাজ রাজেস্বর ইউনিয়নের কাটাখালি ও সাইলুরের ছাই ফ্যাক্টরির নিকট জেলেরা অতর্কিত হামলা চালিয়ে অভিযানে অংশ নেয়া টিমের উপর ইট পাটকেল নিক্ষেপ করলে আত্মরক্ষার্থে নৌ পুলিশ ও কোষ্টগার্ড কর্তৃক ৬ রাউন্ড রাবার বুলেট ও ১ রাউন্ড ফাঁকাগুলি ছোড়ে। জেলেদের ছোঁড়া ইটের আঘাতে ফরিদগন্জ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মিজানুর রহমান মাথায় ও তিনি গলায় সামান্য আঘাতপ্রাপ্ত হন।
অপরদিকে, রাত ১২ টায় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে আটক ১৭ জেলের মধ্যে ১৩ জনকে ১ বছর করে কারাদন্ড ও বাকি ৪ জনকে বয়স বিবেচনায় অর্থদন্ড প্রদান করেন।
সাজা প্রাপ্তরা হলেন-দিদার(১৯), দেলু সৈয়াল(২৮), জাকির(১৮),মাসুম(২৭), সাইফুল ইসলাম(৩০), তাজুল ইসলাম(২৩), শাহীন(২৫), রোমান(১৯), নাজির বেপারী(২৫), আঃ হান্নান খান(৩০), আবুল বাসার(২৫) ও সুজন হোসেন(২৮)।
ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন চাঁদপুর জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোরশেদুল ইসলাম ।
বৃহস্পতিবার বিকেল ৪ টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত টানা অভিযানে পদ্মা ও মেঘনা নদীর মিনি কক্সবাজার খ্যাত পর্যটন স্পট, গোয়ালিয়র চর, রাজরাজেস্বর ইউনিয়নের পদ্মা তীরবর্তী পুরো এলাকা, শরীয়তপুর সীমান্ত সংলগ্ন কাটাখালি , সাইলুরের ছাই ফ্যাক্টরি এলাকা, আনন্দবাজার, টিলাবাড়ি এলাকায় সাড়াশি অভিযান অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল্লাহ আল মাহমুদ জামান এর নেতৃর্ত্বে উপস্থিত ছিলেন, চাঁদপুর নৌ থানার ওসি আবু তাহের, কোষ্টগার্ড কমান্ডার আবদুল মালেক, ফরিদগন্জ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মিজানুর রহমান, নৌ পুলিশ ও কোষ্টগার্ড এবং নৌ বাহিনীর সদস্যবৃন্দ ।
চাঁদপুর নৌ-ফাঁড়ির ইনচার্জ আবু তাহের জানায়, টানা ৬ ঘন্টার সাড়াশি অভিযান চালিয়ে ৬৩ টি ইঞ্জিন চালিত মাছ ধরার নৌকা আটক করে ব্যবহারের অনুপযোগী করা হয়। ৫ টি মাছের আড়ৎ আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয়। এ সময় পৌনে ৪ লাখ মিটার কারেন্ট জাল আটক করে পুড়িয়ে ফেলা হয়, আটক ১ মণ জাটকা গরীব দুস্থ্যদের মধ্যে বিতরণ করা হয়।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল্লাহ আল মাহমুদ জামান জানায়, রাজ রাজেস্বর ইউনিয়নের কাটাখালি ও সাইলুরের ছাই ফ্যাক্টরির নিকট জেলেরা অতর্কিত হামলা চালিয়ে অভিযানে অংশ নেয়া টিমের উপর ইট পাটকেল নিক্ষেপ করলে আত্মরক্ষার্থে নৌ পুলিশ ও কোষ্টগার্ড কর্তৃক ৬ রাউন্ড রাবার বুলেট ও ১ রাউন্ড ফাঁকাগুলি ছোড়ে। জেলেদের ছোঁড়া ইটের আঘাতে ফরিদগন্জ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মিজানুর রহমান মাথায় ও তিনি গলায় সামান্য আঘাতপ্রাপ্ত হন।
অপরদিকে, রাত ১২ টায় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে আটক ১৭ জেলের মধ্যে ১৩ জনকে ১ বছর করে কারাদন্ড ও বাকি ৪ জনকে বয়স বিবেচনায় অর্থদন্ড প্রদান করেন।
সাজা প্রাপ্তরা হলেন-দিদার(১৯), দেলু সৈয়াল(২৮), জাকির(১৮),মাসুম(২৭), সাইফুল ইসলাম(৩০), তাজুল ইসলাম(২৩), শাহীন(২৫), রোমান(১৯), নাজির বেপারী(২৫), আঃ হান্নান খান(৩০), আবুল বাসার(২৫) ও সুজন হোসেন(২৮)।
ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন চাঁদপুর জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোরশেদুল ইসলাম ।