অনলাইন
‘ডিনামাইটে একঘণ্টায় ধসে পড়বে বিজিএমইএ ভবন’
অনলাইন ডেস্ক
১৭ এপ্রিল ২০১৯, বুধবার, ১:০১ পূর্বাহ্ন
হাতিরঝিলে অবস্থিত বিজিএমইএ ভবনটি ডিনাইমাইট ব্যবহার করে উন্নত প্রযুক্তিতে ভাঙা হবে বলে জানিয়েছেন গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। বলেন, ভবনটি ভাঙতে ম্যানুয়াল নয়, ডিনামাইট ব্যবহার করা হবে। আজ সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
তিনি বলেন, সমরাস্ত্র নয়, নির্মাণ ভাঙার ডিনামাইট ব্যবহার করে বিজিএমইএ ভবনটি ভাঙা হবে। আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে এমনভাবে ভবনটি ভাঙা হবে যে একঘণ্টার মধ্যে ভবনটি সেখানেই দুমড়ে-মুচড়ে দেবে যাবে। এতে আশপাশের কোনো ক্ষতিও হবে না।
বিজিএমইএ ভবন ভাঙতে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) পক্ষ থেকে দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে জানিয়ে গণপূর্তমন্ত্রী বলেন, ভবনটি ভাঙতে রাজউক দরপত্র আহ্বান করেছে। ২৪ তারিখ পর্যন্ত দরপত্র জমা দেয়ার সময়সীমা রয়েছে। ২৫ তারিখে চূড়ান্ত করা হবে- ভবনটি দেশি না বিদেশি প্রতিষ্ঠান ভাঙবে। তবে মন্ত্রণালয় এক্ষেত্রে দেশি প্রতিষ্ঠানকে প্রাধান্য দেবে। দেশি প্রতিষ্ঠান না পারলে তখন বিদেশিদের দ্বারস্থ হবে রাজউক। আর দরপত্রে উপযুক্ত কোনো প্রতিষ্ঠান না পাওয়া গেলে রাজউক নিজেই চেষ্টা করবে। প্রয়োজনে বিদেশিদের ভাড়া নিয়ে এসে ভবনটি ভাঙবে।
ডিনামাইট ব্যবহার করে ভবনটি ভাঙার কারণে সেনাবাহিনীর সহযোগিতা নেয়া হবে কি না, জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, এই কাজের জন্য সিভিল এভিয়েশনই যথেষ্ট। ভবনটি ভাঙার সময় আশপাশের এলাকার কোনো ক্ষতি যেন না হয়, সেজন্যও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
হাতিরঝিলের মতো সুন্দর একটি জায়গায় বিজিএমইএ ভবনটি ‘বিষফোঁড়া’ হয়ে ছিল উল্লেখ করে শ ম রেজাউল করিম বলেন, এই ভবনটি যে এখানে গড়ে উঠেছিল, সেটি তৎকালীন সরকারের প্রধান থেকে শুরু করে সবার ব্যর্থতা। এখন সুপ্রিম কোর্টের রায় অনুযায়ী ভবনটি ভাঙা হচ্ছে। এরই মধ্যে ভবনটি দখল নেয়া হয়েছে। সব ধরনের ইউটিলিটি সংযোগ (গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি) বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। ভবনের সব প্রতিষ্ঠানসহ ভবনটিকে সিলগালা করা হয়েছে।
বিজিএমইএ ভবন ভেঙে ফেলার এই ঘটনার মাধ্যমে সরকার স্পষ্ট বার্তা দিতে চায় বলে জানান গণপূর্তমন্ত্রী রেজাউল করিম। বলেন, এই ভবন ভাঙার মধ্য দিয়ে প্রমাণ করা হচ্ছে, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। এর মাধ্যমে আমরা সবাইকে জানাতে চাই, অবৈধ স্থাপনা যেগুলো আছে, সেসব পর্যায়ক্রমে উচ্ছেদ করা বা ভেঙে ফেলা হবে।
তিনি বলেন, সমরাস্ত্র নয়, নির্মাণ ভাঙার ডিনামাইট ব্যবহার করে বিজিএমইএ ভবনটি ভাঙা হবে। আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে এমনভাবে ভবনটি ভাঙা হবে যে একঘণ্টার মধ্যে ভবনটি সেখানেই দুমড়ে-মুচড়ে দেবে যাবে। এতে আশপাশের কোনো ক্ষতিও হবে না।
বিজিএমইএ ভবন ভাঙতে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) পক্ষ থেকে দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে জানিয়ে গণপূর্তমন্ত্রী বলেন, ভবনটি ভাঙতে রাজউক দরপত্র আহ্বান করেছে। ২৪ তারিখ পর্যন্ত দরপত্র জমা দেয়ার সময়সীমা রয়েছে। ২৫ তারিখে চূড়ান্ত করা হবে- ভবনটি দেশি না বিদেশি প্রতিষ্ঠান ভাঙবে। তবে মন্ত্রণালয় এক্ষেত্রে দেশি প্রতিষ্ঠানকে প্রাধান্য দেবে। দেশি প্রতিষ্ঠান না পারলে তখন বিদেশিদের দ্বারস্থ হবে রাজউক। আর দরপত্রে উপযুক্ত কোনো প্রতিষ্ঠান না পাওয়া গেলে রাজউক নিজেই চেষ্টা করবে। প্রয়োজনে বিদেশিদের ভাড়া নিয়ে এসে ভবনটি ভাঙবে।
ডিনামাইট ব্যবহার করে ভবনটি ভাঙার কারণে সেনাবাহিনীর সহযোগিতা নেয়া হবে কি না, জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, এই কাজের জন্য সিভিল এভিয়েশনই যথেষ্ট। ভবনটি ভাঙার সময় আশপাশের এলাকার কোনো ক্ষতি যেন না হয়, সেজন্যও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
হাতিরঝিলের মতো সুন্দর একটি জায়গায় বিজিএমইএ ভবনটি ‘বিষফোঁড়া’ হয়ে ছিল উল্লেখ করে শ ম রেজাউল করিম বলেন, এই ভবনটি যে এখানে গড়ে উঠেছিল, সেটি তৎকালীন সরকারের প্রধান থেকে শুরু করে সবার ব্যর্থতা। এখন সুপ্রিম কোর্টের রায় অনুযায়ী ভবনটি ভাঙা হচ্ছে। এরই মধ্যে ভবনটি দখল নেয়া হয়েছে। সব ধরনের ইউটিলিটি সংযোগ (গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি) বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। ভবনের সব প্রতিষ্ঠানসহ ভবনটিকে সিলগালা করা হয়েছে।
বিজিএমইএ ভবন ভেঙে ফেলার এই ঘটনার মাধ্যমে সরকার স্পষ্ট বার্তা দিতে চায় বলে জানান গণপূর্তমন্ত্রী রেজাউল করিম। বলেন, এই ভবন ভাঙার মধ্য দিয়ে প্রমাণ করা হচ্ছে, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়। এর মাধ্যমে আমরা সবাইকে জানাতে চাই, অবৈধ স্থাপনা যেগুলো আছে, সেসব পর্যায়ক্রমে উচ্ছেদ করা বা ভেঙে ফেলা হবে।