ভারত
পশ্চিমবঙ্গে দিদিই উন্নয়নের স্পিড ব্রেকার: মোদী
কলকাতা প্রতিনিধি
৩ এপ্রিল ২০১৯, বুধবার, ৩:১৩ পূর্বাহ্ন
পশ্চিমবঙ্গে পুরোদমে নির্বাচনী প্রচার শুরু করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বুধবার দুপুরে উত্তরবঙ্গের শিলিগুড়ির কাওয়াখালিতে এক জনসভার মাধ্যমে এই প্রচার অভিযান শুরু করেছেন তিনি। মোদীর রাজ্য সফর নিয়ে রাজনীতিতে উত্তেজনা তুঙ্গে রয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও এদিন কোচবিহারের দিনহাটায় এক জনসভা করে মোদীর অভিযোগের জবাব দেবেন বলে মনে করা হচ্ছে। এবারের লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গকে অনেক বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে বিজেপি। রাজ্য থেকে যত বেশি সম্ভব আসন নিজেদের দখলে আনার চেষ্টায় মরিয়া হয়ে উঠেছে তারা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দলীয় কর্মীদের চাঙ্গা করবে মোদীর এই প্রাক-নির্বাচনী সভা। এদিন শিলিগুড়ির জনসভায় সাধারণ মানুষের উপস্থিতি দেখে মোদী আপ্লুত হয়েছেন।
তিনি বলেছেন, এই জনসমাগমই বুঝিয়ে দিচ্ছে পশ্চিমবঙ্গে দিদির নৌকা ডুবতে চলেছে। এদিন ভাষণে প্রায় পুরোটাই তিনি তৃণমূল কংগ্রেস সরকারের তীব্র সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেছেন, রাজ্যে দিদিই উন্নয়নের পথে স্পিড ব্রেকার। তিনি বলেছেন, যে গতিতে দেশের অন্য রাজ্যে কাজ করেছি, এ রাজ্যে সেই গতিতে কাজ হয়নি। এর কারণ কেন জানেন? আপনারা ঠিকই বুঝেছেন। পশ্চিমবঙ্গে এক স্পিডব্রেকার আছে। এখানকার লোক তাকে দিদি বলে জানেন। আপনাদের উন্নয়নের স্পিডব্রেকার হচ্ছেন দিদি। কেন্দ্রীয় সরকারের সব উন্নয়ন প্রকল্পে দিদি বাধা দিচ্ছেন। এর সঙ্গে তিনি বলেছেন, আপনাদের ভালবাসা দিদির ঘুম ছুটিয়ে দেবে। বাংলার মানুষ আমাকে ভালবাসা দিয়েছে, আমি মাথা নত করে প্রণাম করি। মোদী এদিন অভিযোগ করেছেন, দিদি গরীবদের লুঠ করছেন। দিদি গরিবের পক্ষে নেই। গরিবি খতম হলে দিদির রাজনীতি শেষ হয়ে যাবে। দিদি ৭০ লাখের বেশি কৃষক পরিবারের উন্নয়নে ব্রেক লাগিয়ে দিয়েছেন। তিনি দিদির স্পিড ব্রেকার সরানোর জন্য অপেক্ষা করছেন বলে জানিয়েছেন।
তিনি নিজে শুধু চৌকিদার নন, সকলেই যে চৌকিদার সে কথাও সকলকে দিয়ে কবুল করিয়ে নিয়েছেন। কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের কথা বলার পর তিনি বলেছেন, এই চৌকিদার পশ্চিমবঙ্গে কাজ করতে চায়। জানিয়েছেন, আপনাদের চাওয়ালা উত্তরবঙ্গের চা শিল্পের উন্নয়নে বদ্ধপরিকর। এদিন দুপুরের এই সভার পর বিকেলে কলকাতার ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডেও তিনি ভাষণ দেবেন। সেই সঙ্গে তিনি বালাকোটে জঙ্গী ঘাঁটিতে হানা দেওয়া নিয়ে বিরোধীরা যে সব কথা বলেছেন তারও তীব্র সমালোচনা করেছেন।
তিনি বলেছেন, এই জনসমাগমই বুঝিয়ে দিচ্ছে পশ্চিমবঙ্গে দিদির নৌকা ডুবতে চলেছে। এদিন ভাষণে প্রায় পুরোটাই তিনি তৃণমূল কংগ্রেস সরকারের তীব্র সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেছেন, রাজ্যে দিদিই উন্নয়নের পথে স্পিড ব্রেকার। তিনি বলেছেন, যে গতিতে দেশের অন্য রাজ্যে কাজ করেছি, এ রাজ্যে সেই গতিতে কাজ হয়নি। এর কারণ কেন জানেন? আপনারা ঠিকই বুঝেছেন। পশ্চিমবঙ্গে এক স্পিডব্রেকার আছে। এখানকার লোক তাকে দিদি বলে জানেন। আপনাদের উন্নয়নের স্পিডব্রেকার হচ্ছেন দিদি। কেন্দ্রীয় সরকারের সব উন্নয়ন প্রকল্পে দিদি বাধা দিচ্ছেন। এর সঙ্গে তিনি বলেছেন, আপনাদের ভালবাসা দিদির ঘুম ছুটিয়ে দেবে। বাংলার মানুষ আমাকে ভালবাসা দিয়েছে, আমি মাথা নত করে প্রণাম করি। মোদী এদিন অভিযোগ করেছেন, দিদি গরীবদের লুঠ করছেন। দিদি গরিবের পক্ষে নেই। গরিবি খতম হলে দিদির রাজনীতি শেষ হয়ে যাবে। দিদি ৭০ লাখের বেশি কৃষক পরিবারের উন্নয়নে ব্রেক লাগিয়ে দিয়েছেন। তিনি দিদির স্পিড ব্রেকার সরানোর জন্য অপেক্ষা করছেন বলে জানিয়েছেন।
তিনি নিজে শুধু চৌকিদার নন, সকলেই যে চৌকিদার সে কথাও সকলকে দিয়ে কবুল করিয়ে নিয়েছেন। কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের কথা বলার পর তিনি বলেছেন, এই চৌকিদার পশ্চিমবঙ্গে কাজ করতে চায়। জানিয়েছেন, আপনাদের চাওয়ালা উত্তরবঙ্গের চা শিল্পের উন্নয়নে বদ্ধপরিকর। এদিন দুপুরের এই সভার পর বিকেলে কলকাতার ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডেও তিনি ভাষণ দেবেন। সেই সঙ্গে তিনি বালাকোটে জঙ্গী ঘাঁটিতে হানা দেওয়া নিয়ে বিরোধীরা যে সব কথা বলেছেন তারও তীব্র সমালোচনা করেছেন।