রকমারি
কারাগারে ইঁদুরের পেটে মোবাইল ও মাদক পাচার
বিবিসি
২৫ মার্চ ২০১৯, সোমবার, ৮:১৮ পূর্বাহ্ন
মৃত ইঁদুরের পেটের মধ্যে মাদক, তামাক এবং মোবাইল ফোন ভরে তা ইংল্যান্ডের একটি কারাগারে পাচার করা হতো বলে জানিয়েছে সেখানকার পুলিশ।
ইঁদুরের দেহের মধ্যে এগুলো ঢুকিয়ে সেলাই করে তা ইংল্যান্ডের ডোরসেটের শ্যাফটসবারির এইচএমপি গায়েস মার্স নামে একটি পুরুষদের জেলে পাঠানো হতো।
মার্চের শুরুতে মাটি খুঁড়ে তিনটি ইঁদুরের দেহের ভিতর থেকে এগুলো উদ্ধার করেছে সেখানকার পুলিশ।
এই ধরনের ঘটনা এই প্রথম বলে জানিয়েছে জেল কর্তৃপক্ষ।
তারা বলছে, ডোরসেট পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করছে। কিন্তু কাউকে আটক করা হয়েছে কিনা সেটি জানাতে পারেনি।
বেড়ার ওপাশ থেকে যে মরা ইঁদুরগুলো ছুঁড়ে মারা হতো সেগুলোর দেহ কেটে বড় বিশাল পরিমাণ মাদক (মসলাজাতীয় এবং গাঁজা) পেয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ।
এছাড়া তারা পাঁচটি মোবাইল ফোন, চার্জার এবং তিনটি সিম কার্ডও উদ্ধার করেছে।
কারাগার কর্তৃপক্ষ বলছে, এগুলো মাটি খুঁড়ে বের করে কারাবন্দীদের মধ্যে বিক্রির জন্য পাঠানো হতো।
কারা মন্ত্রী ররি স্টিওয়ার্ট বলছেন: "এটা আসলে দেখিয়েছে অপরাধীরা কত অদ্ভুত উপায়ে জেলের মধ্যে মাদক পাচার করতে পারে।"
এর আগে পাচারকারীরা ড্রোন, টেনিস বল এবং কবুতর ব্যবহার করতো।
২০১৮ সালের জুনে ডোরসেটের একজন কারা কর্মকর্তা বলেছিলেন, যে এই কারাগারটিতে মাদকের ব্যবহারের কারণে বেশ কয়েকটি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।
জেল কর্তৃপক্ষ বলছে, তারা এই মাদক পাচার ঠেকাতে জেলের জানালাগুলো সরিয়ে ফেলবে।
এছাড়া সেখানে অতিরিক্ত ১২জন কারা কর্মকর্তাকে মোতায়েন করা হয়েছে যেন তারা তারা এসব বিষয় নজরদারিতে রাখেন।
ইঁদুরের দেহের মধ্যে এগুলো ঢুকিয়ে সেলাই করে তা ইংল্যান্ডের ডোরসেটের শ্যাফটসবারির এইচএমপি গায়েস মার্স নামে একটি পুরুষদের জেলে পাঠানো হতো।
মার্চের শুরুতে মাটি খুঁড়ে তিনটি ইঁদুরের দেহের ভিতর থেকে এগুলো উদ্ধার করেছে সেখানকার পুলিশ।
এই ধরনের ঘটনা এই প্রথম বলে জানিয়েছে জেল কর্তৃপক্ষ।
তারা বলছে, ডোরসেট পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করছে। কিন্তু কাউকে আটক করা হয়েছে কিনা সেটি জানাতে পারেনি।
বেড়ার ওপাশ থেকে যে মরা ইঁদুরগুলো ছুঁড়ে মারা হতো সেগুলোর দেহ কেটে বড় বিশাল পরিমাণ মাদক (মসলাজাতীয় এবং গাঁজা) পেয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ।
এছাড়া তারা পাঁচটি মোবাইল ফোন, চার্জার এবং তিনটি সিম কার্ডও উদ্ধার করেছে।
কারাগার কর্তৃপক্ষ বলছে, এগুলো মাটি খুঁড়ে বের করে কারাবন্দীদের মধ্যে বিক্রির জন্য পাঠানো হতো।
কারা মন্ত্রী ররি স্টিওয়ার্ট বলছেন: "এটা আসলে দেখিয়েছে অপরাধীরা কত অদ্ভুত উপায়ে জেলের মধ্যে মাদক পাচার করতে পারে।"
এর আগে পাচারকারীরা ড্রোন, টেনিস বল এবং কবুতর ব্যবহার করতো।
২০১৮ সালের জুনে ডোরসেটের একজন কারা কর্মকর্তা বলেছিলেন, যে এই কারাগারটিতে মাদকের ব্যবহারের কারণে বেশ কয়েকটি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।
জেল কর্তৃপক্ষ বলছে, তারা এই মাদক পাচার ঠেকাতে জেলের জানালাগুলো সরিয়ে ফেলবে।
এছাড়া সেখানে অতিরিক্ত ১২জন কারা কর্মকর্তাকে মোতায়েন করা হয়েছে যেন তারা তারা এসব বিষয় নজরদারিতে রাখেন।
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]