দেশ বিদেশ
দণ্ডিত দু’জন
খালাস পেলেন হিযবুত তাহরীরের প্রধানসহ চার আসামি
কোর্ট রিপোর্টার
২৫ মার্চ ২০১৯, সোমবার, ৯:২৪ পূর্বাহ্ন
অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনের এক মামলায় হিযবুত তাহরীরের প্রধান সমন্বয়ক অধ্যাপক মহিউদ্দিনসহ চার আসামিকে খালাস দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। তবে সংগঠনের পলাতক দুই সদস্য মো. সাইদুর রহমান ও তৌহিদুল ইসলামকে দুই বছর করে কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। এছাড়া তাদের ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো তিন মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। তাদের গ্রেপ্তারে পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
রোববার ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান এ দণ্ডাদেশ দেন।
খালাস পাওয়া বাকি তিনজন হলেন- যুগ্ম সমন্বয়ক কাজী মোরশেদুল হক প্লাবন, সদস্য তানভীর আহম্মেদ ও আবু ইউসুফ আলী।
২০১০ সালের ১৮ই এপ্রিল উত্তরার ৩ নম্বর সেক্টরে তাকওয়া মসজিদের পশ্চিম পাশে হিযবুত তাহরীর বাংলাদেশের কিছু সদস্য জড়ো হন। তারা সরকারবিরোধী ষড়যন্ত্র এবং সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হামলা করে জনজীবনে আতঙ্ক সৃষ্টির পরিকল্পনা করছেন অভিযোগে উত্তরা থানার পুলিশ অভিযান চালিয়ে ঘটনাস্থল থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে। তাদের কাছ থেকে সরকারবিরোধী লিফলেট ও পেট্রোল বোমা উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় উত্তরা থানা পুলিশ সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করে। ২০১৩ সালের ৯ই ফেব্রুয়ারি পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) পরিদর্শক নুরুল আমীন তদন্ত শেষে হিযবুত তাহরীরের প্রধান সমন্বয়ক অধ্যাপক মহিউদ্দিনসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। ২০১৬ সালের ২৭শে সপ্টেম্বর এ মামলায় ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কামরুল হোসেন মোল্লার সমন্বয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ট্রাইব্যুনাল। মামলার বিচারকাজ চলাকালে ১৬ জন সাক্ষীর মধ্যে সাতজন সাক্ষ্য দেন।
রোববার ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান এ দণ্ডাদেশ দেন।
খালাস পাওয়া বাকি তিনজন হলেন- যুগ্ম সমন্বয়ক কাজী মোরশেদুল হক প্লাবন, সদস্য তানভীর আহম্মেদ ও আবু ইউসুফ আলী।
২০১০ সালের ১৮ই এপ্রিল উত্তরার ৩ নম্বর সেক্টরে তাকওয়া মসজিদের পশ্চিম পাশে হিযবুত তাহরীর বাংলাদেশের কিছু সদস্য জড়ো হন। তারা সরকারবিরোধী ষড়যন্ত্র এবং সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হামলা করে জনজীবনে আতঙ্ক সৃষ্টির পরিকল্পনা করছেন অভিযোগে উত্তরা থানার পুলিশ অভিযান চালিয়ে ঘটনাস্থল থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে। তাদের কাছ থেকে সরকারবিরোধী লিফলেট ও পেট্রোল বোমা উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় উত্তরা থানা পুলিশ সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করে। ২০১৩ সালের ৯ই ফেব্রুয়ারি পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) পরিদর্শক নুরুল আমীন তদন্ত শেষে হিযবুত তাহরীরের প্রধান সমন্বয়ক অধ্যাপক মহিউদ্দিনসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। ২০১৬ সালের ২৭শে সপ্টেম্বর এ মামলায় ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কামরুল হোসেন মোল্লার সমন্বয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ট্রাইব্যুনাল। মামলার বিচারকাজ চলাকালে ১৬ জন সাক্ষীর মধ্যে সাতজন সাক্ষ্য দেন।