বাংলারজমিন
শ্রীপুরে কৃষকের জমি দখলের পাঁয়তারা
শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
২৪ মার্চ ২০১৯, রবিবার, ৮:৩৫ পূর্বাহ্ন
গাজীপুরের শ্রীপুরে মুলাইদ গ্রামে এক কৃষক পরিবারের জমি দখলের চেষ্টা করেছে স্থানীয় প্রভাবশালীরা। এ ঘটনার জের ধরে মিথ্যা মামলা দিয়ে কৃষক পরিবারকে দীর্ঘদিন ধরে হয়রানিও করা হচ্ছে। ভুক্তভোগী কৃষক শফিকুল ইসলাম মুলাইদ গ্রামের মাজম আলীর ছেলে। আর অভিযুক্ত আজম আলী মুলাইদ গ্রামের আশ্রব আলীর ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, শফিকুল ইসলাম ও তার পরিবারের লোকজন হতদরিদ্র। আজম আলী স্থানীয়ভাবে প্রভাবশালী হওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে শফিকুল ইসলামের জমি দখলের চেষ্টা করে আসছে। জমি দখলের জন্যই কয়েকটি মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করে আসছে অসহায় শফিকুলের পরিবারের সদস্যদের। সর্বশেষ গত শুক্রবার শফিকুলের জমি দখলের চেষ্টা চালায় অভিযুক্তরা। তবে স্থানীয়রা ধাওয়া দিলে তারা পালিয়ে যায়।
শফিকুল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় একাধিকবার গ্রাম্য সালিশ বৈঠক হয়েছে। স্থানীয় ওয়ার্ড সদস্য রাস্তার জন্য কিছু জমি ছেড়ে দেয়ার জন্য বলেছিল। আমরা রাজিও হয়েছিলাম কিন্তু তারা না মেনে আবার আমাদের নামে মিথ্যা মামলা করে। এ ঘটনায় আমাদের কয়েকবার মারধর করেছে অভিযুক্তরা, তাদের হাত থেকে রেহাই পাচ্ছে না পরিবারের নারী ও শিশুরাও।
তবে অভিযুক্ত আজম আলী জানান, তার ভাইয়ের সাথে জমির পাশ দিয়ে একটি রাস্তা নিয়ে ঝগড়া হয়েছিল। এসময় তারা মামলা করেন। তবে মামলা প্রত্যাহারের জন্য স্থানীয় সালিশের সিদ্ধান্ত হলেও বিবাদীরা যোগাযোগ না করায় সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে।
তেলিহাটি ইউনিয়ন পরিষদের ৭নং ওয়ার্ড সদস্য মোবারক হোসেন মুরাদ জানান, এ বিষয়ে সালিশ বৈঠকে আপস মীমাংসা হয়েছিল। তবে নির্দিষ্ট সময় পরেও মামলা তুলে না নেয়ায় ওয়ারেন্ট হওয়ায় শফিকুল হয়রানিতে পড়েছে। এ বিষয়টি নিয়ে আমরা আবার বসব।
স্থানীয়রা জানান, শফিকুল ইসলাম ও তার পরিবারের লোকজন হতদরিদ্র। আজম আলী স্থানীয়ভাবে প্রভাবশালী হওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে শফিকুল ইসলামের জমি দখলের চেষ্টা করে আসছে। জমি দখলের জন্যই কয়েকটি মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করে আসছে অসহায় শফিকুলের পরিবারের সদস্যদের। সর্বশেষ গত শুক্রবার শফিকুলের জমি দখলের চেষ্টা চালায় অভিযুক্তরা। তবে স্থানীয়রা ধাওয়া দিলে তারা পালিয়ে যায়।
শফিকুল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় একাধিকবার গ্রাম্য সালিশ বৈঠক হয়েছে। স্থানীয় ওয়ার্ড সদস্য রাস্তার জন্য কিছু জমি ছেড়ে দেয়ার জন্য বলেছিল। আমরা রাজিও হয়েছিলাম কিন্তু তারা না মেনে আবার আমাদের নামে মিথ্যা মামলা করে। এ ঘটনায় আমাদের কয়েকবার মারধর করেছে অভিযুক্তরা, তাদের হাত থেকে রেহাই পাচ্ছে না পরিবারের নারী ও শিশুরাও।
তবে অভিযুক্ত আজম আলী জানান, তার ভাইয়ের সাথে জমির পাশ দিয়ে একটি রাস্তা নিয়ে ঝগড়া হয়েছিল। এসময় তারা মামলা করেন। তবে মামলা প্রত্যাহারের জন্য স্থানীয় সালিশের সিদ্ধান্ত হলেও বিবাদীরা যোগাযোগ না করায় সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে।
তেলিহাটি ইউনিয়ন পরিষদের ৭নং ওয়ার্ড সদস্য মোবারক হোসেন মুরাদ জানান, এ বিষয়ে সালিশ বৈঠকে আপস মীমাংসা হয়েছিল। তবে নির্দিষ্ট সময় পরেও মামলা তুলে না নেয়ায় ওয়ারেন্ট হওয়ায় শফিকুল হয়রানিতে পড়েছে। এ বিষয়টি নিয়ে আমরা আবার বসব।