ভারত
বিজেপি দুই দফাতেও অর্ধেক আসনে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করতে পারেনি
কলকাতা প্রতিনিধি
২৩ মার্চ ২০১৯, শনিবার, ১২:৫৬ অপরাহ্ন
দেশজুড়ে নির্বাচনের মনোনয়ন প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাওয়ার পর চার দিন পেরিয়ে গেলেও বিজেপি অর্ধেক আসনে প্রার্থী ঘোষণা করতে পারেনি। দুই দফায় সর্বভারতীয় প্রার্থী তালিকায় ৫৪৩টি আসনের মধ্যে মাত্র ২২০টি আসনের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় প্রকাশিত প্রার্থী তালিকায় প্রথম দফায় ২৩টি রাজ্য ও কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চলের ১৮৪ জনের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। তার ২৪ ঘন্টার মধ্যে দ্বিতীয় দফায় ৪ রাজ্যের ৩৬ টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। বিজেপি শুরুতেই দলের বর্ষীয়ান নেতা লালকৃষ্ণ আদভানিকে নির্বাচন থেকে দূরে সরিয়ে রেখেছে।
গুজরাটের গান্ধীনগরে আদভানির সেই আসনে জীবনে প্রথম লোকসভায় প্রার্থী হচ্ছেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ। প্রথম দফায় প্রকাশিত প্রার্থী তালিকায় পশ্চিমবঙ্গের ২৮টি আসনের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা হলেও দ্বিতীয় দফায় পশ্চিমবঙ্গের কোনও আসনের নাম নেই। শুক্রবার অন্ধ্রপ্রদেশ, আসাম, মহারাষ্ট্র এবং ওড়িশার প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য হল, ওড়িশার পুরী থেকে লোকসভা নির্বাচনে লড়াই করবেন দলের মুখপাত্র সম্বিত পাত্র। বিজেপির প্রার্থী তালিকায় এখন পর্যন্ত কোনও চমক নেই। গতবারের প্রায় দুই ডজন প্রার্থীকে এবার বাদ দেওয়া হয়েছে। বিজেপির বক্তব্য, নির্বাচনে জয়কেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। দলের সমীক্ষাতেও উঠে এসেছে, আদভানির বদলে অমিত শাহ প্রার্থী হলেই জয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। মুরলীমনোহর জোশী, ভগৎ সিংহ কোশিয়ারি, ভুবনচন্দ্র খান্ডুরির মতো প্রবীণ নেতাদের নামও প্রথম ও দ্বিতীয় তালিকায় জায়গা হয়নি।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবারও বারানসি থেকেই প্রার্থী হচ্ছেন। তবে অন্য আর কোনও আসনে তিনি প্রার্থী হবেন কিনা তা এখনও জানানো হয়নি। আমেথিতে রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে স্মৃতি ইরানিকেই ফের লড়াই করতে প্রার্থী করা হয়েছে। জনপ্রিয়তার নিরিখেই হেমা মালিনীকে ফের মথুরায় প্রার্থী করা হয়েছে। প্রত্যাশিতভাবেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের মধ্যে লক্ষেèৗয়ে রাজনাথ সিংহ, নাগপুরে নিতিন গড়কড়ি, পশ্চিম অরুণাচল প্রদেশ কিরেণ রিজিজু, জয়পুরে রাজ্যবর্ধন রাঠোর প্রার্থী হয়েছেন। বাদ পড়েছেন কৃষি মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী কৃষ্ণা রাজ। পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ আগেই জানিয়েছেন, তিনি প্রার্থী হবেন না।
অর্থমন্ত্রী নিজে কিছু না বললেও তিনিও অসুস্থ থাকায় তাকে সম্ভবত প্রার্থী করা হচ্ছে না। বিজেপির এই প্রার্থী তালিকা নিয়ে কংগ্রেস কটাক্ষ করতে ছাড়েনি। কংগ্রেসের মুখপাত্র রণদীপ সিংহ সুরজেওয়ালা বলেছেন, প্রথমে জোর করে লালকৃষ্ণ আডভাণীকে মার্গদর্শক মন্ডলীতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এ বার তার আসনও কেড়ে নেওয়া হল। মোদী যখন দলের প্রবীণ নেতাদেরই সম্মান করতে পারেন না, দেশের জনতাকে কী করে করবেন ? তাই কংগ্রেসের শ্লোগান, বিজেপি ভাগাও, দেশ বাঁচাও।
গুজরাটের গান্ধীনগরে আদভানির সেই আসনে জীবনে প্রথম লোকসভায় প্রার্থী হচ্ছেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ। প্রথম দফায় প্রকাশিত প্রার্থী তালিকায় পশ্চিমবঙ্গের ২৮টি আসনের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা হলেও দ্বিতীয় দফায় পশ্চিমবঙ্গের কোনও আসনের নাম নেই। শুক্রবার অন্ধ্রপ্রদেশ, আসাম, মহারাষ্ট্র এবং ওড়িশার প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য হল, ওড়িশার পুরী থেকে লোকসভা নির্বাচনে লড়াই করবেন দলের মুখপাত্র সম্বিত পাত্র। বিজেপির প্রার্থী তালিকায় এখন পর্যন্ত কোনও চমক নেই। গতবারের প্রায় দুই ডজন প্রার্থীকে এবার বাদ দেওয়া হয়েছে। বিজেপির বক্তব্য, নির্বাচনে জয়কেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। দলের সমীক্ষাতেও উঠে এসেছে, আদভানির বদলে অমিত শাহ প্রার্থী হলেই জয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। মুরলীমনোহর জোশী, ভগৎ সিংহ কোশিয়ারি, ভুবনচন্দ্র খান্ডুরির মতো প্রবীণ নেতাদের নামও প্রথম ও দ্বিতীয় তালিকায় জায়গা হয়নি।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবারও বারানসি থেকেই প্রার্থী হচ্ছেন। তবে অন্য আর কোনও আসনে তিনি প্রার্থী হবেন কিনা তা এখনও জানানো হয়নি। আমেথিতে রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে স্মৃতি ইরানিকেই ফের লড়াই করতে প্রার্থী করা হয়েছে। জনপ্রিয়তার নিরিখেই হেমা মালিনীকে ফের মথুরায় প্রার্থী করা হয়েছে। প্রত্যাশিতভাবেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের মধ্যে লক্ষেèৗয়ে রাজনাথ সিংহ, নাগপুরে নিতিন গড়কড়ি, পশ্চিম অরুণাচল প্রদেশ কিরেণ রিজিজু, জয়পুরে রাজ্যবর্ধন রাঠোর প্রার্থী হয়েছেন। বাদ পড়েছেন কৃষি মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী কৃষ্ণা রাজ। পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ আগেই জানিয়েছেন, তিনি প্রার্থী হবেন না।
অর্থমন্ত্রী নিজে কিছু না বললেও তিনিও অসুস্থ থাকায় তাকে সম্ভবত প্রার্থী করা হচ্ছে না। বিজেপির এই প্রার্থী তালিকা নিয়ে কংগ্রেস কটাক্ষ করতে ছাড়েনি। কংগ্রেসের মুখপাত্র রণদীপ সিংহ সুরজেওয়ালা বলেছেন, প্রথমে জোর করে লালকৃষ্ণ আডভাণীকে মার্গদর্শক মন্ডলীতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এ বার তার আসনও কেড়ে নেওয়া হল। মোদী যখন দলের প্রবীণ নেতাদেরই সম্মান করতে পারেন না, দেশের জনতাকে কী করে করবেন ? তাই কংগ্রেসের শ্লোগান, বিজেপি ভাগাও, দেশ বাঁচাও।