বিনোদন
আলাপন
‘এখনো অনেক কিছু করার বাকি আছে’
এন আই বুলবুল
২৩ মার্চ ২০১৯, শনিবার, ৯:৩৩ পূর্বাহ্ন
আমরা যুদ্ধ দেখিনি। কিন্তু যুদ্ধ দিনের ইতিহাস পড়ে শিহরিত হই। মুক্তিযুদ্ধের নাটকগুলোতে অভিনয়ের সময় অনেক অজানা গল্প আমাদের জানা হয়। দেশের প্রতি যাদের প্রেম আছে তারা কখনো মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী হতে পারে না বলে আমি মনে করি। কথাগুলো বললেন টিভি নাটকের জনপ্রিয় অভিনেত্রী শারমীন জোহা শশী। তিনি আরো বলেন, একটি দেশের স্বাধীনতার জন্য ত্রিশ লাখ মানুষ শহীদ হয়েছেন। এটি ভাবতেই অবাক লাগে। আর যারা এই স্বাধীনতার বিপক্ষে কথা বলে বুঝতে হবে তাদের দেশের প্রতি প্রেম নেই। স্বাধীন দেশের নাগরিক আমরা। এটি আমাদের গর্ব। এদিকে স্বাধীনতা দিবসের একটি নাটকে দেখা যাবে এই অভিনেত্রীকে। এরইমধ্যে ‘অগ্নী পুরুষ’ শিরোনামের এ নাটকের শুটিং শেষ করেছেন তিনি।
এটি নির্মাণ করেছেন কৌশিক শংকর দাস। এই নাটকের মধ্য দিয়ে প্রায় এক যুগ পর আবারো জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরীর সঙ্গে জুটি বাঁধলেন শশী। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ২০০৭ সালে আমাদের দুজনকে একসঙ্গে সালাউদ্দিন লাভলু ভাইয়ের একটি নাটকে দেখা গেছে। তারপর আর একসঙ্গে আমাদের কোনো কাজ করা হয়নি। দীর্ঘ সময় পর আবারো দর্শক আমাদের দেখতে পাবেন। চঞ্চল ভাইয়ের সঙ্গে এই কাজটি করে বেশ ভালো লাগছে। স্পেশাল একটি কাজের মধ্য দিয়ে একসঙ্গে আমাদের আবার ফেরা হলো। শশীর হাতে এখন কয়েকটি ধারাবাহিকও আছে। উল্ল্যেখযোগ্য ধারাবাহিকগুলো হলো সালাহউদ্দিনের ‘মায়া মসনদ’, জুয়েল শরীফের ‘ভূবন ডাঙ্গা’, এস এম শাহীনের ‘সোনাভান’ এবং শাহীন সরকারের ‘জ্ঞানী গঞ্জের পন্ডিতেরা’ ও ‘দুলাভাই জিন্দাবাদ’। প্রতিটি নাটকে বৈচিত্রময় চরিত্রে অভিনয় করছেন এই অভিনেত্রী। নাটকের সূত্র ধরে শশীর কাছে জানতে চাওয়া হয়, এই সময়ে টিভি নাটকের অসংগতিগুলো কি? এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, এটি বিষদ একটি বিষয়।
তবে আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি, প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরো বেশি গোছানো হওয়া প্রয়োজন। স্ক্রিপ্টের দিকে নির্মাতাদের জোর দেওয়া উচিৎ। বাজেটের বিষয়টি নিয়েও সবার ভাবা দরকার। এই বিষয়গুলো আমরা ঠিক করতে পারলে আমাদের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হবে। চলচ্চিত্রের বর্ষিয়ান অভিনেত্রী সুচন্দা পবিচালিত ‘হাজার বছর ধরে’ চলচ্চিত্রের মধ্য দিয়ে শশী বেশ আলোচনায় আসেন। সে ছবিতে অভিনয়ের পর ক্যারিয়ারে তাকে আর পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি। অনেক নির্মাতাই তাকে নিয়ে ছবি নির্মাণের প্রত্যাশা করেছিলেন। কিন্তু ‘হাজার বছর ধরে’র পর আর কোনো চলচ্চিত্রে পাওয়া যায়নি তাকে। যদিও বরাবরই শশী বলে আসছেন চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে তিনি রাজি আছেন। তার ভাষ্য, চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে চাই।
গল্প প্রধান কোন চলচ্চিত্রের প্রস্তাব পেলে বড় পর্দার দর্শক আমাকে আবার পাবেন। এই সময়ে বেশ ভালো ভালো চলচ্চিত্র নির্মাণ হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন এই অভিনেত্রী। আলাপনে সর্বশেষ শশীর পরিবার ও বিয়ে নিয়ে কথা হয়। পরিবার থেকে সবাই শশীকে দারুণ উৎসাহ দিয়ে থাকেন ভালো কিছু করার জন্য। আর বিয়ের জন্য পরিবার থেকে কি বলা হচ্ছে জানতে চাইলে শশী বলেন, বিয়ের সিদ্বান্ত পরিবার আমার ওপর ছেড়ে দিয়েছে। বিয়ে নিয়ে কিছু ভাবছিনা। এ নিয়ে কোনো পরিকল্পনাও নেই। এটিতো কারো হাতে নেই। সৃষ্টিকর্তা যখন চাইবেন তখনই বিয়ের পিড়িতে বসবো। এই সময়ে ক্যারিয়ার নিয়ে ব্যস্ত আছি। অভিনয়ে মনোযোগী থাকতে চাই। ক্যারিয়ারে এখনো অনেক কিছু করার বাকি আছে।
এটি নির্মাণ করেছেন কৌশিক শংকর দাস। এই নাটকের মধ্য দিয়ে প্রায় এক যুগ পর আবারো জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরীর সঙ্গে জুটি বাঁধলেন শশী। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ২০০৭ সালে আমাদের দুজনকে একসঙ্গে সালাউদ্দিন লাভলু ভাইয়ের একটি নাটকে দেখা গেছে। তারপর আর একসঙ্গে আমাদের কোনো কাজ করা হয়নি। দীর্ঘ সময় পর আবারো দর্শক আমাদের দেখতে পাবেন। চঞ্চল ভাইয়ের সঙ্গে এই কাজটি করে বেশ ভালো লাগছে। স্পেশাল একটি কাজের মধ্য দিয়ে একসঙ্গে আমাদের আবার ফেরা হলো। শশীর হাতে এখন কয়েকটি ধারাবাহিকও আছে। উল্ল্যেখযোগ্য ধারাবাহিকগুলো হলো সালাহউদ্দিনের ‘মায়া মসনদ’, জুয়েল শরীফের ‘ভূবন ডাঙ্গা’, এস এম শাহীনের ‘সোনাভান’ এবং শাহীন সরকারের ‘জ্ঞানী গঞ্জের পন্ডিতেরা’ ও ‘দুলাভাই জিন্দাবাদ’। প্রতিটি নাটকে বৈচিত্রময় চরিত্রে অভিনয় করছেন এই অভিনেত্রী। নাটকের সূত্র ধরে শশীর কাছে জানতে চাওয়া হয়, এই সময়ে টিভি নাটকের অসংগতিগুলো কি? এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, এটি বিষদ একটি বিষয়।
তবে আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি, প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরো বেশি গোছানো হওয়া প্রয়োজন। স্ক্রিপ্টের দিকে নির্মাতাদের জোর দেওয়া উচিৎ। বাজেটের বিষয়টি নিয়েও সবার ভাবা দরকার। এই বিষয়গুলো আমরা ঠিক করতে পারলে আমাদের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হবে। চলচ্চিত্রের বর্ষিয়ান অভিনেত্রী সুচন্দা পবিচালিত ‘হাজার বছর ধরে’ চলচ্চিত্রের মধ্য দিয়ে শশী বেশ আলোচনায় আসেন। সে ছবিতে অভিনয়ের পর ক্যারিয়ারে তাকে আর পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি। অনেক নির্মাতাই তাকে নিয়ে ছবি নির্মাণের প্রত্যাশা করেছিলেন। কিন্তু ‘হাজার বছর ধরে’র পর আর কোনো চলচ্চিত্রে পাওয়া যায়নি তাকে। যদিও বরাবরই শশী বলে আসছেন চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে তিনি রাজি আছেন। তার ভাষ্য, চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে চাই।
গল্প প্রধান কোন চলচ্চিত্রের প্রস্তাব পেলে বড় পর্দার দর্শক আমাকে আবার পাবেন। এই সময়ে বেশ ভালো ভালো চলচ্চিত্র নির্মাণ হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন এই অভিনেত্রী। আলাপনে সর্বশেষ শশীর পরিবার ও বিয়ে নিয়ে কথা হয়। পরিবার থেকে সবাই শশীকে দারুণ উৎসাহ দিয়ে থাকেন ভালো কিছু করার জন্য। আর বিয়ের জন্য পরিবার থেকে কি বলা হচ্ছে জানতে চাইলে শশী বলেন, বিয়ের সিদ্বান্ত পরিবার আমার ওপর ছেড়ে দিয়েছে। বিয়ে নিয়ে কিছু ভাবছিনা। এ নিয়ে কোনো পরিকল্পনাও নেই। এটিতো কারো হাতে নেই। সৃষ্টিকর্তা যখন চাইবেন তখনই বিয়ের পিড়িতে বসবো। এই সময়ে ক্যারিয়ার নিয়ে ব্যস্ত আছি। অভিনয়ে মনোযোগী থাকতে চাই। ক্যারিয়ারে এখনো অনেক কিছু করার বাকি আছে।