বাংলারজমিন
ঝিনাইদহে সংবাদ সম্মেলন
নৌকার প্রার্থীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি ভঙ্গের অভিযোগ
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
২৩ মার্চ ২০১৯, শনিবার, ৯:৫৩ পূর্বাহ্ন
ঝিনাইদহ সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ করার দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী জেএম রশিদুল আলম। গতকাল সকালে শহরের শেখ রাসেল চত্বরে তার নির্বাচনী কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি অভিযোগে করে বলেন, নির্বাচনী প্রচারণা শুরুর পর থেকে তার প্রতিপক্ষ আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা মার্কার চেয়ারম্যান প্রার্থী অ্যাডভোকেট আব্দুর রশিদ নির্বাচনী আচরণবিধি একের পর এক ভঙ্গ করে চলেছেন। তার নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুর করাসহ প্রচারণায় বাধার সৃষ্টি ও মাইকিং বন্ধ করা হচ্ছে। বিভিন্ন ইউনিয়নে নির্বাচনী পোস্টার ছিড়ে ফেলা হচ্ছে। তিনি লিখিত বক্তব্যে আরো অভিযোগ করেন, মধুহাটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফারুক হোসেন জুয়েল, মহারাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান খুরশিদ আলম, বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের বিপ্লব, কুমড়াবাড়িয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সামছুল হক, হরিশংকরপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ফারুকুজ্জামান ফরিদ, পদ্মাকর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান বিকাশ বিশ্বাস, পোড়াহাটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম হিরন নৌকা প্রতীকের পক্ষে বিভিন্ন ইউনিয়নে গিয়ে আচরণবিধি ভঙ্গ করছে। তারা ভোটারদের ভয়ভীতি, হুমকি, গালি-গালাজ করছে। তারা ভোটকেন্দ্র দখল করে ভোট কেটে নেয়ার কথা প্রকাশ্যে বলে বেড়াচ্ছে। নির্বাচনের দিন ভোট সেন্টারে আমার ভোটারদের না যাওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছে।
তিনি ২৪শে মার্চ অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার দাবি জানিয়ে বলেন- সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে, নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হয় এমন কর্মকাণ্ড বন্ধে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে, সব কেন্দ্রে সব প্রার্থী পোলিং এজেন্ট দেয়ার নিশ্চয়তা বিধান করতে হবে, পুলিশ, বিজিবি ও র্যাবের টহল জোরদার করতে হবে, ভ্রাম্যমাণ আদলতের কঠোর ভূমিকা নিশ্চিত করতে হবে, ভোটাদের ভোটকেন্দ্র বাধাহীনভাবে আসার সুযোগ দিতে হবে ও ভোট গণনা শেষে ফলাফল কেন্দ্রেই ঘোষণা করতে হবে। এ ব্যাপারে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী অ্যাডভোকেট আব্দুর রশিদের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার ও আমার নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করে যেসব অভিযোগ করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। এ সব ঘটনার সঙ্গে আমি বা আমার দলের কোনো নেতাকর্মী জড়িত নয়।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি অভিযোগে করে বলেন, নির্বাচনী প্রচারণা শুরুর পর থেকে তার প্রতিপক্ষ আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা মার্কার চেয়ারম্যান প্রার্থী অ্যাডভোকেট আব্দুর রশিদ নির্বাচনী আচরণবিধি একের পর এক ভঙ্গ করে চলেছেন। তার নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুর করাসহ প্রচারণায় বাধার সৃষ্টি ও মাইকিং বন্ধ করা হচ্ছে। বিভিন্ন ইউনিয়নে নির্বাচনী পোস্টার ছিড়ে ফেলা হচ্ছে। তিনি লিখিত বক্তব্যে আরো অভিযোগ করেন, মধুহাটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফারুক হোসেন জুয়েল, মহারাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান খুরশিদ আলম, বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের বিপ্লব, কুমড়াবাড়িয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সামছুল হক, হরিশংকরপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ফারুকুজ্জামান ফরিদ, পদ্মাকর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান বিকাশ বিশ্বাস, পোড়াহাটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম হিরন নৌকা প্রতীকের পক্ষে বিভিন্ন ইউনিয়নে গিয়ে আচরণবিধি ভঙ্গ করছে। তারা ভোটারদের ভয়ভীতি, হুমকি, গালি-গালাজ করছে। তারা ভোটকেন্দ্র দখল করে ভোট কেটে নেয়ার কথা প্রকাশ্যে বলে বেড়াচ্ছে। নির্বাচনের দিন ভোট সেন্টারে আমার ভোটারদের না যাওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছে।
তিনি ২৪শে মার্চ অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার দাবি জানিয়ে বলেন- সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে, নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হয় এমন কর্মকাণ্ড বন্ধে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে, সব কেন্দ্রে সব প্রার্থী পোলিং এজেন্ট দেয়ার নিশ্চয়তা বিধান করতে হবে, পুলিশ, বিজিবি ও র্যাবের টহল জোরদার করতে হবে, ভ্রাম্যমাণ আদলতের কঠোর ভূমিকা নিশ্চিত করতে হবে, ভোটাদের ভোটকেন্দ্র বাধাহীনভাবে আসার সুযোগ দিতে হবে ও ভোট গণনা শেষে ফলাফল কেন্দ্রেই ঘোষণা করতে হবে। এ ব্যাপারে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী অ্যাডভোকেট আব্দুর রশিদের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার ও আমার নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করে যেসব অভিযোগ করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। এ সব ঘটনার সঙ্গে আমি বা আমার দলের কোনো নেতাকর্মী জড়িত নয়।