বাংলারজমিন
চাঁদপুরে প্রতারণা করতে গিয়ে যুবক আটক
চাঁদপুর প্রতিনিধি
২৩ মার্চ ২০১৯, শনিবার, ৮:৪৪ পূর্বাহ্ন
চাঁদপুরে গ্রামীণফোনের টাওয়ার স্থাপন করার প্রলোভন দেখিয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে টাকা আত্মসাৎ এর সময় প্রতারক চক্রের সদস্য ফাইজুল ইসলাম (২২)কে স্থানীয়রা আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। আটক ফাইজুল কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলী থানার কারপাশা ইউনিয়নের সিরাজুল ইসলামের ছেলে। গত বৃহস্পতিবার বিকালে চাঁদপুর সদর উপজেলা ১২নং চান্দ্রা ইউনিয়নের দক্ষিণ বলিয়া গ্রামের যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক সালাউদ্দিন মিয়া বাবুর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়া প্রতারককে আটক করে ইউপি চেয়ারম্যান খানজাহান আলী পাটোয়ারীর কাছে হস্তান্তর করে। পরে ইউপি চেয়ারম্যান প্রতারক ফাইজুলকে চাঁদপুর মডেল থানার এসআই সিরাজুল ইসলামের কাছে সোপর্দ করলে তাকে থানায় নিয়ে আসে। জানা যায়, প্রতারক চক্রের হোতা ফাইজুল ইসলাম গত তিনদিন পূর্বে চাঁদপুর শহরের বড় স্টেশন মদিনা হোটেলে এসে অবস্থান করে। সেখান থেকে সে চান্দ্রা ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি গ্রামে গিয়ে অসহায় মানুষের জায়গায় গ্রামীণফোনের টাওয়ার স্থাপন করবে বলে জানায়। ২০ বছরের কন্টাকে ২৮ লাখ টাকা চুক্তিতে গ্রামীণফোন থেকে পুরো টাকা একসঙ্গে দেয়ার প্রলোভন দেখিয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে ডিট অব কন্টাকের নামে প্রতারণা করে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
ওইদিন চান্দ্রা ইউনিয়ন যুবলীগের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সালাউদ্দিন মিয়া বাবুর কাছে গিয়ে তার বাড়িতে মোবাইলের টাওয়ার স্থাপন করার কথা বলে জমির কাগজপত্র চেয়ে নেয়। পরে ডিট-অব-কন্টাকের নামে চার হাজার আট শত টাকা চায়। এতে সালাউদ্দিন বাবুর সন্দেহ হলে প্রতারক ফাইজুল ইসলামকে আটকে রেখে জিজ্ঞাসা করে। জিজ্ঞাসাবাদে ফাইজুল ইসলাম তার প্রতারণার কথা অকপটে স্বীকার করে। এ ঘটনা বাবু ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানকে অবহিত করে। চেয়ারম্যান গ্রাম পুলিশ পাঠিয়ে প্রতারক ফায়জুলকে আটক করে ইউনিয়ন পরিষদে এনে আটকে রেখে পুলিশে খবর দিলে পুলিশ এসে প্রতারককে মডেল থানায় নিয়ে আসে।
এ ঘটনায় প্রতারণার শিকার রুহুল আমিন শেখ বাদী হয়ে চাঁদপুর মডেল থানায় একটি প্রতারণা মামলা করেন।
স্থানীয়া প্রতারককে আটক করে ইউপি চেয়ারম্যান খানজাহান আলী পাটোয়ারীর কাছে হস্তান্তর করে। পরে ইউপি চেয়ারম্যান প্রতারক ফাইজুলকে চাঁদপুর মডেল থানার এসআই সিরাজুল ইসলামের কাছে সোপর্দ করলে তাকে থানায় নিয়ে আসে। জানা যায়, প্রতারক চক্রের হোতা ফাইজুল ইসলাম গত তিনদিন পূর্বে চাঁদপুর শহরের বড় স্টেশন মদিনা হোটেলে এসে অবস্থান করে। সেখান থেকে সে চান্দ্রা ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি গ্রামে গিয়ে অসহায় মানুষের জায়গায় গ্রামীণফোনের টাওয়ার স্থাপন করবে বলে জানায়। ২০ বছরের কন্টাকে ২৮ লাখ টাকা চুক্তিতে গ্রামীণফোন থেকে পুরো টাকা একসঙ্গে দেয়ার প্রলোভন দেখিয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে ডিট অব কন্টাকের নামে প্রতারণা করে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
ওইদিন চান্দ্রা ইউনিয়ন যুবলীগের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সালাউদ্দিন মিয়া বাবুর কাছে গিয়ে তার বাড়িতে মোবাইলের টাওয়ার স্থাপন করার কথা বলে জমির কাগজপত্র চেয়ে নেয়। পরে ডিট-অব-কন্টাকের নামে চার হাজার আট শত টাকা চায়। এতে সালাউদ্দিন বাবুর সন্দেহ হলে প্রতারক ফাইজুল ইসলামকে আটকে রেখে জিজ্ঞাসা করে। জিজ্ঞাসাবাদে ফাইজুল ইসলাম তার প্রতারণার কথা অকপটে স্বীকার করে। এ ঘটনা বাবু ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানকে অবহিত করে। চেয়ারম্যান গ্রাম পুলিশ পাঠিয়ে প্রতারক ফায়জুলকে আটক করে ইউনিয়ন পরিষদে এনে আটকে রেখে পুলিশে খবর দিলে পুলিশ এসে প্রতারককে মডেল থানায় নিয়ে আসে।
এ ঘটনায় প্রতারণার শিকার রুহুল আমিন শেখ বাদী হয়ে চাঁদপুর মডেল থানায় একটি প্রতারণা মামলা করেন।