বাংলারজমিন
আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী প্রার্থী নিয়ে বিপাকে
মাগুরা প্রতিনিধি
২২ মার্চ ২০১৯, শুক্রবার, ৮:৩৫ পূর্বাহ্ন
আগামী ২৪শে মার্চ তৃতীয় ধাপে অনুষ্ঠিতব্য উপজেলা নির্বাচনকে ঘিরে উত্তাপ ছড়াচ্ছে মাগুরার শ্রীপুর উপজেলা। নির্বাচনী প্রচার, জনসংযোগ, মিছিল মিটিংয়ে ব্যস্ত প্রার্থীরা। তবে বিদ্রোহী প্রার্থী নিয়ে আওয়ামী লীগ বিপাকে রয়েছে। বিএনপি নির্বাচনে না আসায় আওয়ামী লীগ এর দলীয় প্রার্থীদের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আওয়ামী লীগেরই নেতাকর্মীরা। সব মিলিয়ে উপজেলা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে উপজেলার তৃণমূল আওয়ামী লীগ বিভক্ত হয়ে পড়েছে।
শ্রীপুর উপজেলা ৮টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এখানে মোট ভোটার ১ লাখ ২৮ হাজার ৬১৩ জন। ৩ জন প্রার্থী উপজেলা চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তারা হলেন, আওয়ামী লীগের দলীয় প্রতীক নৌকা নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র নেতা পঙ্কজ কুমার সাহা, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আনারস প্রতীক নিয়ে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিয়া মাহমুদুল গণি শাহিন, স্বতন্ত্র এমডি খায়রুল ইসলাম কাপ পিরিচ প্রতীক লড়ছেন।
তবে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী পঙ্কজ কুমার সাহা ও বিদ্রোহী প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিয়া মাহমুদুল গণি শাহিনের মধ্যে। এখানে আওয়ামী লীগ এখন দুটি ভাগে বিভক্ত। নির্বাচনে ৮ ইউনিয়নের মধ্যে ৭ জন চেয়ারম্যান সরাসরি বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে কাজ করছেন।
অন্যদিকে, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সব্দালপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল হোসেন মোল্যাসহ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের নেতারা নৌকা প্রতীকের পক্ষে কাজ করছেন। দিন যতই এগিয়ে আসছে ততই দুই পক্ষের মধ্যে দূরত্ব বাড়ছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) আবুল কালাম এর সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন, নৌকা প্রতীকের প্রার্থী দলীয় নেতা কর্মীদের কথা অমান্য করে নিজে প্রতীক নিয়ে এসেছেন। আমাদের সমর্থন নেননি, আমরা আনারস প্রতীকের প্রার্থী মিয়া মাহমুদুল গণি শাহিনকে সমর্থন দিয়ে আনারস প্রতীকের পক্ষে কাজ করছি। উপজেলা ৭২টি ওয়ার্ডের সব পর্যায়ের নেতাকর্মীরা বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে কাজ করছে। সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মসিয়ার রহমান বলেন, রাখঢাকের কিছু নেই নির্বাচনে এ উপজেলার ৭ জন চেয়ারম্যান বিদ্রোহী প্রার্থীর আনারস প্রতীকের পক্ষে কাজ করছে।
নির্বাচনে জয়ের মতামত জানতে চাইলে আওয়ামী লীগ প্রার্থী পঙ্কজ কুমার সাহা বলেন, ‘নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে প্রতীক দিয়েছেন। আমার বিশ্বাস আওয়ামী লীগের পরীক্ষিত সৈনিক নেতাকর্মী কখনো নৌকা প্রতীকের সঙ্গে বেইমানি করবে না। আমি উপজেলার ১ লাখ ২৮ হাজার ভোটারের অধিকাংশ ভোটে বিজয়ী হয়ে নেত্রীকে উপহার দিবো।’
বিদ্রোহী প্রার্থী মিয়া মাহমুদুল গণি শাহিন নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘আগে আমি চেয়ারম্যান ছিলাম। সে সময় থেকে আমি মানুষের সঙ্গে আছি। যে কারণে উপজেলার মানুষ আমাকে ভালোবাসে। তারা বিপুল ভোটের ব্যবধানে আমাকে জয়ী করবেন।’
এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন মহিলা ও ৭ জন পুরুষ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নার্গিস সুলতানা ফুটবল প্রতীকের সঙ্গে মুক্তি রাণী দে এর কলস মার্কা প্রতীকের ও পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে কাজী জালাল উদ্দিন তালা প্রতীক এমএ মতিন উড়োজাহাজ ও খান তৈয়বুর রহমানের টিয়া পাখি প্রতীকের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বলে এলাকার ভোটাররা মনে করেন।
শ্রীপুর উপজেলা ৮টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত। এখানে মোট ভোটার ১ লাখ ২৮ হাজার ৬১৩ জন। ৩ জন প্রার্থী উপজেলা চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তারা হলেন, আওয়ামী লীগের দলীয় প্রতীক নৌকা নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র নেতা পঙ্কজ কুমার সাহা, আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আনারস প্রতীক নিয়ে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিয়া মাহমুদুল গণি শাহিন, স্বতন্ত্র এমডি খায়রুল ইসলাম কাপ পিরিচ প্রতীক লড়ছেন।
তবে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী পঙ্কজ কুমার সাহা ও বিদ্রোহী প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিয়া মাহমুদুল গণি শাহিনের মধ্যে। এখানে আওয়ামী লীগ এখন দুটি ভাগে বিভক্ত। নির্বাচনে ৮ ইউনিয়নের মধ্যে ৭ জন চেয়ারম্যান সরাসরি বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে কাজ করছেন।
অন্যদিকে, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সব্দালপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল হোসেন মোল্যাসহ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের নেতারা নৌকা প্রতীকের পক্ষে কাজ করছেন। দিন যতই এগিয়ে আসছে ততই দুই পক্ষের মধ্যে দূরত্ব বাড়ছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) আবুল কালাম এর সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন, নৌকা প্রতীকের প্রার্থী দলীয় নেতা কর্মীদের কথা অমান্য করে নিজে প্রতীক নিয়ে এসেছেন। আমাদের সমর্থন নেননি, আমরা আনারস প্রতীকের প্রার্থী মিয়া মাহমুদুল গণি শাহিনকে সমর্থন দিয়ে আনারস প্রতীকের পক্ষে কাজ করছি। উপজেলা ৭২টি ওয়ার্ডের সব পর্যায়ের নেতাকর্মীরা বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে কাজ করছে। সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মসিয়ার রহমান বলেন, রাখঢাকের কিছু নেই নির্বাচনে এ উপজেলার ৭ জন চেয়ারম্যান বিদ্রোহী প্রার্থীর আনারস প্রতীকের পক্ষে কাজ করছে।
নির্বাচনে জয়ের মতামত জানতে চাইলে আওয়ামী লীগ প্রার্থী পঙ্কজ কুমার সাহা বলেন, ‘নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে প্রতীক দিয়েছেন। আমার বিশ্বাস আওয়ামী লীগের পরীক্ষিত সৈনিক নেতাকর্মী কখনো নৌকা প্রতীকের সঙ্গে বেইমানি করবে না। আমি উপজেলার ১ লাখ ২৮ হাজার ভোটারের অধিকাংশ ভোটে বিজয়ী হয়ে নেত্রীকে উপহার দিবো।’
বিদ্রোহী প্রার্থী মিয়া মাহমুদুল গণি শাহিন নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘আগে আমি চেয়ারম্যান ছিলাম। সে সময় থেকে আমি মানুষের সঙ্গে আছি। যে কারণে উপজেলার মানুষ আমাকে ভালোবাসে। তারা বিপুল ভোটের ব্যবধানে আমাকে জয়ী করবেন।’
এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন মহিলা ও ৭ জন পুরুষ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নার্গিস সুলতানা ফুটবল প্রতীকের সঙ্গে মুক্তি রাণী দে এর কলস মার্কা প্রতীকের ও পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে কাজী জালাল উদ্দিন তালা প্রতীক এমএ মতিন উড়োজাহাজ ও খান তৈয়বুর রহমানের টিয়া পাখি প্রতীকের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বলে এলাকার ভোটাররা মনে করেন।