বাংলারজমিন
পাহাড়ে ভোটের নিরাপত্তায় গাফিলতি ছিল না: সিইসি
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
২০ মার্চ ২০১৯, বুধবার, ৯:১৯ পূর্বাহ্ন
রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার বাঘাইছড়িতে নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারীদের নিরাপত্তায় কোনো গাফিলতি ছিল না বলে মনে করছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নূরুল হুদা। মঙ্গলবার দুপুরে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে সংক্ষিপ্ত প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন সিইসি। এর আগে সকালে গুলিবর্ষণে আহতদের চট্টগ্রাম সেনানিবাসের সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে দেখতে যান সিইসি নুরুল হুদা। সেখান থেকে ফিরে সার্কিট হাউজে এসে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন তিনি।
এ সময় নির্বাচন উপলক্ষে পাহাড়ে নেয়া নিরাপত্তা ব্যবস্থায় কোনো গাফিলতি ছিল কি-না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, নিরাপত্তায় কোনো গাফিলতি ছিল না। আমরা সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় ছিলাম। তিনি বলেন সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাব, পুলিশ সবাই ছিল। তারা যখন মালামাল নিয়ে যাচ্ছিল, বিজিবির গাড়ি সামনে প্রটেকশন দিচ্ছিল। যারা পেছনে ছিল, তাদের ওপর আক্রমণ করেছে সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা।
সিইসি বলেন, যে জায়গায় আক্রমণ হয়েছে সেখানে রাস্তা এত সংকীর্ণ যে, একবার এগিয়ে গেলে ঘুরিয়ে আবার আসা যায় না। এজন্য প্রটেকশনের যে গাড়িগুলো আগে ছিল, সেগুলো সামনে চলে গিয়েছিল।
এই সুযোগে দুষ্কৃতকারীরা পেছন থেকে আক্রমণ করে। যা ছিল পূর্ব পরিকল্পিত। ফলে তাড়াতাড়ি আক্রমণ করে তারা চলে গিয়েছিল। এখানে নিরাপত্তার কোনো অভাব ছিল না।
নির্বাচনী সরঞ্জাম বহনকারী গাড়িবহরের পেছনে নিরাপত্তার ব্যবস্থা ছিল কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, পেছনে তাদের সঙ্গে পুলিশ ছিল। পুলিশও গুলি খেয়েছে।
তদন্ত করে হামলাকারীদের আইনের হাতে তুলে দেয়া হবে জানিয়ে তিনি বলেন, এখনও কারা দায়ী বা ঘটনা কেন ঘটালো আমরা সেটা জানি না। আমরা পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছি। তদন্ত হবে, তদন্তে যারা দায়ী তাদের বের করে আইনের আওতায় আনা হবে।
এ সময় নির্বাচন উপলক্ষে পাহাড়ে নেয়া নিরাপত্তা ব্যবস্থায় কোনো গাফিলতি ছিল কি-না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, নিরাপত্তায় কোনো গাফিলতি ছিল না। আমরা সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় ছিলাম। তিনি বলেন সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাব, পুলিশ সবাই ছিল। তারা যখন মালামাল নিয়ে যাচ্ছিল, বিজিবির গাড়ি সামনে প্রটেকশন দিচ্ছিল। যারা পেছনে ছিল, তাদের ওপর আক্রমণ করেছে সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা।
সিইসি বলেন, যে জায়গায় আক্রমণ হয়েছে সেখানে রাস্তা এত সংকীর্ণ যে, একবার এগিয়ে গেলে ঘুরিয়ে আবার আসা যায় না। এজন্য প্রটেকশনের যে গাড়িগুলো আগে ছিল, সেগুলো সামনে চলে গিয়েছিল।
এই সুযোগে দুষ্কৃতকারীরা পেছন থেকে আক্রমণ করে। যা ছিল পূর্ব পরিকল্পিত। ফলে তাড়াতাড়ি আক্রমণ করে তারা চলে গিয়েছিল। এখানে নিরাপত্তার কোনো অভাব ছিল না।
নির্বাচনী সরঞ্জাম বহনকারী গাড়িবহরের পেছনে নিরাপত্তার ব্যবস্থা ছিল কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, পেছনে তাদের সঙ্গে পুলিশ ছিল। পুলিশও গুলি খেয়েছে।
তদন্ত করে হামলাকারীদের আইনের হাতে তুলে দেয়া হবে জানিয়ে তিনি বলেন, এখনও কারা দায়ী বা ঘটনা কেন ঘটালো আমরা সেটা জানি না। আমরা পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছি। তদন্ত হবে, তদন্তে যারা দায়ী তাদের বের করে আইনের আওতায় আনা হবে।