অনলাইন
মার্কিন মানবাধিকার রিপোর্ট প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
কূটনৈতিক রিপোর্টার
১৮ মার্চ ২০১৯, সোমবার, ৭:৫১ পূর্বাহ্ন
মার্কিন মানবাধিকার রিপোর্ট প্রত্যাখ্যান করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন বলেছেন এ নিয়ে ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসে আনুষ্ঠানিক প্রতিবাদ জানিয়েছে। সোমবার বিকালে এ নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলন করেন মন্ত্রী। বলেন, দুটি বিষয়ে আজকের সংবাদ সম্মেলন। প্রথমত নিউজিল্যান্ডে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনার আপডেট জানানো।
দ্বিতীয়ত: মার্কিন মানবাধিকার রিপোর্ট বিষয়ে বাংলাদেশের অবস্থান। সংবাদ সম্মেলনে দ্বিতীয়াংশে মন্ত্রী ওই রিপোর্টের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে বলেন, রিপোর্টটি বাংলাদেশের বিভিন্ন সংস্থার বরাতে তৈরি হয়েছে। তাতে যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব কোন অনুসন্ধান বা ফাইন্ডিংস ছিল না। তিনি এক বাক্যে ওই রিপোর্ট প্রত্যাখান করে বলেন, পুরো রিপোর্টটি আমি পড়েছি। সেটি অনেক বড় রিপোর্ট।
কিন্তু সেখানে এমন সব বিষয় তুলে ধরা হয়েছে যার সঙ্গে বাংলাদেশের কোন সম্পৃক্ততাই নেই। তাই আমি বলব এটা বাংলাদেশের তুলনায় যুক্তরাষ্ট্রের জন্যই বেশি প্রযোজ্য। বাংলাদেশের বর্তমান সরকার মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে অনেক উদ্যোগ নিয়েছে দাবি করে মন্ত্রী বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেদনে নির্বাচন নিয়ে যা বলেছে তা সত্য নয়। আমি নিউইয়র্কে ছিলাম, সেখানে দেখেছি নির্বাচনে ৭ পারসেন্ট ভোট পড়ে। আমাদের দেশে ৮০ ভাগ ভোট পড়ে। বলা হয়েছে, বাংলাদেশের গণমাধ্যম না-কী সরকারের নিয়ন্ত্রণে।
সেখানে বিনা পয়সায় সরকারের প্রচারণা সংক্রান্ত বিজ্ঞাপন ছাপতে না-কী বাধ্য করা হয়। এটা কতটা সত্য আপনারাই (গণমাধ্যম প্রতিনিধিরা) বিচার করেন। মন্ত্রী বলেন, আমরা বিজ্ঞাপনের ফি’র ভয়ে অনেক বিজ্ঞাপন প্রচার করতে পারিনা। মার্কিন প্রতিবেদনে বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশির সমালোচনা করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের এক স্টেট থেকে অন্য স্টেটে যেতে শুধু তল্লাশিই হয় না, গাছ এবং অন্যান্য অনেক কিছু তারা আটকে দেয়। তাছাড়া আচমকা তল্লাশি চৌকি বসিয়ে মানুষ এবং যানবাহন চেক হয়। বাংলাদেশে তাদের মত হয় না, তবে এখানে সন্ত্রাসী কর্মকা- প্রতিরোধে এবং জনমানুষের নিরাপত্তার স্বার্থে তল্লাশি হয়।
এটা দোষের কিছু নয়। মন্ত্রী বলেন, মার্কিন রিপোর্টে বাংলাদেশের কারাগারগুলোতে নির্যাতনের কথা বলা হয়েছে। গুয়ানতানামোবেতে কারা কিভাবে বন্দিদের ওপর নির্যাতন করেছে সারা দুনিয়া এটা জানে। মন্ত্রী বলেন, মার্কিন রিপোর্টটি ‘অবজেকটিভ’ হওয়া উচিত ছিল। মন্ত্রী আবারও ৩০শে ডিসেম্বরের নির্বাচন খুবই ভাল হয়েছে এবং গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে হয়েছে বলে দাবি করেন। উল্লেখ্য, পররাষ্ট্রমন্ত্রী আগামী মাসে যুক্তরাষ্ট্র সফরে যেতে পারেন।
দ্বিতীয়ত: মার্কিন মানবাধিকার রিপোর্ট বিষয়ে বাংলাদেশের অবস্থান। সংবাদ সম্মেলনে দ্বিতীয়াংশে মন্ত্রী ওই রিপোর্টের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে বলেন, রিপোর্টটি বাংলাদেশের বিভিন্ন সংস্থার বরাতে তৈরি হয়েছে। তাতে যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব কোন অনুসন্ধান বা ফাইন্ডিংস ছিল না। তিনি এক বাক্যে ওই রিপোর্ট প্রত্যাখান করে বলেন, পুরো রিপোর্টটি আমি পড়েছি। সেটি অনেক বড় রিপোর্ট।
কিন্তু সেখানে এমন সব বিষয় তুলে ধরা হয়েছে যার সঙ্গে বাংলাদেশের কোন সম্পৃক্ততাই নেই। তাই আমি বলব এটা বাংলাদেশের তুলনায় যুক্তরাষ্ট্রের জন্যই বেশি প্রযোজ্য। বাংলাদেশের বর্তমান সরকার মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে অনেক উদ্যোগ নিয়েছে দাবি করে মন্ত্রী বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেদনে নির্বাচন নিয়ে যা বলেছে তা সত্য নয়। আমি নিউইয়র্কে ছিলাম, সেখানে দেখেছি নির্বাচনে ৭ পারসেন্ট ভোট পড়ে। আমাদের দেশে ৮০ ভাগ ভোট পড়ে। বলা হয়েছে, বাংলাদেশের গণমাধ্যম না-কী সরকারের নিয়ন্ত্রণে।
সেখানে বিনা পয়সায় সরকারের প্রচারণা সংক্রান্ত বিজ্ঞাপন ছাপতে না-কী বাধ্য করা হয়। এটা কতটা সত্য আপনারাই (গণমাধ্যম প্রতিনিধিরা) বিচার করেন। মন্ত্রী বলেন, আমরা বিজ্ঞাপনের ফি’র ভয়ে অনেক বিজ্ঞাপন প্রচার করতে পারিনা। মার্কিন প্রতিবেদনে বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশির সমালোচনা করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের এক স্টেট থেকে অন্য স্টেটে যেতে শুধু তল্লাশিই হয় না, গাছ এবং অন্যান্য অনেক কিছু তারা আটকে দেয়। তাছাড়া আচমকা তল্লাশি চৌকি বসিয়ে মানুষ এবং যানবাহন চেক হয়। বাংলাদেশে তাদের মত হয় না, তবে এখানে সন্ত্রাসী কর্মকা- প্রতিরোধে এবং জনমানুষের নিরাপত্তার স্বার্থে তল্লাশি হয়।
এটা দোষের কিছু নয়। মন্ত্রী বলেন, মার্কিন রিপোর্টে বাংলাদেশের কারাগারগুলোতে নির্যাতনের কথা বলা হয়েছে। গুয়ানতানামোবেতে কারা কিভাবে বন্দিদের ওপর নির্যাতন করেছে সারা দুনিয়া এটা জানে। মন্ত্রী বলেন, মার্কিন রিপোর্টটি ‘অবজেকটিভ’ হওয়া উচিত ছিল। মন্ত্রী আবারও ৩০শে ডিসেম্বরের নির্বাচন খুবই ভাল হয়েছে এবং গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে হয়েছে বলে দাবি করেন। উল্লেখ্য, পররাষ্ট্রমন্ত্রী আগামী মাসে যুক্তরাষ্ট্র সফরে যেতে পারেন।