শিক্ষাঙ্গন
জাবির হলের ট্রাংকে নবজাতকের কান্নার শব্দ, তোলপাড়
জাবি প্রতিনিধি
১৭ মার্চ ২০১৯, রবিবার, ৫:১৭ পূর্বাহ্ন
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের ৪২৬ নং কক্ষে নবজাতক প্রসব করেছেন এক ছাত্রী। পরে নবজাতকটিকে নিজের ট্র্যাংকে তালা মেরে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান তিনি। এরপর ট্র্যাংক থেকে কান্নার শব্দ এলে তালা ভেঙে নবজাতককে উদ্ধার করে একই হাসপাতালে নিয়ে যায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। শনিবার দুপুর আড়াইটার দিকে এ ঘটনা ঘটে। রাত সাড়ে ১০টার দিকে হাসপাতালে নবজাতকের মৃত্যু হয়। এদিকে নবজাতকের মা আশঙ্কামুক্ত বলে জানা গেছে। নবজাতকের মায়ের নাম আঁখি আখতার শান্তা।
আঁখি বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষে (৪৬ ব্যাচ) অধ্যয়নরত এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের আবাসিক ছাত্রী। তার গ্রামের বাড়ি পাবনা জেলায়।
জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের মাস্টার্সের (৪৩ ব্যাচ) ছাত্র রনি মোল্লার সাথে দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল ঐ ছাত্রীর। বাচ্ছা প্রসবের পর রনি মোল্লার সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও যোগযোগ করা সম্ভব হয়নি। রবিবার সকালে রনি মোল্লা পূর্বের কথা থেকে সরে এসে ফেসবুকে স্টাটাস দিয়ে জানায়, আঁখি এবং সে বিবাহিত।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, শনিবার দুপুর আড়াইটার দিকে আঁখি নবজাতক প্রসব করে কাউকে না জানিয়ে নিজের ট্র্যাংকে লুকিয়ে রাখেন।
ওই হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক মুজিবুর রহমান জানান, ‘ঘটনা শুনে সঙ্গে সঙ্গে হলে যাই। রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাচ্চাটি মারা যায়। তবে বাচ্চার মা ওই ছাত্রী আশঙ্কামুক্ত।’
তিনি আরও জানান, ‘তথ্য গোপন করে মেয়েটি অপরাধ করেছে। এই ঘটনা তদন্তের জন্য হলের সহকারী আবাসিক শিক্ষক লাবিবা খাতুন তানিয়াকে প্রধান করে চার সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। ১০ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন হাতে এলে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
এই নিয়ে সারাদিন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা সমালোচনা চলতে থাকে। অনেকে এটাকে পরিকল্পিত হত্যাকান্ড বলে দাবি করছেন। তবে একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়,বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এটা নিয়ে কোন ধরনের আইনি পদক্ষেপ নিতে রাজি না। এই ঘটনাকে ‘অপমৃত্যু’ নামে সাভার ও আশুলিয়া থানায় ডায়েরি করার প্রক্রিয়া চলছে।
আঁখি বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষে (৪৬ ব্যাচ) অধ্যয়নরত এবং বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের আবাসিক ছাত্রী। তার গ্রামের বাড়ি পাবনা জেলায়।
জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের মাস্টার্সের (৪৩ ব্যাচ) ছাত্র রনি মোল্লার সাথে দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল ঐ ছাত্রীর। বাচ্ছা প্রসবের পর রনি মোল্লার সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও যোগযোগ করা সম্ভব হয়নি। রবিবার সকালে রনি মোল্লা পূর্বের কথা থেকে সরে এসে ফেসবুকে স্টাটাস দিয়ে জানায়, আঁখি এবং সে বিবাহিত।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, শনিবার দুপুর আড়াইটার দিকে আঁখি নবজাতক প্রসব করে কাউকে না জানিয়ে নিজের ট্র্যাংকে লুকিয়ে রাখেন।
ওই হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক মুজিবুর রহমান জানান, ‘ঘটনা শুনে সঙ্গে সঙ্গে হলে যাই। রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাচ্চাটি মারা যায়। তবে বাচ্চার মা ওই ছাত্রী আশঙ্কামুক্ত।’
তিনি আরও জানান, ‘তথ্য গোপন করে মেয়েটি অপরাধ করেছে। এই ঘটনা তদন্তের জন্য হলের সহকারী আবাসিক শিক্ষক লাবিবা খাতুন তানিয়াকে প্রধান করে চার সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। ১০ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন হাতে এলে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
এই নিয়ে সারাদিন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা সমালোচনা চলতে থাকে। অনেকে এটাকে পরিকল্পিত হত্যাকান্ড বলে দাবি করছেন। তবে একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়,বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এটা নিয়ে কোন ধরনের আইনি পদক্ষেপ নিতে রাজি না। এই ঘটনাকে ‘অপমৃত্যু’ নামে সাভার ও আশুলিয়া থানায় ডায়েরি করার প্রক্রিয়া চলছে।