বিশ্বজমিন
আদালতে হাসছিল হামলাকারী ব্রেনটন
মানবজমিন ডেস্ক
১৬ মার্চ ২০১৯, শনিবার, ১২:২২ অপরাহ্ন
কমপক্ষে ৪৯ জনকে হত্যার দায়ে অভিযুক্ত করা বা চার্জ গঠন করার পরও আদালতে দাঁড়িয়ে হাসল ক্রাইস্টচার্চে মসজিদে হামলাকারী অস্ট্রেলিয়ায় জন্মগ্রহণকারী ব্রেনটন টেরেন্ট (২৮)। হাতকড়া পরানো থাকলেও যে তার ডান হাত দিয়ে প্রদর্শন করেছে শ্বেতাঙ্গ শক্তি। শুক্রবার ক্রাইস্টচার্চে দুটি মসজিদে সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে হত্যা করা হয় মুসলিমদের। এর মধ্যে শিশুও রয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কয়েক ডজন মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন। বৃটেনের একটি জনপ্রিয় পত্রিকার ওয়েবসাইটে এ খবর দেয়া হয়েছে।
শনিবার এই হত্যার প্রধান সন্দেহভাজন ব্রেনটন টেরেন্টকে অল্প সময়ের জন্য হাজির করা হয় ক্রাইস্টচার্চ ডিস্ট্রিক্ট কোর্টে। তাকে বসানো হয় কাচে ঘেরা একটি স্থানে। তার ওপাশ থেকে সে ডান হাত ব্যবহার করে শ্বেতাঙ্গ শক্তি বিষয়ক চিহ্ন প্রদর্শন করে। এ সময় তাকে ক্ষীণ হাসতে দেখা গেছে। ওদিকে হামলা চালানোর আগে সে অনলাইনে সে নাৎসীপন্থি আদর্শ সম্পর্কিত ও মুসলিম বিদ্বেষী কথাবার্তা সম্বলিত একটি ‘ম্যানিফেস্টো’ প্রকাশ করে অনলাইনে।
ডানিয়েল জন বুরো (১৮) নামে দ্বিতীয় আরেকজনের বিরুদ্ধে শত্রুতা অথবা বৈরিতায় উস্কানি দেয়ার দায়ে অভিযুক্ত করা হয়েছে। বলা হয়েছে, তার এই উস্কানি ক্রাইস্টচার্চে মসজিদে হামলার সঙ্গে সম্পর্কিত। তবে দ্বিতীয় এই ব্যক্তিকে আদালতে হাজির করা হয় নি।
কার্যক্রম চলাকালে আদালতের ভিতরে কোনো সাধারণ মানুষের প্রবেশের ওপর ছিল নিষেধাজ্ঞা। এ নিষেধাজ্ঞা ভঙ্গ করে ভিতরে প্রবেশের চেষ্টা করেছিলেন একজন। এ সময় তিনি বলেছেন, হামলাকারীকে তিনি ছুরি মারতে চান। সাংবাদিকদের তিনি একটি ছুরিও দেখান।
শনিবার এই হত্যার প্রধান সন্দেহভাজন ব্রেনটন টেরেন্টকে অল্প সময়ের জন্য হাজির করা হয় ক্রাইস্টচার্চ ডিস্ট্রিক্ট কোর্টে। তাকে বসানো হয় কাচে ঘেরা একটি স্থানে। তার ওপাশ থেকে সে ডান হাত ব্যবহার করে শ্বেতাঙ্গ শক্তি বিষয়ক চিহ্ন প্রদর্শন করে। এ সময় তাকে ক্ষীণ হাসতে দেখা গেছে। ওদিকে হামলা চালানোর আগে সে অনলাইনে সে নাৎসীপন্থি আদর্শ সম্পর্কিত ও মুসলিম বিদ্বেষী কথাবার্তা সম্বলিত একটি ‘ম্যানিফেস্টো’ প্রকাশ করে অনলাইনে।
ডানিয়েল জন বুরো (১৮) নামে দ্বিতীয় আরেকজনের বিরুদ্ধে শত্রুতা অথবা বৈরিতায় উস্কানি দেয়ার দায়ে অভিযুক্ত করা হয়েছে। বলা হয়েছে, তার এই উস্কানি ক্রাইস্টচার্চে মসজিদে হামলার সঙ্গে সম্পর্কিত। তবে দ্বিতীয় এই ব্যক্তিকে আদালতে হাজির করা হয় নি।
কার্যক্রম চলাকালে আদালতের ভিতরে কোনো সাধারণ মানুষের প্রবেশের ওপর ছিল নিষেধাজ্ঞা। এ নিষেধাজ্ঞা ভঙ্গ করে ভিতরে প্রবেশের চেষ্টা করেছিলেন একজন। এ সময় তিনি বলেছেন, হামলাকারীকে তিনি ছুরি মারতে চান। সাংবাদিকদের তিনি একটি ছুরিও দেখান।