বিশ্বজমিন
লিনউড মসজিদের ইমাম যা দেখেছেন
মানবজমিন ডেস্ক
১৬ মার্চ ২০১৯, শনিবার, ১১:৫৫ পূর্বাহ্ন
লিনউড মসজিদে শুক্রবার জুমার নামাজের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করছিলেন ইমাম ইব্রাহিম আবদুল হালিম। এরই মধ্যে সেখানে বন্দুক গর্জে ওঠে সন্ত্রাসীর। তার চোখের সামনে অটোমেটিক অস্ত্রের গুলিতে লুটিয়ে পড়েন মুসল্লিরা। এ জন্য বিশ্ববাসীর মতো তিনিও শোকে মূহ্যমান। স্তব্ধ হয়ে গেছেন। তা সত্ত্বেও তিনি বলেছেন, এই গণহত্যায় নিউজিল্যান্ডের প্রতি মুসলিমদের ভালবাসায় কোনো ব্যাঘাত ঘটাতে পারবে না। হামলার পর কমিউনিটির যে সমর্থন পেয়েছেন তার প্রশংসা করেন তিনি। বার্তা সংস্থা এএফপি বলেছে, ইমাম হালিম মনে করেন সন্ত্রাসী হামলা সত্ত্বেও মুসলিমরা এখনও নিউজিল্যান্ডকে তাদের দেশ বলে মনে করেন। তার ভাষায়, আমার সন্তানরা এখানে বসবাস করে। আমি খুব সুখী। এ দেশটাকে আমরা ভালবাসি এখনও।
আমাদের সবার প্রতি নিউজিল্যান্ডের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ ভীষণ সমর্থন দেন। আমাদের সঙ্গে তারা পূর্ণ সংহতি প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন ঘটনার পর নিউজিল্যান্ডের অনেক মানুষ ছুটে এসে আমাকে, আমাদেরকে জড়িয়ে ধরে আলিঙ্গন করেছেন। আমাদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছেন।
ইমাম হালিম দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, সন্ত্রাসীরা কখনোই আমাদের আস্থাকে স্পর্শ করতে পারবে না। ওই হত্যাকা-ের ভয়াবহ বর্ণনা দিয়েছেন তিনি। বলেছেন, হামলাকারী অস্ত্র উঁচিয়ে গুলি করা শুরু করতেই সবাই মসজিদের মেঝেতে শুয়ে পড়েন। অনেক নারী তখন আর্ত চিৎকার করছিলেন। তাৎক্ষণিকভাবে অনেক মানুষ নিহত হলেন।
আমাদের সবার প্রতি নিউজিল্যান্ডের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ ভীষণ সমর্থন দেন। আমাদের সঙ্গে তারা পূর্ণ সংহতি প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন ঘটনার পর নিউজিল্যান্ডের অনেক মানুষ ছুটে এসে আমাকে, আমাদেরকে জড়িয়ে ধরে আলিঙ্গন করেছেন। আমাদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছেন।
ইমাম হালিম দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, সন্ত্রাসীরা কখনোই আমাদের আস্থাকে স্পর্শ করতে পারবে না। ওই হত্যাকা-ের ভয়াবহ বর্ণনা দিয়েছেন তিনি। বলেছেন, হামলাকারী অস্ত্র উঁচিয়ে গুলি করা শুরু করতেই সবাই মসজিদের মেঝেতে শুয়ে পড়েন। অনেক নারী তখন আর্ত চিৎকার করছিলেন। তাৎক্ষণিকভাবে অনেক মানুষ নিহত হলেন।