প্রথম পাতা
মুসলিম বিদ্বেষী বন্দুকবাজ
মানবজমিন ডেস্ক
১৬ মার্চ ২০১৯, শনিবার, ৯:২৯ পূর্বাহ্ন
নিউজিল্যান্ডে মসজিদে হামলাকারীকে শনাক্ত করা হয়েছে। তার নাম ব্রেনটন টেরান্ট। হামলার দৃশ্য নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে সরাসরি সম্প্রচার করেছে সে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন দ্য ওয়াশিংটন টাইমস।
এতে বলা হয়েছে, শুক্রবার ফেসবুক লাইভে যে ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে তাতে ব্যবহার করা হয়েছে ‘ব্রেনটন টেরেন্ট ৯’ নামের একটি অ্যাকাউন্ট। এতে ক্রেডিট দিয়ে লেখা হয়েছে ‘ব্রেনটন টেরেন্ট ওয়াজ লাইভ’।
১৭ মিনিটের এই ভিডিওতে দেখা যায়, হামলাকারী তার গাড়ি থেকে নেমে আসে ও হামলা শেষে গাড়িতে করে পালিয়ে যায়। এই ভিডিওটি সরিয়ে নেয়ার আগে তা ওয়ার্ড প্রেসে পোস্ট করা হয়েছে। সেখান থেকে ৭৫ সেকেন্ড ওই ভিডিওটি দেখেছে ওয়াশিংটন টাইমস। এতে দেখা গেছে, মজসিদ আল নূরে প্রবেশের সময়কার দৃশ্য। এরপর এতে অস্ত্রের সমাহার দেখানো হয়েছে। তারপর অস্ত্র গর্জে ওঠে। ক্যামেরায় মৃত্যুর দৃশ্য ধারণ করা হয়। আহতদেরও দেখানো হয়।
তার পরিচয় সম্পর্কে অস্ট্রেলিয়ার এবিসি নিউজ লিখেছে, সে ছিল গ্রাফটনের নিউ সাউথ ওয়েলসের বিগ রিভার জিমের একজন ব্যক্তিগত প্রশিক্ষক। ওই জিমের ম্যানেজার ট্রেসি গ্রে নিশ্চিত করেছেন এ কথা। তিনি বলেছেন, ২০০৯ সালে স্কুলের পড়াশোনা শেষ করে জিমে যোগ দিয়েছিল ব্রেনটন। তারপর সেখানে কাজ করেছে ২০১১ সাল পর্যন্ত।
এ কাজ থেকে সে এশিয়া ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশ সফরে বেরিয়ে যায়। তবে সে একজন আত্মনিবেদিত প্রশিক্ষক ছিল বলে দাবি করেন ট্রেসি গ্রে। তিনি বলেন, ট্রেনটন তাদের কর্মসূূচিতে বাচ্চাদের ফ্রি প্রশিক্ষণ দিতো। তবে তার মানসিকতা পরিবর্তন হয়েছে বলে ট্রেসি মনে করেন। তিনি মনে করেন কয়েক বছর বিভিন্ন দেশ সফর করার কারণে তার মানসিকতায় পরিবর্তন আসতে পারে। ব্রেনটন সফর করেছে ইউরোপ, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশ। এ ছাড়া সে সফর করেছে উত্তর কোরিয়াও। নিজেকে সে বর্ণনা করতো একজন শ্বেতাঙ্গ হিসেবে, যার জন্ম অস্ট্রেলিয়ায় একটি নিম্ন আয়ের কর্মজীবী পরিবারে। এখনও তার মা ও এক বোন বেঁচে আছে।
এতে বলা হয়েছে, শুক্রবার ফেসবুক লাইভে যে ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে তাতে ব্যবহার করা হয়েছে ‘ব্রেনটন টেরেন্ট ৯’ নামের একটি অ্যাকাউন্ট। এতে ক্রেডিট দিয়ে লেখা হয়েছে ‘ব্রেনটন টেরেন্ট ওয়াজ লাইভ’।
১৭ মিনিটের এই ভিডিওতে দেখা যায়, হামলাকারী তার গাড়ি থেকে নেমে আসে ও হামলা শেষে গাড়িতে করে পালিয়ে যায়। এই ভিডিওটি সরিয়ে নেয়ার আগে তা ওয়ার্ড প্রেসে পোস্ট করা হয়েছে। সেখান থেকে ৭৫ সেকেন্ড ওই ভিডিওটি দেখেছে ওয়াশিংটন টাইমস। এতে দেখা গেছে, মজসিদ আল নূরে প্রবেশের সময়কার দৃশ্য। এরপর এতে অস্ত্রের সমাহার দেখানো হয়েছে। তারপর অস্ত্র গর্জে ওঠে। ক্যামেরায় মৃত্যুর দৃশ্য ধারণ করা হয়। আহতদেরও দেখানো হয়।
তার পরিচয় সম্পর্কে অস্ট্রেলিয়ার এবিসি নিউজ লিখেছে, সে ছিল গ্রাফটনের নিউ সাউথ ওয়েলসের বিগ রিভার জিমের একজন ব্যক্তিগত প্রশিক্ষক। ওই জিমের ম্যানেজার ট্রেসি গ্রে নিশ্চিত করেছেন এ কথা। তিনি বলেছেন, ২০০৯ সালে স্কুলের পড়াশোনা শেষ করে জিমে যোগ দিয়েছিল ব্রেনটন। তারপর সেখানে কাজ করেছে ২০১১ সাল পর্যন্ত।
এ কাজ থেকে সে এশিয়া ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশ সফরে বেরিয়ে যায়। তবে সে একজন আত্মনিবেদিত প্রশিক্ষক ছিল বলে দাবি করেন ট্রেসি গ্রে। তিনি বলেন, ট্রেনটন তাদের কর্মসূূচিতে বাচ্চাদের ফ্রি প্রশিক্ষণ দিতো। তবে তার মানসিকতা পরিবর্তন হয়েছে বলে ট্রেসি মনে করেন। তিনি মনে করেন কয়েক বছর বিভিন্ন দেশ সফর করার কারণে তার মানসিকতায় পরিবর্তন আসতে পারে। ব্রেনটন সফর করেছে ইউরোপ, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশ। এ ছাড়া সে সফর করেছে উত্তর কোরিয়াও। নিজেকে সে বর্ণনা করতো একজন শ্বেতাঙ্গ হিসেবে, যার জন্ম অস্ট্রেলিয়ায় একটি নিম্ন আয়ের কর্মজীবী পরিবারে। এখনও তার মা ও এক বোন বেঁচে আছে।