শেষের পাতা
নিউজিল্যান্ডের ইতিহাসের অন্ধকার দিন
মানবজমিন ডেস্ক
১৬ মার্চ ২০১৯, শনিবার, ৯:২৪ পূর্বাহ্ন
মসজিদে মুসল্লিদের ওপর হামলাকে সন্ত্রাসী হামলা হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জাসিনদা আরডেন। তিনি বলেছেন, বিশ্বে সন্ত্রাসীদের দৃষ্টিভঙ্গির কোনো জায়গা নেই। একই সঙ্গে তিনি বলেছেন , এটা নিউজিল্যান্ডের জন্য সবচেয়ে অন্ধকার দিনগুলোর অন্যতম।
শুক্রবার জুমার নামাজের সময় দেশটির ক্রাইস্টচার্চে দুটি মসজিদে এলোপাতাড়ি গুলি চালায় সন্ত্রাসীরা। এতে বহু মুসল্লি হতাহত হয়েছেন বলে গণমাধ্যম খবর দিচ্ছে। তবে কি পরিমাণ মানুষ নিহত হয়েছেন তা নিশ্চিত করে বলতে পারছে না কোনো মাধ্যমই। মুহূর্তের মধ্যে এ খবর সারা বিশ্বে সংবাদ শিরোনাম হয়ে উঠেছে।
হামলার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী আরডেন বলেছেন, নিউজিল্যান্ডে হামলাকারীদের দৃষ্টিভঙ্গির কোনো জায়গা নেই। বিশ্বের অন্য কোথাও তাদের জায়গা নেই। তিনি বলেন, আরো সন্দেহজনক পালিয়ে আছে এ বিষয়ে সন্দেহের কোনো কারণ নেই। জাতীয় নিরাপত্তার মাত্রা বাড়িয়ে উচ্চ মাত্রার সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
জাসিনদা আরডেন বলেছেন, এ হামলায় যারা হতাহত হয়েছেন তারা নিউজিল্যান্ডকে তাদের নিজেদের দেশ হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন। ওইসব মানুষের উদ্দেশে তিনি বলেন, তারা আমাদের লোক। যে এই নৃশংসতা চালিয়েছে আমাদের বিরুদ্ধে সে বা তারা আমাদের কেউ নয়।
হামলার পর নিহতের সংখ্যা নিশ্চিত করে তিনি সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন। তাতে তিনি বলেন, নিউজিল্যান্ডে যা ঘটেছে তা ব্যতিক্রমী এবং এক অপ্রত্যাশিত সহিংসতা। যারা এর শিকারে পরিণত হয়েছেন তাদের অনেকে অভিবাসী হয়ে নিউজিল্যান্ডে এসেছেন। এমনকি তারা এখানে শরণার্থীও হয়ে থাকতে পারেন। যারা এভাবে আক্রান্ত হয়েছেন, আমি মনে করি এবং নিউজিল্যান্ডের সবাই মনে করেন, আমরা তাদের সঙ্গে আছি। তাদের পরিবারের সঙ্গে আছি। ক্রাইস্টচার্চ হাসপাতাল আক্রান্তদের চিকিৎসা দেয়ার জন্য উৎসর্গিত।
ওদিকে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন অভিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক এক অস্ত্রধারী ব্যক্তিকে উগ্রপন্থি, ডানপন্থি সন্ত্রাসী হিসেবে অভিহিত করেছেন। এ অভিযোগে আটক একজন ঘাতককে শনিবার সকালে আদালতে হাজির করার কথা রয়েছে।
শুক্রবার জুমার নামাজের সময় দেশটির ক্রাইস্টচার্চে দুটি মসজিদে এলোপাতাড়ি গুলি চালায় সন্ত্রাসীরা। এতে বহু মুসল্লি হতাহত হয়েছেন বলে গণমাধ্যম খবর দিচ্ছে। তবে কি পরিমাণ মানুষ নিহত হয়েছেন তা নিশ্চিত করে বলতে পারছে না কোনো মাধ্যমই। মুহূর্তের মধ্যে এ খবর সারা বিশ্বে সংবাদ শিরোনাম হয়ে উঠেছে।
হামলার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী আরডেন বলেছেন, নিউজিল্যান্ডে হামলাকারীদের দৃষ্টিভঙ্গির কোনো জায়গা নেই। বিশ্বের অন্য কোথাও তাদের জায়গা নেই। তিনি বলেন, আরো সন্দেহজনক পালিয়ে আছে এ বিষয়ে সন্দেহের কোনো কারণ নেই। জাতীয় নিরাপত্তার মাত্রা বাড়িয়ে উচ্চ মাত্রার সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
জাসিনদা আরডেন বলেছেন, এ হামলায় যারা হতাহত হয়েছেন তারা নিউজিল্যান্ডকে তাদের নিজেদের দেশ হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন। ওইসব মানুষের উদ্দেশে তিনি বলেন, তারা আমাদের লোক। যে এই নৃশংসতা চালিয়েছে আমাদের বিরুদ্ধে সে বা তারা আমাদের কেউ নয়।
হামলার পর নিহতের সংখ্যা নিশ্চিত করে তিনি সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন। তাতে তিনি বলেন, নিউজিল্যান্ডে যা ঘটেছে তা ব্যতিক্রমী এবং এক অপ্রত্যাশিত সহিংসতা। যারা এর শিকারে পরিণত হয়েছেন তাদের অনেকে অভিবাসী হয়ে নিউজিল্যান্ডে এসেছেন। এমনকি তারা এখানে শরণার্থীও হয়ে থাকতে পারেন। যারা এভাবে আক্রান্ত হয়েছেন, আমি মনে করি এবং নিউজিল্যান্ডের সবাই মনে করেন, আমরা তাদের সঙ্গে আছি। তাদের পরিবারের সঙ্গে আছি। ক্রাইস্টচার্চ হাসপাতাল আক্রান্তদের চিকিৎসা দেয়ার জন্য উৎসর্গিত।
ওদিকে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন অভিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক এক অস্ত্রধারী ব্যক্তিকে উগ্রপন্থি, ডানপন্থি সন্ত্রাসী হিসেবে অভিহিত করেছেন। এ অভিযোগে আটক একজন ঘাতককে শনিবার সকালে আদালতে হাজির করার কথা রয়েছে।