শেষের পাতা
ইউএস ট্রেড শো শুরু
জিএসপির সঙ্গে ভাবমূর্তি জড়িত
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
১৫ মার্চ ২০১৯, শুক্রবার, ১০:০৮ পূর্বাহ্ন
স্থগিত করা অগ্রাধিকারমূলক বাজার সুবিধা (জিএসপি) বাংলাদেশকে ফিরিয়ে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্শি বলেছেন, এর সঙ্গে বাংলাদেশের ‘ভাবমূর্তি’ জড়িয়ে আছে। গতকাল রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে ইউএস ট্রেড শো-২০১৯’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত আর্ল মিলার উপস্থিত ছিলেন।
টিপু মুন্শি বলেন, এটি (জিএসপি) ভাবমূর্তির বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি ফিরে পেলে আমাদের নতুন একটি ভাবমূর্তি গড়ে উঠবে। বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্শি আশা প্রকাশ করেছেন, বাংলাদেশকে জিএসপি ফিরিয়ে দিতে সহায়তা করবেন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত মিলার। বলেন, আমি খুবই আশাবাদী ভবিষ্যতে বিষয়টির সমাধান হবে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ১৯৯২ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের সঙ্গে মিলে ইউএস ট্রেড শো’র আয়োজন করে আসছে আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশ (অ্যামচ্যাম)। এবারের আয়োজনে ৪৬টি প্রতিষ্ঠান ৭৪টি বুথে তাদের পণ্য ও সেবা প্রদর্শন করবে। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষাব্যবস্থা এবং ভিসা বিষয়ক দু’টি সেমিনারও হবে। এ বছরের প্রদর্শনীতে যেসব নতুন প্রতিষ্ঠান যোগ দিয়েছে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- ডায়াগনস্টিক অটোমেশন ইনকরপোরেশন, প্যারাসাউন্ড, দ্য কেলগ কোম্পানি এবং অ্যাপল।
যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মিলার দুই দেশের মধ্যে পারস্পরিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে নতুন বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে মিলে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোর উচ্চমানের পণ্য ও সেবা বাংলাদেশে প্রদর্শনের এবং বাংলাদেশে এসব প্রতিষ্ঠানগুলোর অবদান রাখার ভালো সুযোগ হচ্ছে ট্রেড শো।
বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্য রপ্তানিতে ২০১৮ সাল উল্লেখযোগ্য ছিল মন্তব্য করে রাষ্ট্রদূত বলেন, ২৬তম বার্ষিক ট্রেড শো এমন একটি সময়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে যখন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যেকার বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক একটা ইতিবাচক অবস্থানে রয়েছে। মিলার জানান, ২০১৭ সালের তুলনায় ২০১৮ সালে বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্য রপ্তানির পরিমাণ ৪৩ শতাংশ বেড়ে ২.১ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছায়। আর গত দশ বছরে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে পরিমাণ দ্বিগুণ হয়ে আট দশমিক দুই বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে বলে জানান তিনি। বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় বিনিয়োগকারী এবং একক রপ্তানিকারক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র তার অবস্থান ধরে রাখবে বলেও আশা প্রকাশ করেন রাষ্ট্রদূত।
২০১২ সালে তাজরীন ফ্যাশনসে অগ্নিকাণ্ড ও পরের বছর রানা প্লাজা ধসে সহস্রাধিক শ্রমিকের মৃত্যুর প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী সংগঠন ‘আমেরিকান অর্গানাইজেশন অব লেবার-কংগ্রেস ফর ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন (এএফএল-সিআইও) এর আবেদনে ২০১৩ সালের ২৭শে জুন বাংলাদেশের জিএসপি সুবিধা স্থগিত করা হয়। এর আগে পর্যন্ত ‘জেনারেলাইজড সিস্টেম অব প্রেফারেন্সেসের (জিএসপি)’ আওতায় বাংলাদেশ ৫ হাজার ধরনের পণ্য যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্কমুক্ত সুবিধায় রপ্তানি করতে পারত।
টিপু মুন্শি বলেন, এটি (জিএসপি) ভাবমূর্তির বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটি ফিরে পেলে আমাদের নতুন একটি ভাবমূর্তি গড়ে উঠবে। বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্শি আশা প্রকাশ করেছেন, বাংলাদেশকে জিএসপি ফিরিয়ে দিতে সহায়তা করবেন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত মিলার। বলেন, আমি খুবই আশাবাদী ভবিষ্যতে বিষয়টির সমাধান হবে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ১৯৯২ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের সঙ্গে মিলে ইউএস ট্রেড শো’র আয়োজন করে আসছে আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশ (অ্যামচ্যাম)। এবারের আয়োজনে ৪৬টি প্রতিষ্ঠান ৭৪টি বুথে তাদের পণ্য ও সেবা প্রদর্শন করবে। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষাব্যবস্থা এবং ভিসা বিষয়ক দু’টি সেমিনারও হবে। এ বছরের প্রদর্শনীতে যেসব নতুন প্রতিষ্ঠান যোগ দিয়েছে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- ডায়াগনস্টিক অটোমেশন ইনকরপোরেশন, প্যারাসাউন্ড, দ্য কেলগ কোম্পানি এবং অ্যাপল।
যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মিলার দুই দেশের মধ্যে পারস্পরিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে নতুন বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে মিলে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোর উচ্চমানের পণ্য ও সেবা বাংলাদেশে প্রদর্শনের এবং বাংলাদেশে এসব প্রতিষ্ঠানগুলোর অবদান রাখার ভালো সুযোগ হচ্ছে ট্রেড শো।
বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্য রপ্তানিতে ২০১৮ সাল উল্লেখযোগ্য ছিল মন্তব্য করে রাষ্ট্রদূত বলেন, ২৬তম বার্ষিক ট্রেড শো এমন একটি সময়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে যখন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যেকার বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক একটা ইতিবাচক অবস্থানে রয়েছে। মিলার জানান, ২০১৭ সালের তুলনায় ২০১৮ সালে বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্য রপ্তানির পরিমাণ ৪৩ শতাংশ বেড়ে ২.১ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছায়। আর গত দশ বছরে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে পরিমাণ দ্বিগুণ হয়ে আট দশমিক দুই বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে বলে জানান তিনি। বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় বিনিয়োগকারী এবং একক রপ্তানিকারক হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র তার অবস্থান ধরে রাখবে বলেও আশা প্রকাশ করেন রাষ্ট্রদূত।
২০১২ সালে তাজরীন ফ্যাশনসে অগ্নিকাণ্ড ও পরের বছর রানা প্লাজা ধসে সহস্রাধিক শ্রমিকের মৃত্যুর প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী সংগঠন ‘আমেরিকান অর্গানাইজেশন অব লেবার-কংগ্রেস ফর ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন (এএফএল-সিআইও) এর আবেদনে ২০১৩ সালের ২৭শে জুন বাংলাদেশের জিএসপি সুবিধা স্থগিত করা হয়। এর আগে পর্যন্ত ‘জেনারেলাইজড সিস্টেম অব প্রেফারেন্সেসের (জিএসপি)’ আওতায় বাংলাদেশ ৫ হাজার ধরনের পণ্য যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্কমুক্ত সুবিধায় রপ্তানি করতে পারত।