দেশ বিদেশ
অভিজিৎ হত্যার মূল হোতা জিয়া আদালতে চার্জশিট
স্টাফ রিপোর্টার
১৫ মার্চ ২০১৯, শুক্রবার, ৯:৫২ পূর্বাহ্ন
লেখক-ব্লগার অভিজিৎ রায় হত্যার মূল হোতা চাকরিচ্যুত সৈয়দ মোহাম্মদ জিয়াউল হক। জিয়ার নির্দেশে এই হত্যাকাণ্ড হয়েছে বলে পুলিশের তদন্তে প্রকাশ পেয়েছে। গত বুধবার চাঞ্চল্যকর এই মামলায় জিয়াসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আদালতে চার্জশিট জমা দিয়েছে পুলিশ। অভিযুক্ত সব আসামি নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলাহ’র বা আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের সদস্য। এই জঙ্গি সংগঠনের সামরিক শাখার প্রধান সেনাবাহিনীর চাকরিচ্যুত মেজর সৈয়দ জিয়াউল হক।
ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সরাফুজ্জামান আনসারীর আদালতে এই চার্জশিটটি দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের পরিদর্শক মনিরুল ইসলাম। মামলায় সাক্ষী করা হয়েছে ৩৪ জনকে। শাহবাগ থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা পুলিশের উপ-পরিদর্শক নিজাম উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়, অভিজিৎ হত্যাকাণ্ডে ১২ জন জড়িত থাকলেও পাঁচ জনের পূর্ণাঙ্গ নাম-ঠিকানা পাওয়া যায়নি। এরমধ্যে হত্যাকাণ্ডে জড়িত মুকুল বন্দুকযুদ্ধে মারা গেছে।
পলাতক আছে মেজর জিয়া ও আকরাম। অভিযোগপত্রভুক্ত অপর পাঁচ আসামি হচ্ছে সৈয়দ মোহাম্মদ জিয়াউল হক জিয়া, আবু সিদ্দিক সোহেল ওরফে শাহাব, মোজাম্মেল হুসাইন ওরফে সায়মন ওরফে শাহরিয়ার, আরাফাত রহমান ওরফে সিয়াম, শফিউর রহমান ফারাবী ও আকরাম হোসেন ওরফে আবির ওরফে আদনান। হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকলেও সেলিম, হাসান, আলী ওরফে খলিল, আনিক, অন্তুর পূর্ণাঙ্গ নাম-ঠিকানা খুঁজে বের করতে পারেনি পুলিশ।
ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সরাফুজ্জামান আনসারীর আদালতে এই চার্জশিটটি দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের পরিদর্শক মনিরুল ইসলাম। মামলায় সাক্ষী করা হয়েছে ৩৪ জনকে। শাহবাগ থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা পুলিশের উপ-পরিদর্শক নিজাম উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়, অভিজিৎ হত্যাকাণ্ডে ১২ জন জড়িত থাকলেও পাঁচ জনের পূর্ণাঙ্গ নাম-ঠিকানা পাওয়া যায়নি। এরমধ্যে হত্যাকাণ্ডে জড়িত মুকুল বন্দুকযুদ্ধে মারা গেছে।
পলাতক আছে মেজর জিয়া ও আকরাম। অভিযোগপত্রভুক্ত অপর পাঁচ আসামি হচ্ছে সৈয়দ মোহাম্মদ জিয়াউল হক জিয়া, আবু সিদ্দিক সোহেল ওরফে শাহাব, মোজাম্মেল হুসাইন ওরফে সায়মন ওরফে শাহরিয়ার, আরাফাত রহমান ওরফে সিয়াম, শফিউর রহমান ফারাবী ও আকরাম হোসেন ওরফে আবির ওরফে আদনান। হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকলেও সেলিম, হাসান, আলী ওরফে খলিল, আনিক, অন্তুর পূর্ণাঙ্গ নাম-ঠিকানা খুঁজে বের করতে পারেনি পুলিশ।