অনলাইন
গণমাধ্যম সাক্ষরতা বিষয়ে স্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতা
স্টাফ রিপোর্টার
১৪ মার্চ ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৮:১৭ পূর্বাহ্ন
মিডিয়া লিটারেসি বা গণমাধ্যম সাক্ষরতা বিষয়ে সাউথ এশিয়া সেন্টার ফর মিডিয়া ইন ডেভেলপমেন্ট (সাকমিড) এর আয়োজনে গত ১০ই মার্চ থেকে শুরু হয়েছে ঢাকা মহানগরীর মাধ্যমিক স্কুল পর্যায়ে বিতর্ক প্রতিযোগিতা। বিতর্কে অংশগ্রহণ করছে ঢাকা শহরের বাছাইকৃত মোট দশটি স্কুল। এ আয়োজনের প্রথম দিনে দুটি স্কুলের শিক্ষার্থীরা বিতর্কে অংশগ্রহণ করে। এ পর্যন্ত ৫ টি স্কুলে প্রথম পর্বের বিতর্ক শেষ হয়েছে। প্রথম পর্বের সেরা বক্তাদেরকে নিয়ে তৈরি করা হবে স্কুলের বিতর্ক। যারা অংশগ্রহণ করবে একটি চুড়ান্ত পর্বে। চুড়ান্ত পর্ব ও পুরস্কার বিতরণের মাধ্যমে এই প্রতিযোগীতা শেষ হবে। অংশ নেয়া স্কুলগুলো হলো, গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাই স্কুল, ক্যামব্রিয়ান স্কুল এন্ড কলেজ, নিউ মডেল মাল্টিল্যাটেরাল হাই স্কুল, লেক সার্কাস গার্লস হাই স্কুল, সেন্ট যোসেফ হাইয়ার সেকেন্ডারি স্কুল, সেন্ট ফ্রান্সিস জেভিয়ার্স গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ, ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ, মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়, শান্তিপুর হাই স্কুল এবং বাসাবো গার্লস হাই স্কুল।
বিতর্কে সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে রয়েছে ঢাকা ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটি (ডি ইউ ডি এস) এবং একসেস টু ইনফরমেশন (এ টু আই)। এ কর্মসূচিতে সহায়তা করছে নেদারল্যান্ডভিত্তিক সংস্থা- ফ্রি প্রেস আনলিমিটেড।
এ বিষয়ে সাকমিডের ডেপুটি ডিরেক্টর সৈয়দ কামরুল হাসান বলেন, সাকমিড গত বছর থেকেই স্কুল পর্যায়ের ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে এ ধরনের আয়োজন করে আসছে। বিতর্ক ছাড়াও আমরা আমরা ছাত্রছাত্রীদেরকে নিয়ে নানাবিধ কর্মসূচি বাস্তবায়নের পরিকল্পনা নিয়েছি। আমরা মনে করি এধরনের কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা গণমাধ্যমের সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে আরো সচেতন ও দক্ষ হয়ে উঠবে। এ ধরনের উদ্যোগে সাকমিড সকলের সহায়তা কামনা করে।
বিতর্কে সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে রয়েছে ঢাকা ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটি (ডি ইউ ডি এস) এবং একসেস টু ইনফরমেশন (এ টু আই)। এ কর্মসূচিতে সহায়তা করছে নেদারল্যান্ডভিত্তিক সংস্থা- ফ্রি প্রেস আনলিমিটেড।
এ বিষয়ে সাকমিডের ডেপুটি ডিরেক্টর সৈয়দ কামরুল হাসান বলেন, সাকমিড গত বছর থেকেই স্কুল পর্যায়ের ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে এ ধরনের আয়োজন করে আসছে। বিতর্ক ছাড়াও আমরা আমরা ছাত্রছাত্রীদেরকে নিয়ে নানাবিধ কর্মসূচি বাস্তবায়নের পরিকল্পনা নিয়েছি। আমরা মনে করি এধরনের কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা গণমাধ্যমের সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে আরো সচেতন ও দক্ষ হয়ে উঠবে। এ ধরনের উদ্যোগে সাকমিড সকলের সহায়তা কামনা করে।