বাংলারজমিন
মুরাদনগরে ভাইস চেয়ারম্যান পদে একক প্রার্থী ঘোষণা এমপির বিরুদ্ধে ক্ষোভ
স্টাফ রিপোর্টার, কুমিল্লা থেকে
১৪ মার্চ ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৮:৫২ পূর্বাহ্ন
চতুর্থ ধাপে আগামী ৩১শে মার্চ অনুষ্ঠেয় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে স্থানীয় এমপি কর্তৃক আবুল কালাম আজাদ তমাল নামে একজনকে একক প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দেয়ায় আওয়ামী লীগ দলীয় অপর প্রার্থীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। ওই প্রার্থী দলের কোনো পদ-পদবিতে না থাকলেও গত মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার ডিআর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠসংলগ্ন পুলিশ কমিউনিটি সেন্টারে এ ধরনের ঘোষণা দিয়ে তিনি (এমপি) উপজেলা পরিষদ নির্বাচন-২০১৯ এর দলীয় নীতিমালা ও আচরণবিধির পরিপন্থি কাজ করেছেন বলে অভিযোগ করা হয়। এ ঘটনায় এ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন দাখিলকারী কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য এবং বিগত সময়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পদে একাধিকবার দায়িত্ব পালনকারী আলী ইমাম কাউছার রুবেল গতকাল বুধবার বিকালে কুমিল্লা নগরীর রেসকোর্স এলাকায় সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ করেন। প্রার্থী আলী ইমাম কাউছার রুবেল সাংবাদিকদের বলেন, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে দলীয় মনোনয়ন দেয়া হয়েছে, কিন্তু ভাইস চেয়ারম্যান ও সংরক্ষিত মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ড কাউকে মনোনয়ন দেয়নি। এ উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে দলের ৭ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।
কিন্তু সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড ও দলে অবদানের বিষয়টি উপেক্ষা করে স্থানীয় এমপি ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন প্রার্থীদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা না করে দলে কোনো পদ-পদবি নেই এমন একজন মনোনয়ন দাখিলকারী আবুল কালাম আজাদ তমালকে একক প্রার্থী ঘোষণা দেন। এতে স্থানীয়ভাবে দলে নেতাকর্মীদের মাঝে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। এ ধরনের প্রার্থী ঘোষণাকে তিনি দলের শৃঙ্খলা পরিপন্থি বলে উল্লেখ করে তা প্রত্যাহারের জন্য দাবি জানান। সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে ছিলেন উপজেলার টনকী ইউপি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তৈয়বুর রহমান তুহিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. রাশেদসহ প্রার্থী আলী ইমাম কাউছার রুবেলের অনুসারী স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী। এ বিষয়ে জানার জন্য স্থানীয় এমপি ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুনের মোবাইল ফোনে চেষ্টা করেও ফোন রিসিভ না করায় তার বক্তব্য জানা যায়নি।
কিন্তু সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড ও দলে অবদানের বিষয়টি উপেক্ষা করে স্থানীয় এমপি ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন প্রার্থীদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা না করে দলে কোনো পদ-পদবি নেই এমন একজন মনোনয়ন দাখিলকারী আবুল কালাম আজাদ তমালকে একক প্রার্থী ঘোষণা দেন। এতে স্থানীয়ভাবে দলে নেতাকর্মীদের মাঝে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। এ ধরনের প্রার্থী ঘোষণাকে তিনি দলের শৃঙ্খলা পরিপন্থি বলে উল্লেখ করে তা প্রত্যাহারের জন্য দাবি জানান। সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে ছিলেন উপজেলার টনকী ইউপি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তৈয়বুর রহমান তুহিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. রাশেদসহ প্রার্থী আলী ইমাম কাউছার রুবেলের অনুসারী স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী। এ বিষয়ে জানার জন্য স্থানীয় এমপি ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুনের মোবাইল ফোনে চেষ্টা করেও ফোন রিসিভ না করায় তার বক্তব্য জানা যায়নি।