প্রথম পাতা
গণশুনানির রিপোর্ট প্রকাশ করবে ঐক্যফ্রন্ট
স্টাফ রিপোর্টার
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, রবিবার, ১০:৩৫ পূর্বাহ্ন
নির্বাচনের অনিয়ম ও কারচুপির তথ্য তুলে ধরে প্রার্থী ও ভুক্তভোগীদের নিয়ে গণশুনানির পর এর তথ্য রিপোর্ট আকারে প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। পাশাপাশি বিভাগওয়ারি এমন গণশুনানি করার বিষয়টিও ভেবে দেখছে ঐক্যফ্রন্ট। ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে যুক্ত দলগুলোর ফোরামে আলোচনার পর ফ্রন্টের শীর্ষ নেতারা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। শুক্রবার সুপ্রিম কোর্ট মিলনায়তনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের গণশুনানিতে অংশ নিয়ে বক্তব্য রাখেন ৪১ জন প্রার্থী ও নির্বাচনে গুরুতর আহত দুই নারী। দুইপর্বে প্রায় সাত ঘণ্টা শুনানি চলে। এ সময় সরকারের বিরুদ্ধে নির্বাচনে অনিয়ম ও কারচুপির অভিযোগ তোলেছেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থীরা। নিজেদের ওপর কিভাবে হামলা হয়েছিল তার বর্ণনা দেন নির্বাচনে আহত দুই নারী। প্রার্থীরা প্রত্যেকেই নিজ নির্বাচনী এলাকার তথ্য-উপাত্ত ও অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরেন।
ঐক্যফ্রন্টের নেতারা বলছেন- শুনানিতে উঠে আসা তথ্য পর্যালোচনা করছেন শীর্ষ নেতারা। তারা এসব বিষয়ে বিশ্লেষণ করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য ও গণফোরামের কার্যকরি সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী মানবজমিনকে বলেন, ঐক্যফ্রন্টের এ গণশুনানি ছিল দেশবাসীর পাশাপাশি বিশ্ববাসীকে জানানোর জন্য। ঐক্যফ্রন্টের গণশুনানিতে যে বিষয়গুলো উঠে এসেছে সেগুলো নিয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করা হবে। সেগুলো কূটনীতিকদের কাছে তুলে ধরা হতে পারে। এ ছাড়া, আমাদের পরবর্তী করণীয় নির্ধারণের জন্য সিনিয়র নেতারা বসে সিদ্ধান্ত নেবেন।
ঐক্যফ্রন্টের সমন্বয় কমিটির সদস্য ও গণফোরামের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট জগলুল হায়দার আফ্রিক মানবজমিনকে বলেন, কেন্দ্রীয়ভাবে ঐক্যফ্রন্টের যে শুনানি হয়েছে এই রকম শুনানি বিভাগওয়ারি করার চিন্তা করা হচ্ছে। তবে এ বিষয়টি ফ্রন্টের সিনিয়র নেতারা বসে সিদ্ধান্ত নেবেন। এ ছাড়া, পরবর্তী কোনো পদক্ষেপের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
৩০শে ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নতুন নির্বাচন দাবি করে আসছে। ফ্রন্টের হয়ে বিজয়ী হয়েছেন আটজন প্রার্থী। বিজয়ীরা শপথ নেবেন না বলেও ঐকফ্রন্টের সিদ্ধান্ত রয়েছে। নির্বাচন চ্যালেঞ্জ করে নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে মামলা করেছেন ফ্রন্টের ৭৯ জন প্রার্থীরা। তারা প্রত্যেকে নির্বাচনের ফল চ্যালেঞ্জ করেছেন।
ঐক্যফ্রন্টের নেতারা বলছেন- শুনানিতে উঠে আসা তথ্য পর্যালোচনা করছেন শীর্ষ নেতারা। তারা এসব বিষয়ে বিশ্লেষণ করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য ও গণফোরামের কার্যকরি সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী মানবজমিনকে বলেন, ঐক্যফ্রন্টের এ গণশুনানি ছিল দেশবাসীর পাশাপাশি বিশ্ববাসীকে জানানোর জন্য। ঐক্যফ্রন্টের গণশুনানিতে যে বিষয়গুলো উঠে এসেছে সেগুলো নিয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করা হবে। সেগুলো কূটনীতিকদের কাছে তুলে ধরা হতে পারে। এ ছাড়া, আমাদের পরবর্তী করণীয় নির্ধারণের জন্য সিনিয়র নেতারা বসে সিদ্ধান্ত নেবেন।
ঐক্যফ্রন্টের সমন্বয় কমিটির সদস্য ও গণফোরামের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট জগলুল হায়দার আফ্রিক মানবজমিনকে বলেন, কেন্দ্রীয়ভাবে ঐক্যফ্রন্টের যে শুনানি হয়েছে এই রকম শুনানি বিভাগওয়ারি করার চিন্তা করা হচ্ছে। তবে এ বিষয়টি ফ্রন্টের সিনিয়র নেতারা বসে সিদ্ধান্ত নেবেন। এ ছাড়া, পরবর্তী কোনো পদক্ষেপের বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
৩০শে ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নতুন নির্বাচন দাবি করে আসছে। ফ্রন্টের হয়ে বিজয়ী হয়েছেন আটজন প্রার্থী। বিজয়ীরা শপথ নেবেন না বলেও ঐকফ্রন্টের সিদ্ধান্ত রয়েছে। নির্বাচন চ্যালেঞ্জ করে নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে মামলা করেছেন ফ্রন্টের ৭৯ জন প্রার্থীরা। তারা প্রত্যেকে নির্বাচনের ফল চ্যালেঞ্জ করেছেন।