শেষের পাতা
মেয়রের নেতৃত্বে পুরান ঢাকার কেমিক্যাল মজুত সরানো শুরু
স্টাফ রিপোর্টার
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, রবিবার, ১০:১৮ পূর্বাহ্ন
চুড়িহাট্টায় অগ্নিকাণ্ডের তিনদিন পর ওয়াহেদ ম্যানশনের গুদাম থেকে কেমিক্যাল সরানো হয়েছে। গতকাল দুপুর দেড়টার দিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকনের নেতৃত্বে রাসায়নিক সরানোর কাজ
শুরু হয়। এর আগে ওয়াহেদ ম্যানশনের নিচ তলায় মজুত থাকা রাসায়নিক গোডাউন পরিদর্শন করেন মেয়র। পরে সাঈদ খোকন বলেন, ওয়াহেদ ম্যানশনের রাসায়নিক সরানোর মাধ্যমে পুরান ঢাকা থেকে কেমিক্যাল সরানোর কার্যক্রম শুরু হলো।
পুরান ঢাকা থেকে সব কেমিক্যাল গোডাউন না সরানো পর্যন্ত উচ্ছেদ অভিযান চলবে বলেও জানান মেয়র। সাঈদ খোকন বলেন, পুরান ঢাকার সব ধরনের কেমিক্যাল উচ্ছেদ অব্যাহত থাকবে। এজন্য তিনি এলাকাবাসী, পঞ্চায়েত কমিটি, ব্যবসায়ী ও বাড়ির মালিকদের সহযোগিতা চান। তিনি বলেন, যদি এরপরও কোনো বাড়ির মালিক কেমিক্যাল রাখেন তবে শুরুতে তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ ছাড়া কারো বাড়িতে এ ধরনের কোনো গোডাউন থাকার তথ্য থাকলে সিটি করপোরেশনের হটলাইনে ফোন করে জানানোর জন্যও অনুরোধ করেন ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র।
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ওয়াহেদ ম্যানশনের আন্ডারগ্রাউন্ড ফ্লোরে ছিল রাসায়নিক পদার্থের বিপুল মজুত। ড্রাম ও প্যাকেট করা এই রাসায়নিক মজুতে আগুন লাগেনি। উদ্ধার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই গুদামে আগুন লাগলে হয়তো পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ হতো।
শুরু হয়। এর আগে ওয়াহেদ ম্যানশনের নিচ তলায় মজুত থাকা রাসায়নিক গোডাউন পরিদর্শন করেন মেয়র। পরে সাঈদ খোকন বলেন, ওয়াহেদ ম্যানশনের রাসায়নিক সরানোর মাধ্যমে পুরান ঢাকা থেকে কেমিক্যাল সরানোর কার্যক্রম শুরু হলো।
পুরান ঢাকা থেকে সব কেমিক্যাল গোডাউন না সরানো পর্যন্ত উচ্ছেদ অভিযান চলবে বলেও জানান মেয়র। সাঈদ খোকন বলেন, পুরান ঢাকার সব ধরনের কেমিক্যাল উচ্ছেদ অব্যাহত থাকবে। এজন্য তিনি এলাকাবাসী, পঞ্চায়েত কমিটি, ব্যবসায়ী ও বাড়ির মালিকদের সহযোগিতা চান। তিনি বলেন, যদি এরপরও কোনো বাড়ির মালিক কেমিক্যাল রাখেন তবে শুরুতে তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে। এ ছাড়া কারো বাড়িতে এ ধরনের কোনো গোডাউন থাকার তথ্য থাকলে সিটি করপোরেশনের হটলাইনে ফোন করে জানানোর জন্যও অনুরোধ করেন ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র।
ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ওয়াহেদ ম্যানশনের আন্ডারগ্রাউন্ড ফ্লোরে ছিল রাসায়নিক পদার্থের বিপুল মজুত। ড্রাম ও প্যাকেট করা এই রাসায়নিক মজুতে আগুন লাগেনি। উদ্ধার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই গুদামে আগুন লাগলে হয়তো পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ হতো।