দেশ বিদেশ
বিআইবিএম’র মহাপরিচালক হচ্ছেন কে?
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, রবিবার, ১০:০১ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) মহাপরিচালক পদ সমপ্রতি শূন্য হয়েছে। ১৯৭৪ সালে প্রতিষ্ঠিত এ প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ পদে নিয়োগ পেতে অনেকের নাম শোনা যাচ্ছে। শেষ পর্যায়ে চূড়ান্ত নিয়োগ কে পাবেন এই অপেক্ষায় রয়েছে পুরো ব্যাংকিং খাত। আগামী ২৬শে ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য বোর্ড সভায় বিষয়টি নির্ধারিত হবে বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, বিআইবিএম’র মহাপরিচালক ড. তৌফিক আহমেদ চৌধুরীর সম্প্রতি মেয়াদ শেষ হয়েছে। তিনি ২০১০ সালে বিআইবিএম’র মহাপরিচালক হিসেবে নিয়োগ পান।
ব্যাংকিং খাত সংশ্লিষ্টরা জানান, অভ্যন্তরীণ যোগ্য প্রার্থী নিয়োগ পাওয়ায় গত এক দশকে প্রতিষ্ঠানটি প্রশিক্ষণ, গবেষণা এবং কনসালটেন্সি কাজে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক কনসালটেন্সি এবং যুক্তরাজ্য, জার্মানি, মালয়েশিয়ার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কোর্স পরিচালনাসহ বিভিন্ন খ্যাতিনামা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পারস্পরিক সম্পর্ক তৈরি করার কারণে আন্তর্জাতিকভাবেও বিআইবিএম সমাদৃত হয়েছে।
এসব কারণে ড. তৌফিক আহমেদ চৌধুরীকে আবারো নিয়োগ দেয়া চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে। কিন্তু ব্যাংক কোম্পানি আইনের বিধিবিধানে ৬৫ বছরের পর নিয়োগ বৃদ্ধির সুযোগ নেই।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তির বয়স ৬৫ বছর অতিক্রান্ত হলে তিনি ব্যাংকের কোনো পদে চুক্তিভিত্তিতেও নিয়োজিত হতে বা অধিষ্ঠিত থাকতে পারবেন না। তবে পরামর্শক ও উপদেষ্টা পদে ব্যাংক বিশেষ প্রয়োজনে ৬৫ বছরের বেশি বয়সের কোনো ব্যক্তিকে চুক্তিভিত্তিতে বহাল রাখতে অথবা নিয়োগ দিতে পারবে।
এদিকে মহাপরিচালক পদে নিয়োগ পেতে লবিং চালিয়ে যাচ্ছেন বর্তমানে বিআইবিএম’র মহাপরিচালকের অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক আবদুর রহিম। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা জানান, তার বিরুদ্ধে দুদকের প্রতিবেদন আছে। এ কারণে ডেপুটি গভর্নরের পদে আবদুর রহিমের নিয়োগ পাওয়ার সম্ভাবনা খুব কম। বিআইবিএম’র মহাপরিচালক পদে নিয়োগ পাওয়ার জন্য জোর আলোচনায় রয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মো. আক্তারুজ্জামান। তার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা, গবেষণা এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে। এছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ইসকান্দার মির্জাও এ পদে নিয়োগ পেতে জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
বিআইবিএম’র জ্যেষ্ঠতম অধ্যাপক ও পরিচালক ড. শাহ মো. আহসান হাবিবের রয়েছে ব্যাংকিং খাত সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ, গবেষণা এবং শিক্ষায় দুই দশকের বেশি অভিজ্ঞতা। এছাড়া গত এক দশকে বিভিন্ন সময়ে ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালকের দায়িত্বও পালন করেছেন তিনি।
তাছাড়া বিআইবিএম’র অধ্যাপক মহিউদ্দিন ছিদ্দীক, ড. তাজুল ইসলাম ও কৃষি ব্যাংকের সাবেক ডিএমডি লিয়াকত হোসেন মোড়লও আছেন এ তালিকায়।
এছাড়া বিআইবিএম’র মহাপরিচালক পদে নিয়োগ পেতে চেষ্টা করছেন ঢাকা এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি ও বাণিজ্য বিভাগের একাধিক প্রভাবশালী শিক্ষক।
মহাপরিচালক নিয়োগের বিষয়ে একাধিক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকরা বলেন, বিআইবিএম’র চলমান সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য যোগ্যতম প্রার্থীই এ পদে নিয়োগ পাবেন বলে তারা আশা করছেন।
জানা গেছে, বিআইবিএম’র মহাপরিচালক ড. তৌফিক আহমেদ চৌধুরীর সম্প্রতি মেয়াদ শেষ হয়েছে। তিনি ২০১০ সালে বিআইবিএম’র মহাপরিচালক হিসেবে নিয়োগ পান।
ব্যাংকিং খাত সংশ্লিষ্টরা জানান, অভ্যন্তরীণ যোগ্য প্রার্থী নিয়োগ পাওয়ায় গত এক দশকে প্রতিষ্ঠানটি প্রশিক্ষণ, গবেষণা এবং কনসালটেন্সি কাজে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক কনসালটেন্সি এবং যুক্তরাজ্য, জার্মানি, মালয়েশিয়ার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কোর্স পরিচালনাসহ বিভিন্ন খ্যাতিনামা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পারস্পরিক সম্পর্ক তৈরি করার কারণে আন্তর্জাতিকভাবেও বিআইবিএম সমাদৃত হয়েছে।
এসব কারণে ড. তৌফিক আহমেদ চৌধুরীকে আবারো নিয়োগ দেয়া চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে। কিন্তু ব্যাংক কোম্পানি আইনের বিধিবিধানে ৬৫ বছরের পর নিয়োগ বৃদ্ধির সুযোগ নেই।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তির বয়স ৬৫ বছর অতিক্রান্ত হলে তিনি ব্যাংকের কোনো পদে চুক্তিভিত্তিতেও নিয়োজিত হতে বা অধিষ্ঠিত থাকতে পারবেন না। তবে পরামর্শক ও উপদেষ্টা পদে ব্যাংক বিশেষ প্রয়োজনে ৬৫ বছরের বেশি বয়সের কোনো ব্যক্তিকে চুক্তিভিত্তিতে বহাল রাখতে অথবা নিয়োগ দিতে পারবে।
এদিকে মহাপরিচালক পদে নিয়োগ পেতে লবিং চালিয়ে যাচ্ছেন বর্তমানে বিআইবিএম’র মহাপরিচালকের অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক আবদুর রহিম। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা জানান, তার বিরুদ্ধে দুদকের প্রতিবেদন আছে। এ কারণে ডেপুটি গভর্নরের পদে আবদুর রহিমের নিয়োগ পাওয়ার সম্ভাবনা খুব কম। বিআইবিএম’র মহাপরিচালক পদে নিয়োগ পাওয়ার জন্য জোর আলোচনায় রয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মো. আক্তারুজ্জামান। তার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা, গবেষণা এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে। এছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ইসকান্দার মির্জাও এ পদে নিয়োগ পেতে জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
বিআইবিএম’র জ্যেষ্ঠতম অধ্যাপক ও পরিচালক ড. শাহ মো. আহসান হাবিবের রয়েছে ব্যাংকিং খাত সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ, গবেষণা এবং শিক্ষায় দুই দশকের বেশি অভিজ্ঞতা। এছাড়া গত এক দশকে বিভিন্ন সময়ে ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালকের দায়িত্বও পালন করেছেন তিনি।
তাছাড়া বিআইবিএম’র অধ্যাপক মহিউদ্দিন ছিদ্দীক, ড. তাজুল ইসলাম ও কৃষি ব্যাংকের সাবেক ডিএমডি লিয়াকত হোসেন মোড়লও আছেন এ তালিকায়।
এছাড়া বিআইবিএম’র মহাপরিচালক পদে নিয়োগ পেতে চেষ্টা করছেন ঢাকা এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি ও বাণিজ্য বিভাগের একাধিক প্রভাবশালী শিক্ষক।
মহাপরিচালক নিয়োগের বিষয়ে একাধিক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকরা বলেন, বিআইবিএম’র চলমান সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য যোগ্যতম প্রার্থীই এ পদে নিয়োগ পাবেন বলে তারা আশা করছেন।