এক্সক্লুসিভ
শামিমার ছেলেকে লন্ডনে নিতে চান পরিবারের সদস্যরা
মানবজমিন ডেস্ক
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, রবিবার, ৯:২৫ পূর্বাহ্ন
‘আইএসের বধূ’ শামিমা বেগমের পুত্র জেরাহ’কে লন্ডনে নিয়ে যেতে চান তার আত্মীয়-স্বজন। এ জন্য লন্ডনে অবস্থানরত তার পরিবারের সদস্যরা সব রকম আইনি পদক্ষেপ নেবেন। ওদিকে পরিবারটির আইনজীবী তাসনিম আকুঞ্জের সিরিয়া সফরে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। সিরিয়ায় যে শরণার্থী শিবিরে পুত্র জেরাহ’কে নিয়ে শামিমা অবস্থান করছেন তিনি সেখানে যাবেন। এ খবর দিয়েছে লন্ডনের অনলাইন ডেইলি মেইল।
আইএসে যোগ দেয়া শামিমা বেগমের নাগরিকত্ব গত সোমবার বাতিল করে বৃটিশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে তিনি বৃটেনে প্রবেশে নিষিদ্ধ হন। তবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই নির্দেশের বিরুদ্ধে তার আপিল করার সুযোগ আছে। এ বিষয়টির সুরাহা হতে যে সময় লাগে ততক্ষণ তার নবজাতক সন্তানটিকে লন্ডনে এনে বড় করতে চান শামিমার পরিবারের লন্ডনে অবস্থানরত সদস্যরা। রিপোর্টে বলা হয়, বৃটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ এর আগে বলেছেন এবং আইন বিশেষজ্ঞরাও নিশ্চিত করেছেন যে, শামিমা নাগরিকত্ব হারালেও জেরাহ বৃটিশ নাগরিক। কারণ, তার মা শামিমার বৃটিশ নাগরিকত্ব বাতিল হওয়ার আগে সে জন্মগ্রহণ করেছে। জেরাহ’র নাগরিকত্ব সরকার তখনই বাতিল করতে পারবে যখন তাকে একটি হুমকি হিসেবে দেখানো যাবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদের সিদ্ধান্তের পর শামিমা বলেছেন, তার ডাচ্ জিহাদি স্বামীর সঙ্গে আরো দুটি সন্তান জন্ম নিয়েছিল। কিন্তু অজ্ঞাত রোগে তারা মারা গেছে। এখন ১৯ বছর বয়সে তিনি আবার মা হয়েছেন। সন্তানের নাম রেখেছেন জেরাহ। বৃটিশ সরকার শামিমার বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত নেয়ায় তিনি রাজনীতিকদের কাছে করুণার দৃষ্টিতে বিষয়টি বিবেচনার অনুরোধ করেছেন। বলেছেন, তিনি পরিবর্তন হতে চান। ছেলে জেরাহকে নিয়ে বৃটেনে ফিরতে চান।
আইএসে যোগ দেয়া শামিমা বেগমের নাগরিকত্ব গত সোমবার বাতিল করে বৃটিশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে তিনি বৃটেনে প্রবেশে নিষিদ্ধ হন। তবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই নির্দেশের বিরুদ্ধে তার আপিল করার সুযোগ আছে। এ বিষয়টির সুরাহা হতে যে সময় লাগে ততক্ষণ তার নবজাতক সন্তানটিকে লন্ডনে এনে বড় করতে চান শামিমার পরিবারের লন্ডনে অবস্থানরত সদস্যরা। রিপোর্টে বলা হয়, বৃটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ এর আগে বলেছেন এবং আইন বিশেষজ্ঞরাও নিশ্চিত করেছেন যে, শামিমা নাগরিকত্ব হারালেও জেরাহ বৃটিশ নাগরিক। কারণ, তার মা শামিমার বৃটিশ নাগরিকত্ব বাতিল হওয়ার আগে সে জন্মগ্রহণ করেছে। জেরাহ’র নাগরিকত্ব সরকার তখনই বাতিল করতে পারবে যখন তাকে একটি হুমকি হিসেবে দেখানো যাবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদের সিদ্ধান্তের পর শামিমা বলেছেন, তার ডাচ্ জিহাদি স্বামীর সঙ্গে আরো দুটি সন্তান জন্ম নিয়েছিল। কিন্তু অজ্ঞাত রোগে তারা মারা গেছে। এখন ১৯ বছর বয়সে তিনি আবার মা হয়েছেন। সন্তানের নাম রেখেছেন জেরাহ। বৃটিশ সরকার শামিমার বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত নেয়ায় তিনি রাজনীতিকদের কাছে করুণার দৃষ্টিতে বিষয়টি বিবেচনার অনুরোধ করেছেন। বলেছেন, তিনি পরিবর্তন হতে চান। ছেলে জেরাহকে নিয়ে বৃটেনে ফিরতে চান।