অনলাইন
ভারতের আসামে বিষাক্ত মদ পানে মৃতের সংখ্যা ৮৪
স্টাফ রিপোর্টার
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, শনিবার, ৩:২৩ পূর্বাহ্ন
ভারতের আসামে বিষাক্ত মদ পানে এপর্যন্ত ৮৪ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। এছাড়াও তিন শতাধিক লোক বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। প্রতিনিয়ত মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।
আসামের স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রের পরিচালক আর. ভুঁইয়ার বরাত দিয়ে হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, জোরহাট মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে ৪৫ জনের মৃত্যুর খবর এসেছে, ৩৫ জন গোলাঘাট বেসামরিক হাসপাতাল থেকে এবং তিলাবর থেকে ৪ জনের মৃত্যুর খবর এসেছে।
গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় আসামের হালমিরা চা বাগানের কর্মীরা বেতন পাওয়ার পর সবাই মিলে মদ খেয়ে এই দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। এর কিছুদিন আগেও দেশের উত্তর প্রদেশে বিষাক্ত এলকোহল গ্রহণ করে প্রায় একশ লোক মারা যান।
ওই দিন সন্ধ্যায় নিহতদের মধ্যে থাকা ধ্রুপদি নামক এক লোকের বাড়ি থেকে কর্মীরা অবৈধ এলকোহল নিয়ে এসেছিল। ধ্রুপদির ছেলেও অসুস্থদের মধ্যে রয়েছে। পুলিশ ও তদন্ত কর্মকর্তারা দোষীদের খোঁজে অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছে।
আসামের স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রের পরিচালক আর. ভুঁইয়ার বরাত দিয়ে হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, জোরহাট মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে ৪৫ জনের মৃত্যুর খবর এসেছে, ৩৫ জন গোলাঘাট বেসামরিক হাসপাতাল থেকে এবং তিলাবর থেকে ৪ জনের মৃত্যুর খবর এসেছে।
গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টায় আসামের হালমিরা চা বাগানের কর্মীরা বেতন পাওয়ার পর সবাই মিলে মদ খেয়ে এই দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। এর কিছুদিন আগেও দেশের উত্তর প্রদেশে বিষাক্ত এলকোহল গ্রহণ করে প্রায় একশ লোক মারা যান।
ওই দিন সন্ধ্যায় নিহতদের মধ্যে থাকা ধ্রুপদি নামক এক লোকের বাড়ি থেকে কর্মীরা অবৈধ এলকোহল নিয়ে এসেছিল। ধ্রুপদির ছেলেও অসুস্থদের মধ্যে রয়েছে। পুলিশ ও তদন্ত কর্মকর্তারা দোষীদের খোঁজে অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছে।
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]