অনলাইন
জমে উঠেছে চট্টগ্রাম বইমেলা, ১১দিনে ৮ কোটি টাকার বই বিক্রি
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, শুক্রবার, ৮:২৮ পূর্বাহ্ন
বাণিজ্য মেলা, শিল্প উদ্যোক্তা মেলা থেকে শুরু করে চট্টগ্রামে এ বছর অন্যান্য মেলা খুব বেশি জমেনি। তবে জমে উঠেছে বইমেলা। প্রতিদিন মেলায় দর্শনার্থী ও বইপ্রেমীদের ঢল নামছে। দিন যত গড়াচ্ছে ততই বাড়ছে বই বিক্রি।
বইমেলা শুরুর পর থেকে গত ১১ দিনে প্রায় ৮ কোটি টাকার বই বিক্রি হয়েছে। ফলে প্রকাশনী সংস্থাগুলোও প্রতিদিন মেলায় নতুন বই আনছে। বিশেষ করে বন্ধের দিনগুলোতে মেলা প্রাঙ্গণে তিল ধারণে ঠাঁই থাকে না বলে জানিয়েছেন বলাকা প্রকাশনী সত্ত্বাধিকারী ও চট্টগ্রাম অমর একুশে বইমেলার যুগ্মসচিব জামাল উদ্দীন। তিনি বলেন, আমাদের অনেক দিনের স্বপ্ন ছিল চট্টগ্রামের বইমেলাকে একটি উৎসবে পরিণত করব। সেটা আমরা করতে পেরেছি।
অমর একুশে বইমেলার যুগ্ম আহ্বায়ক মহিউদ্দীন শাহ আলম নিপু বলেন, এবারের বইমেলা সাফল্যের পেছনে কারণ আছে। অন্যান্য বছর বইমেলা হতো খন্ড খন্ড। এবার সম্মিলিতভাবে বইমেলা হওয়ায় জমে উঠেছে। বই বিক্রিও হচ্ছে প্রচুর। সম্মিলিত বইমেলা আয়োজনের পেছনে চসিক মেয়রের অবদান অবিস্মরণীয় বলে জানান তিনি।
নগর পিতা আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, অজ্ঞতার কারণে আমরা অনেক সময় ভাল কিছু চিন্তা করতে পারি না। চট্টগ্রামে এমন বইমেলা করা যায় কারও ভাবনায় আসেনি। আমি যখন বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যায় দেখি সত্যিকার অর্থে উদ্যোগের অভাব।
তিনি বলেন, চট্টগ্রাম সৃজনশীল প্রকাশক পরিষদের সাথে এবং কবি, সাহিত্যিক, চিকিৎসক সকলের সাথে কথা বলে আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি চট্টগ্রামে একটি সম্মিলিত বইমেলা করা যায়।
আমার কথা হচ্ছে পাঠকরা বই পড়বে, তাদের চিন্তা ধারণা পরিবর্তন হবে। এখান থেকে অনেক গবেষক লেখক তৈরি হবে। আমরা চাই এখন থেকে প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসের ১০ তারিখ থেকে ২৮ তারিখ পর্যন্ত বইমেলা চলবে।
প্রসঙ্গত, চট্টগ্রাম এম এ আজিজ স্টেডিয়াম সংলগ্ন জিমনেশিয়াম মাঠে অমর একুশে বইমেলা চলছে। মেলায় ঢাকা ও চট্টগ্রামের ১১০টি প্রকাশনী অংশ নিয়েছে। ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া এই বইমেলা ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে।
বইমেলা শুরুর পর থেকে গত ১১ দিনে প্রায় ৮ কোটি টাকার বই বিক্রি হয়েছে। ফলে প্রকাশনী সংস্থাগুলোও প্রতিদিন মেলায় নতুন বই আনছে। বিশেষ করে বন্ধের দিনগুলোতে মেলা প্রাঙ্গণে তিল ধারণে ঠাঁই থাকে না বলে জানিয়েছেন বলাকা প্রকাশনী সত্ত্বাধিকারী ও চট্টগ্রাম অমর একুশে বইমেলার যুগ্মসচিব জামাল উদ্দীন। তিনি বলেন, আমাদের অনেক দিনের স্বপ্ন ছিল চট্টগ্রামের বইমেলাকে একটি উৎসবে পরিণত করব। সেটা আমরা করতে পেরেছি।
অমর একুশে বইমেলার যুগ্ম আহ্বায়ক মহিউদ্দীন শাহ আলম নিপু বলেন, এবারের বইমেলা সাফল্যের পেছনে কারণ আছে। অন্যান্য বছর বইমেলা হতো খন্ড খন্ড। এবার সম্মিলিতভাবে বইমেলা হওয়ায় জমে উঠেছে। বই বিক্রিও হচ্ছে প্রচুর। সম্মিলিত বইমেলা আয়োজনের পেছনে চসিক মেয়রের অবদান অবিস্মরণীয় বলে জানান তিনি।
নগর পিতা আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, অজ্ঞতার কারণে আমরা অনেক সময় ভাল কিছু চিন্তা করতে পারি না। চট্টগ্রামে এমন বইমেলা করা যায় কারও ভাবনায় আসেনি। আমি যখন বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যায় দেখি সত্যিকার অর্থে উদ্যোগের অভাব।
তিনি বলেন, চট্টগ্রাম সৃজনশীল প্রকাশক পরিষদের সাথে এবং কবি, সাহিত্যিক, চিকিৎসক সকলের সাথে কথা বলে আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি চট্টগ্রামে একটি সম্মিলিত বইমেলা করা যায়।
আমার কথা হচ্ছে পাঠকরা বই পড়বে, তাদের চিন্তা ধারণা পরিবর্তন হবে। এখান থেকে অনেক গবেষক লেখক তৈরি হবে। আমরা চাই এখন থেকে প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসের ১০ তারিখ থেকে ২৮ তারিখ পর্যন্ত বইমেলা চলবে।
প্রসঙ্গত, চট্টগ্রাম এম এ আজিজ স্টেডিয়াম সংলগ্ন জিমনেশিয়াম মাঠে অমর একুশে বইমেলা চলছে। মেলায় ঢাকা ও চট্টগ্রামের ১১০টি প্রকাশনী অংশ নিয়েছে। ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া এই বইমেলা ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে।