শেষের পাতা
লিজার এজাহার ব্যবসায়ীদের জিডি
ওয়েছ খছরু, সিলেট থেকে
২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, শুক্রবার, ৯:৫৬ পূর্বাহ্ন
সিলেটের তরুণী লিজার ওপর এবার ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা। ক্ষোভ থেকেই লিজার বিরুদ্ধে জিডি ও পুলিশ কমিশনারের কাছে নালিশ করেছেন সিলেটের সুরমা মার্কেটের দুই ব্যবসায়ী। পাশাপাশি লিজাও তাদের বিরুদ্ধে সিলেটের কোতোয়ালি থানায় এজাহার দাখিল করেছেন। পাল্টিপাল্টি অভিযোগের তদন্তে নেমেছে পুলিশ। নানা ঘটনায় অতীতে সিলেটে আলোচিত হয়েছেন লিজা আক্তার। তিনি নিজেকে কখনো সাংবাদিক, আবার কখনো আওয়ামী লীগ নেত্রী বলে পরিচয় দেন। গত রোববার লিজা আক্তার সিলেটের কোতোয়ালি থানায় একটি অভিযোগ দাখিল করেছেন। ওই অভিযোগে লিজা নিজেকে আওয়ামী লীগ নেত্রী ও সাংবাদিক বলে পরিচয় দেন। চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ লিজার।
এরা হলেন- দক্ষিণ সুরমার তেলীবাজারের মকন দোকানের ছাত্রদল নেতা আলেক হোসাইন, সিলেট মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক নেতা আসাদ গ্রুপের অনুসারী আদনান হোসেন শিমুল, ‘বাংলার বারুদ’ পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক দক্ষিণ সুরমা থানাধীন এলাকা কাস্তরাইল মুছারগাঁওয়ের মৃত নাসির উদ্দিনের পুত্র বাবর হোসেন ও তার ছোট ভাই সোহেল। লিজা অভিযোগে উল্লেখ করেন ‘৬ বছর ধরে তারা ক্ষতি করার চেষ্টা করে আসছে। গত ১৪ই ফেব্রুয়ারি বিকাল ৪ টার দিকে নগরীর সুরমা মার্কেটে সুমাইয়া স্ন্যাক্সবারের সামনে বিবাদীরা লিজাকে একা পেয়ে কিল, ঘুষি, লাথি মারতে থেকে। এ সময় মামলার প্রধান আসামি আলেক তা ভিডিও করে।’ সিলেটের কোতোয়ালি থানার ওসি সেলিম মিয়া অভিযোগ পাওয়ার পর সেটি তদন্তের দায়িত্ব দিয়েছেন নগরীর বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই নজরুল ইসলামকে। এখনই অভিযোগের ব্যাপারে মন্তব্য করতে রাজি নয় পুলিশ।
এদিকে লিজার অভিযোগের ঘটনায় ক্ষেপেছেন সুরমা মার্কেটের ব্যবসায়ীরা। গত বুধবার লিজার বিরুদ্ধে সিলেটের পুলিশ কমিশনারের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন সুরমা মার্কেট যুব ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ আলী আঙ্গুর। অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন লিজা আক্তার ২০১৪ সালে বাংলার বারুদের প্রধান সম্পাদক শাহ ফকির, নকশী বাংলার হারুন সংগ্রাম, বাংলার বারুদের নির্বাহী সম্পাদক বাবর হোসেনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছিলো। পরবর্তী তদন্তে তার ওই অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হয়। ২০১৫ সালে জিন্দাবাজার এলাকার কয়েকজন ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করলে পুলিশি তদন্তে সেটিও মিথ্যা প্রমাণিত হয়। এখন সে সুরমা মার্কেটের ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের ফন্দি আঁটছে বলেও অভিযোগে উল্লেখ করেন মোহাম্মদ আলী আঙ্গুর।
এরা হলেন- দক্ষিণ সুরমার তেলীবাজারের মকন দোকানের ছাত্রদল নেতা আলেক হোসাইন, সিলেট মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক নেতা আসাদ গ্রুপের অনুসারী আদনান হোসেন শিমুল, ‘বাংলার বারুদ’ পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক দক্ষিণ সুরমা থানাধীন এলাকা কাস্তরাইল মুছারগাঁওয়ের মৃত নাসির উদ্দিনের পুত্র বাবর হোসেন ও তার ছোট ভাই সোহেল। লিজা অভিযোগে উল্লেখ করেন ‘৬ বছর ধরে তারা ক্ষতি করার চেষ্টা করে আসছে। গত ১৪ই ফেব্রুয়ারি বিকাল ৪ টার দিকে নগরীর সুরমা মার্কেটে সুমাইয়া স্ন্যাক্সবারের সামনে বিবাদীরা লিজাকে একা পেয়ে কিল, ঘুষি, লাথি মারতে থেকে। এ সময় মামলার প্রধান আসামি আলেক তা ভিডিও করে।’ সিলেটের কোতোয়ালি থানার ওসি সেলিম মিয়া অভিযোগ পাওয়ার পর সেটি তদন্তের দায়িত্ব দিয়েছেন নগরীর বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই নজরুল ইসলামকে। এখনই অভিযোগের ব্যাপারে মন্তব্য করতে রাজি নয় পুলিশ।
এদিকে লিজার অভিযোগের ঘটনায় ক্ষেপেছেন সুরমা মার্কেটের ব্যবসায়ীরা। গত বুধবার লিজার বিরুদ্ধে সিলেটের পুলিশ কমিশনারের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন সুরমা মার্কেট যুব ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ আলী আঙ্গুর। অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন লিজা আক্তার ২০১৪ সালে বাংলার বারুদের প্রধান সম্পাদক শাহ ফকির, নকশী বাংলার হারুন সংগ্রাম, বাংলার বারুদের নির্বাহী সম্পাদক বাবর হোসেনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছিলো। পরবর্তী তদন্তে তার ওই অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হয়। ২০১৫ সালে জিন্দাবাজার এলাকার কয়েকজন ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করলে পুলিশি তদন্তে সেটিও মিথ্যা প্রমাণিত হয়। এখন সে সুরমা মার্কেটের ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের ফন্দি আঁটছে বলেও অভিযোগে উল্লেখ করেন মোহাম্মদ আলী আঙ্গুর।