প্রথম পাতা
ঐক্যফ্রন্টের গণশুনানি শুক্রবার
স্টাফ রিপোর্টার
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, বুধবার, ১০:১২ পূর্বাহ্ন
ফাইল ছবি
রাজধানীতে চাহিদামতো হল না পাওয়ায় জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের গণশুনানি দুই দিন এগিয়ে ২২শে ফেব্রুয়ারি শুক্রবার করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এদিন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি মিলনায়তনে এ শুনানি হবে। মঙ্গলবার ফ্রন্টের স্টিয়ারিং কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। রাজধানীর মতিঝিলে নিজের চেম্বারে অনুষ্ঠিত বৈঠক শেষে গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেন, গণশুনানির আয়োজন করতে সরকার কৌশলে আমাদের বাধা দিচ্ছে। ২৪শে ফেব্রুয়ারি গণশুনানির দিন নির্ধারিত থাকলেও রাজধানীর কোথাও হল পাওয়া যাচ্ছিল না। তাই দুই দিন এগিয়ে আনা হয়েছে। ২২শে ফেব্রুয়ারি সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিটির মিলনায়নে গণশুনানি হবে। ওইদিন সকাল ১০টা থেকে বিকাল চারটা পর্যন্ত কর্মসূচি চলবে।
ঐক্যফ্রন্টের আহ্বায়ক ড. কামাল হোসেন বলেন, আওয়ামী লীগ ও মহাজোট ছাড়া সব দলকে আহ্বান জানানো হবে এ কর্মসূচিতে। তবে ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী হলেও জামায়াত গণশুনানিতে অংশ নেবে না। শুনানিতে ৭ বিশিষ্ট নাগরিক সংসদ সদস্য প্রার্থীদের নির্বাচনী অভিজ্ঞতা শুনবেন। মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে জামায়াতে ইসলামির ভূমিকা নিয়ে দলটির এক নেতা জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে বলেছেন। এ ব্যাপারটিকে স্বাগত জানিয়েছেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেন। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, জাতির কাছে জামায়াতের ক্ষমা চাওয়ার ব্যাপারটিকে আমি স্বাগত জানাই। তবে জামায়াতের প্রার্থীদের শুনানিতে আমন্ত্রণ জানানো হবে কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ফ্রন্টের অন্যতম শীর্ষ নেতা জেএসডি সভাপতি আ স ম রব বলেন, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মধ্যে যেসব দল রয়েছে সব দল এবং প্রগতিশীল ও বাম জোটের প্রার্থীদের আমন্ত্রণ জানানো হবে।
উল্লেখ্য, একাদশ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তুলে ধরতে ২৪শে ফেব্রুয়ারি গণশুনানি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। তবে এ কর্মসূচি পালন করতে রাজধানীতে কোনো হল পাওয়া যাচ্ছিল না বলে নেতাদের দাবি। কয়েকটি হল বুকিং দেয়ার পর তা বাতিল করে দেয়া হয় বলে ফ্রন্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়। এমন পরিস্থিতিতে নেতারা দফায় দফায় বৈঠক করেন। বৈঠকে যেকোনো মূল্যে এ কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত হয়।
ঐক্যফ্রন্টের আহ্বায়ক ড. কামাল হোসেন বলেন, আওয়ামী লীগ ও মহাজোট ছাড়া সব দলকে আহ্বান জানানো হবে এ কর্মসূচিতে। তবে ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী হলেও জামায়াত গণশুনানিতে অংশ নেবে না। শুনানিতে ৭ বিশিষ্ট নাগরিক সংসদ সদস্য প্রার্থীদের নির্বাচনী অভিজ্ঞতা শুনবেন। মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে জামায়াতে ইসলামির ভূমিকা নিয়ে দলটির এক নেতা জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে বলেছেন। এ ব্যাপারটিকে স্বাগত জানিয়েছেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতা ড. কামাল হোসেন। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, জাতির কাছে জামায়াতের ক্ষমা চাওয়ার ব্যাপারটিকে আমি স্বাগত জানাই। তবে জামায়াতের প্রার্থীদের শুনানিতে আমন্ত্রণ জানানো হবে কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ফ্রন্টের অন্যতম শীর্ষ নেতা জেএসডি সভাপতি আ স ম রব বলেন, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মধ্যে যেসব দল রয়েছে সব দল এবং প্রগতিশীল ও বাম জোটের প্রার্থীদের আমন্ত্রণ জানানো হবে।
উল্লেখ্য, একাদশ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তুলে ধরতে ২৪শে ফেব্রুয়ারি গণশুনানি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট। তবে এ কর্মসূচি পালন করতে রাজধানীতে কোনো হল পাওয়া যাচ্ছিল না বলে নেতাদের দাবি। কয়েকটি হল বুকিং দেয়ার পর তা বাতিল করে দেয়া হয় বলে ফ্রন্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়। এমন পরিস্থিতিতে নেতারা দফায় দফায় বৈঠক করেন। বৈঠকে যেকোনো মূল্যে এ কর্মসূচি পালনের সিদ্ধান্ত হয়।