এক্সক্লুসিভ
দুদকের অভিযান
১০ ‘নদীখেকো’ গ্রেপ্তার, জরিমানা
স্টাফ রিপোর্টার
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, বুধবার, ৯:৩২ পূর্বাহ্ন
নদীর মাটি কেটে নদী তীর ধ্বংস ও পরিবেশের বিপর্যয় ঘটিয়ে কোটি কোটি টাকার বাণিজ্যের অভিযোগে ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এছাড়া কয়েকজনকে লক্ষাধিক টাকা জরিমানা করা হয়েছে। গতকাল দেশের তিন জেলায় দুদকের এক সাঁড়াশি অভিযানে এ গ্রেপ্তার ও জরিমানা করা হয়।
দুদক জানায়, সংস্থাটির অভিযোগ কেন্দ্রে (১০৬) আসা অভিযোগের ভিত্তিতে এনফোর্সমেন্ট টিমের প্রধান সমন্বয়ক এবং মহাপরিচালক মুনীর চৌধুরীর নির্দেশে দুদক টিম, স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশের যৌথ অভিযান চালানো হয়। এ সময় কুমিল্লার গোমতী, ঝিনাইদহের নাগর ও বগুড়ার কালিগঞ্জ নদী এলাকা থেকে মোট ১০ জনকে গ্রেপ্তার করে বিভিন্ন মেয়াদে সাজার ব্যবস্থা করে দুদক।
কুমিল্লায় উপ-পরিচালক মো. হেলাল উদ্দিন শরীফের নেতৃত্বে উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ এবং দুদক টিম কুমিল্লার দেবিদ্বারে গোমতী নদীর তীরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন প্রতিরোধ অভিযানে ৫ জনকে গ্রেপ্তার করে কারাদণ্ড দেয়া হয়। এছাড়া ২টি ট্রাক্টর ও ২টি ড্রেজার মেশিন ধ্বংস করে স্থানীয় প্রশাসন। একইভাবে ঝিনাইদহ জেলার শৈলকুপা উপজেলার ত্রিবেণী ও দিগনগর ইউনিয়নে দুদক, যশোরের উপ-পরিচালক মো. নাজমুচ্ছায়াদাতের নেতৃত্বে এনফোর্সমেন্ট টিম অভিযান পরিচালনা করে।
এ সময় কালিগঞ্জ নদীতে বালু উত্তোলনকালে ১ জনকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়। অন্যদিকে বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার নাগর নদের তলা খুঁড়ে অবৈধভাবে মাটি উত্তোলনের বিরুদ্ধে উপ-পরিচালক মো. মনিরুজ্জামানের নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনা-কালে তাৎক্ষণিকভাবে ৪ জন ম্যানেজারকে ৬ মাস করে কারাদণ্ড ও মোট ৮ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়াও বিপুল পরিমাণ ড্রেজার মেশিন ও পাইপ ধ্বংস করে দুদক টিম। পাশাপাশি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে পরিবেশ আইনে মামলা করা হবে বলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানায়। এ অভিযান প্রসঙ্গে দুদক এনফোর্সমেন্ট ইউনিটের প্রধান, মহাপরিচালক (প্রশাসন) মোহাম্মাদ মুনীর চৌধুরী বলেন, পরিবেশ বিধ্বংসী অপরাধ থেকে যারা অবৈধ অর্থ উপার্জন করছে, তাদের সমপদের হিসাব বের করে দুদক শিগগিরই আইনি ব্যবস্থা নেবে। পরিবেশ, প্রতিবেশ এবং প্রাকৃতিক সম্পদ সুরক্ষায় এ অভিযান আরো চলবে।
দুদক জানায়, সংস্থাটির অভিযোগ কেন্দ্রে (১০৬) আসা অভিযোগের ভিত্তিতে এনফোর্সমেন্ট টিমের প্রধান সমন্বয়ক এবং মহাপরিচালক মুনীর চৌধুরীর নির্দেশে দুদক টিম, স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশের যৌথ অভিযান চালানো হয়। এ সময় কুমিল্লার গোমতী, ঝিনাইদহের নাগর ও বগুড়ার কালিগঞ্জ নদী এলাকা থেকে মোট ১০ জনকে গ্রেপ্তার করে বিভিন্ন মেয়াদে সাজার ব্যবস্থা করে দুদক।
কুমিল্লায় উপ-পরিচালক মো. হেলাল উদ্দিন শরীফের নেতৃত্বে উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ এবং দুদক টিম কুমিল্লার দেবিদ্বারে গোমতী নদীর তীরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন প্রতিরোধ অভিযানে ৫ জনকে গ্রেপ্তার করে কারাদণ্ড দেয়া হয়। এছাড়া ২টি ট্রাক্টর ও ২টি ড্রেজার মেশিন ধ্বংস করে স্থানীয় প্রশাসন। একইভাবে ঝিনাইদহ জেলার শৈলকুপা উপজেলার ত্রিবেণী ও দিগনগর ইউনিয়নে দুদক, যশোরের উপ-পরিচালক মো. নাজমুচ্ছায়াদাতের নেতৃত্বে এনফোর্সমেন্ট টিম অভিযান পরিচালনা করে।
এ সময় কালিগঞ্জ নদীতে বালু উত্তোলনকালে ১ জনকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়। অন্যদিকে বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার নাগর নদের তলা খুঁড়ে অবৈধভাবে মাটি উত্তোলনের বিরুদ্ধে উপ-পরিচালক মো. মনিরুজ্জামানের নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনা-কালে তাৎক্ষণিকভাবে ৪ জন ম্যানেজারকে ৬ মাস করে কারাদণ্ড ও মোট ৮ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়াও বিপুল পরিমাণ ড্রেজার মেশিন ও পাইপ ধ্বংস করে দুদক টিম। পাশাপাশি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে পরিবেশ আইনে মামলা করা হবে বলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানায়। এ অভিযান প্রসঙ্গে দুদক এনফোর্সমেন্ট ইউনিটের প্রধান, মহাপরিচালক (প্রশাসন) মোহাম্মাদ মুনীর চৌধুরী বলেন, পরিবেশ বিধ্বংসী অপরাধ থেকে যারা অবৈধ অর্থ উপার্জন করছে, তাদের সমপদের হিসাব বের করে দুদক শিগগিরই আইনি ব্যবস্থা নেবে। পরিবেশ, প্রতিবেশ এবং প্রাকৃতিক সম্পদ সুরক্ষায় এ অভিযান আরো চলবে।